সর্বশেষ
পারভেজ হত্যায় দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি ঢাবি ছাত্রদলের
‘আমার বাবার কোনো কবর নেই, চার বছর ধরে লাশের খোঁজে আছি’
আল্লামা ইকবাল, মুসলিম জাতীয়তাবাদ ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা একসূত্রে গাঁথা
ফ্রান্সিস, যিনি বদলে দিয়েছিলেন ক্যাথলিক চার্চকে
৩৩ বছরে কতজনকে ক্ষমা করেছেন রাষ্ট্রপতি, জানতে চান হাইকোর্ট
গোপন সামরিক তথ্য শেয়ার, ফের বিতর্কের মুখে মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পোপ ফ্রান্সিস আর নেই
পোপ ফ্রান্সিসের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
যেসব আমলে জাহান্নাম হারাম হয়ে যায়
বিনা খরচে কর্মী নেবে জাপান, বেতন দুই লাখ টাকা
আসছে বিশেষ বিসিএস, কতজনকে নিয়োগ?
আ. লীগ নেতার ছেলের বিয়েতে পলাতক সাবেক মন্ত্রী-এমপিরা
দিনাজপুরে মাহি হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে মিছিলের প্রস্তুতিকালে তিন আ.লীগ কর্মীসহ আটক ৭
প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে সুনামগঞ্জে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

মণিপুরে আবারও কারফিউ জারি

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

ভারতের মণিপুর রাজ্যে আবারও কারফিউ জারি করা হয়েছে। সেইসঙ্গে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে ইন্টারনেট পরিষেবা। রাজ্যটিতে ৬ জনের মরদেহ উদ্ধারের পর বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়লে এ সিদ্ধান্ত নেয় রাজ্য সরকার। সরকারি চাকরি ও জমি নিয়ে দ্বন্দ্বের কারণে মেইতেই ও কুকি সম্প্রদায়ের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে জাতিগত বিরোধ চলে আসছে।

মণিপুরের স্থানীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, শুক্রবার জিরিবামের একটি নদী থেকে ৩ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। অন্য তিনজনের মরদেহ শনিবার পাওয়া গেছে।

ধারণা করা হচ্ছে মরদেহগুলো মেইতেই সম্প্রদায়ের। গত সপ্তাহে জিরিবাম জেলায় মণিপুর পুলিশ ও কুকি বিদ্রোহীদের মধ্যে বন্দুকযুদ্ধ হয়। ওই ঘটনার পর থেকে তাঁরা নিখোঁজ ছিলেন।

সেনাবাহিনীর একটি সূত্র এএফপিকে জানিয়েছে, মরদেহগুলো উদ্ধারের খবর ছড়িয়ে পড়লে ক্ষুব্ধ জনতা বেশ কয়েকজন স্থানীয় রাজনীতিবিদের বাড়িতে হামলা চালিয়েছেন।

শনিবার বিক্ষোভকারীরা টায়ার জ্বালিয়ে রাজধানী ইম্ফলের সড়ক অবরোধ করেন। এরপর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির আশঙ্কায় শহরে কারফিউ জারির ঘোষণা দেয় মণিপুর সরকার। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে দুই দিনের জন্য মণিপুরের ব্রডব্যান্ড ও মোবাইল ইন্টারনেট সেবা বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে রাজ্যের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

সরকারি তথ্য অনুযায়ী, সহিংসতার কারণে গত বছর কয়েক মাস মণিপুরে ইন্টারনেট সেবা বন্ধ রাখা হয়েছিল। ওই সময় অন্তত ৬০ হাজার মানুষ গৃহহীন হন। ওই ঘটনার পর থেকে কয়েক হাজার বাসিন্দা জরুরি আশ্রয়শিবিরে বসবাস করছেন। চলমান বিরোধের কারণে তাঁরা এখনো নিজের বাড়িতে ফিরতে পারছেন না।

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ