সর্বশেষ
শেখ হাসিনা ও টিউলিপকে দেশে ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়া শুরু: দুদক কমিশনার
কাতার আমিরের মায়ের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
ঢাকায় বড় সমাবেশের ঘোষণা বিএনপির
বেনজীরের বিরুদ্ধে ‘রেড নোটিশ’ জারি করল ইন্টারপোল
‘বাংলাদেশ থেকে ৭২৫ সেনা সদস্য নেবে কাতার’
আগামী বিশ্বকাপেও রোনালদোকে চান ফিগো
সংসার ভাঙার গল্পে রাশেদ সীমান্ত-অহনা
জুনাইদ আহ্‌মেদ পলকের ‘হারানো সোয়েটার’ পাওয়া গেছে
সমকালের দেওয়া উপহার পেয়ে আনন্দে আত্মহারা মুশফিকের পরিবার
চাকরির প্রথম দিনেই কাভার্ড ভ্যানের চাপায় প্রাণ গেল ইমনের
মব জাস্টিস আর অ্যালাউ নয়, অনেক হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফের ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ
পরীক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ দিনাজপুর সরকারি কলেজ শাখা
এক ব্যক্তিকে তিনবার প্রধানমন্ত্রী চায় বিএনপি
বিয়ে বা বাচ্চা নিলেই মিলবে অর্থসহ বিভিন্ন সুযোগ

নির্বাচন কখন হবে, জানালেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার

অনলাইন ডেস্ক

‘সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। কিন্তু নির্বাচন করতে গেলে আবশ্যকীয় কিছু সংস্কার তো লাগবেই।’ কিছু সংস্কার প্রক্রিয়া শেষ করে দ্রুত অবাধ নিরপেক্ষ এবং গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজন করবেন বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন সদ্য শপথ নেয়া প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন।

রোববার (২৪ নভেম্বর) দুপুরে সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে শপথগ্রহণ শেষে গণমাধ্যমের কাছে প্রতিক্রিয়ায় তিনি এ কথা জানান।

নাসির উদ্দিন বলেন, ‘আমি এই দায়িত্বটাকে জীবনে বড় একটি অপরচুনিটি হিসেবে দেখছি। দেশের মানুষ ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত। তারা ফ্রি-ফেয়ার একটি নির্বাচনের জন্য অনেক সংগ্রাম করেছে। অনেক আন্দোলন করেছে বিগত বছরগুলোতে এবং অনেকে রক্ত দিয়েছে। আমি তাদেরকে ফ্রি-ফেয়ার এবং গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন দেওয়ার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এর জন্য আমি আমার সর্বোচ্চটুকু দিয়ে চেষ্টা করব।’

তিনি বলেন, ‘আমি আত্মবিশ্বাসী যে, আমি এটি করতে পারব। আমার সাথে নির্বাচন কমিশনে খুব শক্তিশালী একটি টিম রয়েছে। আমরা সবাই মিলে দেশবাসী এবং রাজনৈতিক দলগুলোর সহযোগিতা নিয়ে এই জাতিকে সুন্দর একটি নির্বাচন উপহার দেব।’

আরও পড়ুন: পলাশবাড়ীতে যৌথবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র-গুলি উদ্ধার

এ সময় তাকে প্রশ্ন করা হয়, নির্বাচন কি সংস্কার কাজ শেষেই অনুষ্ঠিত হবে? জবাবে তিনি বলেন, ‘সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। কিন্তু নির্বাচন করতে গেলে আবশ্যকীয় কিছু সংস্কার তো লাগবেই।’

সিইসি বলেন, নির্বাচন করতে গেলে যারা ইয়াং জেনারেশন, যারা বছর পর বছর ভোট দেওয়ার জন্য মুখিয়ে আছে তাদেরকে তো আমাদের ভোটার লিস্টে আনতে হবে। এখানে কিছু রিফর্ম দরকার এবং কোথায় কোথায় সংস্কার প্রয়োজন সেটি আশা করি আমরা খুব দ্রুত পাব, যেহেতু অলরেডি একটি সংস্কার কমিশন কাজ করছে।

রাজনৈতিক দলগুলোকে সঙ্গে নিয়েই নির্বাচনের আয়োজন করা হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আপনারা আশ্বস্ত থাকুন। আমাদের নিয়ত সহিহ। যে রাজনৈতিক দলগুলো ১৫-১৬ বছর ধরে বলে আসছেন, আমরা ভোটের অধিকার চাই, তাদেরকে আমরা সঙ্গে চাই। তাদের ডিমান্ড বাস্তবায়নে আমরা সহযোগিতা করব। আমরা জাতির কাছে ওয়াদাবদ্ধ।’

রিফর্ম এবং নির্বাচনের আয়োজন করতে কত সময় লাগতে পারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘দিনক্ষণ দিয়ে এখন কিছু বলা যাবে না। আগে আমি দায়িত্বটা বুঝে নিই।’

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ