সর্বশেষ
কেন নারীদেরই বেশি রক্তশূন্যতা হয় কেন
একই সঙ্গে ফ্যাশন আর আবেদনে দশে দশ এই অভিনেত্রী, বলছে তাঁর সাম্প্রতিক যত লুক
বয়স বাড়লেও দৃষ্টি ঈগলের মতো রাখবে যে ৫ খাবার
রাজধানীতে বাড়তে পারে তাপমাত্রা, বৃষ্টির সম্ভাবনা কম
মৌলিক বিষয়ে এখনও মতভিন্নতা কাটেনি
জাল ভিসা নিয়ে সতর্ক থাকার পরামর্শ দূতাবাসের
বাংলাদেশের ব্যবসায়িক সম্ভাবনা কাজে লাগাতে বিদেশী বিনিয়োগ চান প্রধান উপদেষ্টা
১৩ মে সৌদি সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প
সারা দেশে ক্লাস বর্জনের ডাক শিক্ষার্থীদের
আকর্ষণীয় ৬ লুকে চোখ ধাঁধালেন টালিউডের এই চেনা মুখ
মাঝরাত পর্যন্ত মোবাইল দেখেন, কী পরিণতি জেনে নিন?
তুলসী পাতার ফেসপ্যাক বাড়বে ত্বকের উজ্জ্বলতা
ত্বক পরিষ্কার করতে সাবানের বদলে এসব প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহারে যত উপকার
গুগলের এআই টুল যেভাবে আপনার ব্যক্তিগত বিউটি এক্সপার্ট হতে পারে
হোয়াটসঅ্যাপে স্টেগনোগ্রাফি ফাঁদ, হারাতে পারেন সর্বস্ব

নীলফামারীতে জেঁকে বসছে শীত

নিজস্ব প্রতিবেদক

নীলফামারীতে জেঁকে বসছে শীত। কমতে থাকা তাপমাত্রা জানান দিচ্ছে হেমন্তের বিদায়। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সূর্যের তাপ থাকলেও সন্ধ্যার পর বেড়ে যায় শীতের তীব্রতা। রাতে তাপমাত্রা আরও কমে যায়।

মঙ্গলবার সকালে নীলফামারীর সৈয়দপুরে তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৫ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সৈয়দপুর বিমানবন্দর আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা লোকমান হোসেন গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

লোকমান হোসেন বলেন, সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৫ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বর্তমানে সৈয়দপুরের আকাশে হালকা কুয়াশা বিরাজ করছে। এই কুয়াশা বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কেটে যাবে। কুয়াশার কারণে প্রায় দিনে সকালের দিকে সৈয়দপুর বিমানবন্দরে উড়োজাহাজ ওঠানামায় বিঘ্ন ঘটছে। বিমান চলাচলের জন্য কমপক্ষে দুই হাজার মিটার ভিজিবিলিটি (দৃষ্টিসীমা) থাকা প্রয়োজন। বর্তমানে ৫০০ মিটার ভিজিবিলিটি আছে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এটি বেড়ে যাবে।

সকালে বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, রাতভর পড়া কুয়াশায় ভিজে গেছে পিচঢালা রাস্তা। গাছের পাতা, ফসলের খেত আর ঘাসের ওপর থেকে টপটপ করে পড়ছে শিশিরবিন্দু। কুয়াশার কারণে সকালে সড়কের যানবাহনগুলো চলছে হেডলাইট জ্বালিয়ে। কুয়াশার মধ্যেই গায়ে শীতের কাপড় জড়িয়ে কর্মজীবী মানুষ ছুটছে কাজের সন্ধানে।

জেলা সদরের ট্রাফিক মোড় এলাকার এক রিকশা চালক বলেন, ‘শীত আস্তে আস্তে বাড়া শুরু হইছে। রাইত একনা বেশি ঠান্ডা লাগেছে। সকালেও ঠান্ডা ভালোয় করেছে। ঠান্ডা বাড়লে হামারগুলার আয় রোজগার নাই হয়া যায়’।

এদিকে ঠান্ডা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শীতজনিত রোগে আক্রান্তের হার বেড়েছে। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্করা বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। হাসপাতালগুলোতে রোগীর চাপও বেড়েছে।

নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মো. আবু-আল- হাজ্জাজ বলেন, কয়েকদিন ধরে শীতজনিত রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। এ সময় চলাফেরায় সবাইকে সাবধান হতে হবে, বিশেষ করে শিশু ও বয়স্কদের ঠান্ডা লাগানো একেবারেই যাবে না।

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ