সর্বশেষ
সিইসির সঙ্গে আজ বৈঠকে বসছে এনসিপি
ক্যাস্ট্রলের আফটারমার্কেট ডিস্ট্রিবিউটর রক এনার্জি
রাজনৈতিক বিবেচনায় আর কোনো নতুন ব্যাংক নয়
বিএনপি-এনসিপির পাল্টাপাল্টি অভিযোগ, প্রশাসন আসলেই কার পক্ষে?
৮ মাস পর খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল  
সাবেক ১১ মন্ত্রীসহ ১৯ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে: আইন উপদেষ্টা
১০ বছরের গবেষণায় ভাতেও পাওয়া গেছে আর্সেনিক, বিজ্ঞানীদের সতর্কবার্তা
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দিনের বৈঠকে বিএনপি
ভিনগ্রহে প্রাণের অস্তিত্বের শক্ত প্রমাণ পেলেন বিজ্ঞানীরা
যে ৫ প্রাণঘাতী রোগের কারণ হাই কোলেস্টেরল
এক লুকের সঙ্গে আরেক লুকের কোনো মিল নেই টালিউড সুইটহার্ট শ্রীজলার
হজম ক্ষমতা বাড়াতে মেনে চলুন কিছু টিপস
গ্রীষ্মে রোদে পোড়া ও নিস্তেজ ত্বককে বিদায় জানাতে মেনে চলুন এই ৭টি হাইড্রেশন হ্যাকস
হাই ট্রাইগ্লিসারাইড : স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায়

জিকা ভাইরাসের প্রতিকার

অনলাইন ডেস্ক

উগান্ডায় ১৯৪৭ সালে প্রথম জিকা ভাইরাস শনাক্ত হয়। ভাইরাসটি পাওয়া গিয়েছিল রেসাস ম্যাকাও বানরের শরীরে। পরবর্তী সময়ে পঞ্চাশের দশকে আফ্রিকান দেশগুলোয় মানুষের শরীরেও এই জীবাণু পাওয়া যায়। ১৯৬০-১৯৮০ সালের মধ্যে আফ্রিকা ও এশিয়া মহাদেশের বিভিন্ন দেশে এটি ছড়িয়ে পড়ে। ২০১৪ সালে বাংলাদেশে প্রথম ধরা পড়ে।

২০২৩ সালে বাংলাদেশে পাঁচজন জিকা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত করা হয়, যদিও বিষয়টি সাধারণের অজানা ছিল। গত তিন মাসে জিকা ভাইরাসে আক্রান্ত আটজনকে শনাক্ত করা হয়েছে। এ ভাইরাসের দুটি ধরন—এশিয়ান ও আফ্রিকান। বাংলাদেশে পাওয়া রোগের ধরন এশিয়ান।

জিকা ভাইরাস ছড়ায় এডিস মশকীর মাধ্যমে। এই মশা দিনে বেশি কামড়ায়। এই মশা দিয়েই ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও পীতজ্বরও ছড়ায়। রক্ত পরিসঞ্চালন এবং অনিরাপদ যৌন সম্পর্কের মাধ্যমেও ছড়ায়।

জিকা ভাইরাস সংক্রমণে সাধারণত কোনো লক্ষণ দেখা যায় না। তবে ৩–১৪ দিনের মধ্যে শরীরে লালচে দানার মতো ছোপ বা র‍্যাশ, হালকা জ্বর, চোখ লাল হয়ে যাওয়া, চোখ থেকে পানি পড়া, মাংসপেশি এবং গিঁটে গিঁটে ব্যথা, অবসাদ এবং মাথাব্যথা হতে পারে। এসব লক্ষণ সর্বোচ্চ ২-৭ দিন থাকতে পারে।

প্রতিরোধ/প্রতিকার

১) জিকা ভাইরাসের কোনো ভ্যাকসিন বা প্রতিষেধক তৈরি হয়নি, তাই সচেতনতা জরুরি।

২) মশা থেকে নিজেকে নিরাপদে রাখতে হবে। তাই রাতে তো অবশ্যই, দিনেও মশারি ব্যবহারের অভ্যাস করতে হবে।

৩) জিকায় আক্রান্ত হলে প্রচুর পানীয় খাবার খাওয়া উচিত। ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করতে হবে।

৪) আক্রান্ত রোগীকে পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিতে হবে।

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ