সর্বশেষ
একাধিক কাজ নিয়ে মিষ্টি জান্নাতের ব্যস্ততা
পাকিস্তানি টিকটকারের ভিডিও ফাঁস, অনলাইনে তোলপাড়!
সোনার দাম সকালে বাড়ল বিকেলে কমল
‘এক বাক্সে ভোট পাঠাতে’ সমমনা ৫ ইসলামি দলের ঐকমত্য
ভারতে মুসলিম নিধনের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে একের পর এক আইন বাস্তবায়ন করছে মোদি সরকার: মামুনুল হক
কুয়েটে ৩৭ শিক্ষার্থীর বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার, হলও খুলেছে
কাঠগড়ায় ফুঁপিয়ে কাঁদলেন তুরিন আফরোজ, সান্ত্বনা দিলেন ইনু
কুয়েটে শিক্ষা উপদেষ্টা, অনশনে অনড় শিক্ষার্থীরা
ইংল্যান্ড সফরেও ভারতের অধিনায়ক রোহিত শর্মাই
আসামি গ্রেফতারে লাগবে না ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি: হাইকোর্ট
পেহেলগাম পর্যটকদের প্রাণহানির ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করল পাকিস্তান
জমে উঠছে ‌‘টাকার ডাক্তার’ ক্লিনিক
পোপ ফ্রান্সিসের নামে স্টেডিয়াম হচ্ছে আর্জেন্টিনায়
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতাকে ছাড়তে ওসিকে ছাত্রদল নেতার সুপারিশ
কুমিল্লায় ট্রেনে কাটা পড়ে তিন যুবক নিহত

পিলখানা হত্যা মামলার পুনঃতদন্তসহ ৮ দাবি ভুক্তভোগী পরিবারের

অনলাইন ডেস্ক

২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পিলখানায় তৎকালীন বিডিআর সদর দপ্তরে নির্মম ও নৃশংস হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় হওয়া মামলার পুনঃতদন্ত ও জেলখানায় বন্দি নিরপরাধ বিডিআর সদস্যদের দ্রুত মুক্তির দাবি জানিয়েছে ভুক্তভোগীদের পরিবার। এ সময় তারা নিজেদের ৮ দফা দাবির কথা তুলে ধরেন।

শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা এ দাবি জানান।

তারা বলেন, ফ্যাসিস্ট সরকার শেখ হাসিনার নিজস্ব পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্যই এ হত্যাকাণ্ড চালিয়েছিল। অনেক বন্দির সাজা শেষ হলেও তাদের বিনা বিচারে আটকে রেখে নির্যাতন করা হচ্ছে।

ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা আরও বলেন, বিডিআর জওয়ানদের চাকরিতে থাকাকালীন প্রচলিত আইনে গ্রেপ্তার করা বা মামলা দেওয়ার কোনো বিধান নাই। কারণ, বিডিআরের নিজস্ব আইন আছে। এরপরও সেটাই করাই হয়েছে।

এ সময় তারা ৮ দফা দাবি জানান। দাবিগুলো হলো-

১. স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার প্রহসনমূলক সব মামলা ও রায় বাতিল করতে হবে।

২. ১৬ বছর যাবৎ কারাগারে থাকা নির্দোষ সব বিডিআর সদস্যদের কারামুক্তি।

৩. হাইকোর্টের রিট অনুযায়ী দ্রুত পুনঃতদন্ত শুরু করা।

৪. নিরীহ বিডিআরদের রিমান্ডে নির্যাতনের ফলে মৃত্যুর সঠিক কারণ উদঘাটন করে দোষীদের শাস্তি প্রদান করা।

৫. সব বিডিআর সদস্যদের (আনুমানিক ১৮৫২০ জন) চাকরিতে পুনর্বহাল করা।

৬. সব সেনা শহীদ, বিডিআর শহীদ ও ক্ষতিগ্রস্ত সব বিডিআর পরিবারকে ক্ষতিপূরণ (বেতন, ভাতা, পেনশন) ও পুনর্বাসন করা।

৭. ঐতিহ্যবাহী বাংলাদেশ রাইফেলস নাম পুনঃস্থাপন করা।

৮. ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি শহীদ সেনা দিবস ঘোষণা করা।

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ