সর্বশেষ
ভিনগ্রহে প্রাণের অস্তিত্বের শক্ত প্রমাণ পেলেন বিজ্ঞানীরা
যে ৫ প্রাণঘাতী রোগের কারণ হাই কোলেস্টেরল
এক লুকের সঙ্গে আরেক লুকের কোনো মিল নেই টালিউড সুইটহার্ট শ্রীজলার
হজম ক্ষমতা বাড়াতে মেনে চলুন কিছু টিপস
গ্রীষ্মে রোদে পোড়া ও নিস্তেজ ত্বককে বিদায় জানাতে মেনে চলুন এই ৭টি হাইড্রেশন হ্যাকস
হাই ট্রাইগ্লিসারাইড : স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায়
খালি পেটে পেঁপে পাতার রস খেলে মিলবে যেসব উপকার
৮৬ বছর বয়সে উইন্ডসার্ফিংয়ে বিশ্বরেকর্ড
সাড়ে সাত ভরি স্বর্ণের মালিক হলেই কোরবানি ওয়াজিব
বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন শুরু
ওটিটিতে মুক্তি পেল তাসনিয়া ফারিণের প্রথম সিনেমা
ভিসা ইস্যু নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
নিজেদের ভুল বোঝাবুঝিতে ফ্যাসিবাদ সুযোগ নেবে: রিজভী
কাতার সফরে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গী হচ্ছেন চার নারী ক্রীড়াবিদ
হিন্দু নেতাকে অপহরণের পর হত্যা, যা বলল ভারত

গর্ভকালীন সময় ফলিক এসিডের প্রয়োজনীয়তা

অনলাইন ডেস্ক

গর্ভাবস্থায় নিয়মিত বিভিন্ন ধরণের পুষ্টিকর খাবার খেতে হয়। তবে শুধুমাত্র খাবার দিয়েই পুষ্টি উপাদান পূরণ করা সম্ভব হয় না। তাই আমাদের সন্তান নেওয়ার চেষ্টা শুরু করার সময় থেকেই নারীদের প্রতিদিন নির্দিষ্ট পরিমাণে ফলিক এসিড গ্রহণ করা জরুরি।

ফলিক অ্যাসিড হলো এক ধরনের ভিটামিন বি, যা গর্ভস্থ শিশুর মস্তিষ্ক ও স্নায়ুরজ্জু গঠনে বিশেষ ভূমিকা রাখে।

গবেষণা বলছে, সন্তান ধারণের শুরুতেই প্রতিদিন অন্তত ৪০০ মাইক্রোগ্রাম ফলিক অ্যাসিড গ্রহণ করলে অনাগত শিশুর জন্মগত ত্রুটির আশঙ্কা অনেকখানি কমে। বেশির ভাগ জন্মগত ত্রুটি গর্ভধারণের প্রথম তিন থেকে চার সপ্তাহের মধ্যেই দেখা দেয়।

তাই গর্ভধারণের সময় থেকে ফলিক এসিড খাবার গ্রহণ করতে হবে। ফলিক অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার হচ্ছে: গাঢ় সবুজ রঙের পাতাওলা সবজি যেমন পালংশাক, মূলাশাক, সরিষাশাক; ব্রকলি, গাজর, মটরশুঁটি, বীজজাতীয় সবজি, ফলের মধ্যে পেঁপে, কমলা, আঙুর, স্ট্রবেরি এবং বিভিন্ন ধরণের বাদাম ইত্যাদি।

খাবার খেয়ে ফলিক এসিডের ঘাটতি সম্পূর্ণ হয়না বলে গর্ভাবস্থায় ফলিক এসিড ট্যাবলেট বা বড়ি খেতে হবে।

গর্ভাবস্থায় ফলিক এসিড এর ভূমিকা

আমাদের শরীরের বৃদ্ধি ও বিকাশের জন্য ফলিক এসিড অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। ফলিক এসিড দেহের নানান গুরুত্বপূর্ণ কাজে ভূমিকা রাখে। যেমন-

১. রক্তকণিকা ও প্রোটিন তৈরিতে অংশ নেয়।
২. ফলিক এসিড গর্ভের শিশুর নিউরাল টিউব বিশেষ ভূমিকা রাখেন।
৩. গর্ভের শিশুর ব্রেইন, মাথার খুলি ও স্নায়ুতন্ত্রের অন্যান্য অংশ সঠিকভাবে গড়ে উঠতে সাহায্য করে।
৪. গর্ভের শিশুর নানান জন্মগত ত্রুটি প্রতিরোধ করে।
৫.রক্ত বৃদ্ধিতে সহায়তা করেন।

তাই গর্ভধারণের পরিকল্পনার শুরুতেই নিয়মিত ফলিক অ্যাসিড গ্রহণ করা উচিৎ।

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ