সর্বশেষ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হিসেবে নিয়োগ পেলেন সাবেক রাষ্ট্রদূত সুফিউর
শেখ হাসিনার তদন্ত প্রতিবেদন ২৪ জুনের মধ্যে দাখিলের নির্দেশ
বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় করার প্রয়াস
রাকসুর চূড়ান্ত বিধিমালা হয়নি, জুনে নির্বাচন নিয়ে সংশয়
মেট্রোরেলের র‍্যাপিড পাসও আমলাতান্ত্রিক জটিলতায়, ভোগান্তি যাত্রীদের
নারী বিশ্বকাপে খেলতে ভারতে যাবে না পাকিস্তান
৩ মে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশের ডাক
সিইসির সঙ্গে আজ বৈঠকে বসছে এনসিপি
ক্যাস্ট্রলের আফটারমার্কেট ডিস্ট্রিবিউটর রক এনার্জি
রাজনৈতিক বিবেচনায় আর কোনো নতুন ব্যাংক নয়
বিএনপি-এনসিপির পাল্টাপাল্টি অভিযোগ, প্রশাসন আসলেই কার পক্ষে?
৮ মাস পর খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল  
সাবেক ১১ মন্ত্রীসহ ১৯ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে: আইন উপদেষ্টা
১০ বছরের গবেষণায় ভাতেও পাওয়া গেছে আর্সেনিক, বিজ্ঞানীদের সতর্কবার্তা

কেজরিওয়ালের বাড়িতে ভারতের এসিবির হানা

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনের ফলপ্রকাশ আগামীকাল। আর আজ উথালপাথাল ভারতের এই রাজধানীর রাজনীতি। ক্ষমতাসীন বিজেপির বিরুদ্ধে ‘অপারেশন লোটাসে’র অভিযোগ করেছে আম আদমি পার্টি (আপ)।

দিল্লিতে ভোট পর্ব মেটার পরই আপের দুই শীর্ষ নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়াল এবং সঞ্জয় সিং দাবি করেন, পরাজয় নিশ্চিত জেনে বিজেপি আপ প্রার্থীদের ভাঙানোর চেষ্টা করছে। অতীতে যেভাবে কর্নাটক, গোয়া, মণিপুরের মতো রাজ্যে অপারেশন লোটাস চালিয়েছে পদ্ম শিবির, দিল্লিতেও সেই একই চেষ্টা করা হচ্ছে। আপের অভিযোগ, এক এক জন প্রার্থীকেই দল বদলানোর জন্য ১৫ কোটি টাকা করে ‘অফার’ দেওয়া হচ্ছে। সঙ্গে থাকছে লোভনীয় মন্ত্রিত্বের অফারও। অন্তত ১৬ জন প্রার্থী এ প্রস্তাব পেয়েছেন।

আপ এ অভিযোগ করার পর পালটা সক্রিয় হয় বিজেপি। গেরুয়া শিবিরের অভিযোগ, এভাবে অহেতুক বাজার গরম করার চেষ্টা করা হচ্ছে। দিল্লি বিজেপির সাধারণ সম্পাদক বিষ্ণু মিত্তল সোজা গিয়ে উপরাজ্যপালের কাছে নালিশ ঠুকে দেন। তিনি দাবি করেন, আপের অভিযোগ ভিত্তিহীন। ভোটারদের মধ্যে অহেতুক আতঙ্ক সৃষ্টির চেষ্টা করা হচ্ছে।

ওই বিজেপি নেতার বক্তব্য, সঠিক তদন্ত হলেই বোঝা যাবে এ অভিযোগ ভিত্তিহীন। বিজেপির অভিযোগ পাওয়ামাত্রই তদন্তের নির্দেশ দেন উপরাজ্যপাল ভি কে সাক্সেনা।

উপরাজ্যপালের তদন্তের নির্দেশের পর উত্তপ্ত হয়ে ওঠে দিল্লি। শুক্রবার বিকালের দিকে অ্যান্টি কোরাপশন ব্যুরোর কর্মকর্তারা চলে যান অরবিন্দ কেজরিওয়ালের বাড়িতে। তদন্তের জন্য সাবেক মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে হানা দেওয়ার চেষ্টা হয়। কিন্তু এসিবি কর্মকর্তাদের বাড়িতে ঢুকতে দেননি কেজরিওয়াল। তার আইনজীবীর বক্তব্য, বিজেপি অহেতুক উত্তেজনা সৃষ্টির চেষ্টা করছে। এভাবে সাবেক মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে ঢুকে পড়ার অধিকার এসিবির নেই। আপ নেতা সঞ্জয় সিংয়ের বক্তব্য, বিজেপি স্রেফ নাটক করছে।

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ