সর্বশেষ
বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন শুরু
ওটিটিতে মুক্তি পেল তাসনিয়া ফারিণের প্রথম সিনেমা
ভিসা ইস্যু নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
নিজেদের ভুল বোঝাবুঝিতে ফ্যাসিবাদ সুযোগ নেবে: রিজভী
কাতার সফরে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গী হচ্ছেন চার নারী ক্রীড়াবিদ
হিন্দু নেতাকে অপহরণের পর হত্যা, যা বলল ভারত
আওয়ামী লীগের মিছিল নিয়ে কড়া বার্তা হাসনাতের
এক ব্যক্তি দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী নয়: নাহিদ ইসলাম
দেরি করে পৌঁছানোয় স্বপ্নভঙ্গ ওদের
নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নে প্রধান উপদেষ্টার তাগিদ
নির্বাচনের জন্য এখনই আন্দোলনের প্রয়োজন দেখছে না বিএনপি
বিলাসবহুল অফিস ও বন্দর কমিটি নিয়ে যা বললেন হান্নান মাসউদ
শাহজাদপুরে যুবদল কর্মীকে হত্যার অভিযোগ
ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়া প্রমাণ করে ভারত গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র নয়: দুদু
‘শুভ কাজে সবার পাশে’ স্লোগানে বসুন্ধরা শুভসংঘের মনপুরা উপজেলা কমিটি গঠিত

আজ থেকে স্বাভাবিক সময়সূচিতে অফিস-ব্যাংক

এনএফ নিউজ ডেস্ক

কোটা সংস্কার আন্দোলনে ব্যাপক প্রাণহানি ও সংঘাতময় পরিস্থিতির কারণে তিনদিন বন্ধ ও কয়েক দিন সীমিত সময়ে অফিস ও ব্যাংকের কার্যক্রম চলেছে। আজ বুধবার (৩১ জুলাই) থেকে স্বাভাবিক সময়সূচিতে অফিস ও ব্যাংকের কার্যক্রম চলবে।

গতকাল মঙ্গলবার (৩০ জুলাই) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ব্যাংক পৃথক বার্তায় সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় জানায়, বুধবার থেকে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত চলবে অফিস।

গতকাল বাংলাদেশ ব্যাংক জানায়, বুধবার থেকে সারা দেশের ব্যাংকগুলো পুনরায় তাদের নিয়মিত কর্মঘণ্টায় ফিরে যাবে। এর ফলে সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত লেনদেন করতে পারবেন গ্রাহকরা। সব ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাদের (সিইও) হালনাগাদ সময়সূচি মেনে চলার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী, লেনদেনের জন্য বাণিজ্যিক ব্যাংকের শাখাগুলো সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত এবং আনুষঙ্গিক অফিস কাজের জন্য সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত খোলা থাকবে। এই সময়ে সব ধরনের স্বাভাবিক লেনদেন যথারীতি চলবে।

এর আগে, কারফিউ ও সরকারি ছুটির কারণে তিন দিন বন্ধ থাকার পর গত বুধ ও বৃহস্পতিবার সীমিত সময়ের জন্য ব্যাংক খোলা হয়। এরপর ২৮ থেকে ৩০ জুলাই সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত খোলা ছিল ব্যাংক।

গত ১৮ জুলাই থেকে ইন্টারনেট বন্ধ ও গতি কম থাকায় সীমিত পরিসরে চলে দেশের ব্যাংকিং কার্যক্রম। এর মধ্যে সাপ্তাহিক ছুটি ও সরকারি ছুটির কারণে টানা পাঁচ দিন ব্যাংক বন্ধ থাকায় পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়।

ইন্টারনেট বন্ধের কারণে বৈদেশিক লেনদেন থেমে যাওয়ায় দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। সেসময় আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমও প্রায় বন্ধ হয়ে যায় এবং নগদ অর্থের অভাবে অনেক এটিএম বুথ অকেজো হয়ে পড়ে।

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ