সর্বশেষ
দূষণে শীর্ষে লাহোর, ‘অস্বাস্থ্যকর’ ঢাকার বাতাস
‘মা পদক’ পাচ্ছেন ডলি জহুর
পাঁচদিন ঢাকায় কাটিয়ে ফের ছুটিতে কোচ কাবরেরা!
অ্যানফিল্ডে লিভারপুলের লাল উৎসব
উত্তেজনা প্রশমনে শান্তিপূর্ণ সমাধানে জোর দিলেন নওয়াজ শরিফ
সেজনি: অবসর ভেঙে ফিরে বার্সার হয়ে ইতিহাস লিখছেন যিনি
জাপানে উচ্চশিক্ষা: যাত্রা শুরু করবেন কোথা থেকে, কীভাবে?
করমচা ফলের মতো
এআইয়ের দুর্বলতা শনাক্তে ৩০ হাজার ডলার পর্যন্ত পুরস্কার দেবে মাইক্রোসফট
পাকিস্তানের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যে পরীক্ষার মুখে ভারতের সামরিক বাহিনী
যেসব খাবার খেলে ঘুম ভালো হয়
রোদচশমায় মেহজাবীনের সামার পার্টি লুক
চশমা ছাড়াই বাচ্চাদের দৃষ্টি সমস্যা সমাধানে আসছে এল আই ড্রপ
আপনার মানসিক স্বাস্থ্যে বইয়ের ভূমিকা
বলিউডের এই বিদেশি তারকা, দেখে নিন তাঁদের আকর্ষণীয় যত লুক

সাবেক জেলা পরিষদ ও উপজেলা চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

অনলাইন ডেস্ক

পিরোজপুরের সাবেক জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সালমা রহমান হ্যাপী (৫৭) ও তার স্বামী সাবেক সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. মজিবুর রহমান খালেকের (৬৬) বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি অর্জন ভোগদখলে রাখার অভিযোগে মামলাটি করেছে পিরোজপুর জেলা দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সমন্বিত জেলা কার্যালয়।

বুধবার জেলা দুর্নীতি দমন কমিশনের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা  হয়েছে।

পিরোজপুর জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সালমা রহমান হ্যাপী। এছাড়াও তিনি  জেলা মহিলা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য।

জেলা দুর্নীতি দমন কমিশন সমন্বিত কার্যালয়ের উপসহকারী পরিচালক মো. কামরুজ্জামান বাদী হয়ে পৃথক এ মামলা দুটি করেছেন।

মামলার বিবরণে জানা যায়, সালমা রহমান জেলার বিভিন্ন মৌজায় ২৮.৬৫ শতাংশ জমি, ঢাকার পল্লবীতে ৫ শতাংশ জমির মূল্যসহ বিভিন্ন কোম্পানির শেয়ার ও অংশিদারিত্ব ও ঠিকাদারি ব্যবসাতে মোট ১৬ কোটি ৬ লাখ ৮৭ হাজার ৫৯১ টাকা আয় করেছেন। বিপরীতে তার তার মোট গ্রহণযোগ্য আয় পাওয়া যায় ১৪ কোটি ২৬ লাখ ৮৬ হাজার ৩০২ টাকা। সে ক্ষেত্রে সালমা রহমান ১ কোটি ৮০ লাখ ১ হাজার ২৮৯ টাকা মূল্যমানের অসাধু উপায়ে অর্জিত ও তার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ ভোগদখলে রেখে দুর্নীতি দমন কমিশন আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ প্রমাণিত হয়েছে।

অন্যদিকে, তার স্বামী সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মজিবুর রহমান খালেক পিরোজপুর জেলার বিভিন্ন মৌজায় ১৫.৪৫ একর জমি, ইটভাটা, ও-এ এগ্রোফুড কোম্পানির নামে ভবন তৈরিসহ বিভিন্নভাবে অনুসন্ধান নথিতে পাওয়া যায় ৬ কোটি ৪৯ লাখ ৬৭ হাজার ২৯৬ টাকা। বিপরীতে মজিবুর রহমানের গ্রহণযোগ্য আয় পাওয়া যায় ২ কোটি ৬২ লাখ ৮৭ হাজার ৩৬২ টাকা, যা থেকে প্রতীয়মান ৩ কোটি ৮৬ লাখ ৭৯ হাজার ৯৩৪ টাকা মূল্যমানের অসাধু উপায়ে অর্জিত ও জ্ঞাত আয়ের বহির্ভূত সম্পদ প্রতীয়মান হওয়ায় দুর্নীতি দমন কমিশন আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন জেলা কার্যালয়।

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ