সর্বশেষ
পারভেজ হত্যায় দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি ঢাবি ছাত্রদলের
‘আমার বাবার কোনো কবর নেই, চার বছর ধরে লাশের খোঁজে আছি’
আল্লামা ইকবাল, মুসলিম জাতীয়তাবাদ ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা একসূত্রে গাঁথা
ফ্রান্সিস, যিনি বদলে দিয়েছিলেন ক্যাথলিক চার্চকে
৩৩ বছরে কতজনকে ক্ষমা করেছেন রাষ্ট্রপতি, জানতে চান হাইকোর্ট
গোপন সামরিক তথ্য শেয়ার, ফের বিতর্কের মুখে মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পোপ ফ্রান্সিস আর নেই
পোপ ফ্রান্সিসের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
যেসব আমলে জাহান্নাম হারাম হয়ে যায়
বিনা খরচে কর্মী নেবে জাপান, বেতন দুই লাখ টাকা
আসছে বিশেষ বিসিএস, কতজনকে নিয়োগ?
আ. লীগ নেতার ছেলের বিয়েতে পলাতক সাবেক মন্ত্রী-এমপিরা
দিনাজপুরে মাহি হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে মিছিলের প্রস্তুতিকালে তিন আ.লীগ কর্মীসহ আটক ৭
প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে সুনামগঞ্জে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

জুলাই বিপ্লবে গণহত্যাকারীদের বিচার অবশ্যই করতে হবে

জ্যেষ্ঠ প্রতি‌বেদক

বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের সদ্য সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি মঞ্জুরুল ইসলাম বলেছেন, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা যে হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছেন, তা ইতিহাসে নজিরবিহীন। তাই জুলাই-আগস্টের আন্দোলনে ছাত্ররা যে আকাঙ্ক্ষা ও দাবি থেকে জীবন দিয়েছে, তা তখনই পূর্ণতা পাবে, যখন শেখ হাসিনা ও তার দোসরদের দেশে এনে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হবে।

মঙ্গলবার দুপুরে বড়াইগ্রাম উপজেলা ছাত্রশিবিরের উদ্যোগে পৌর মিলনায়তনে আয়োজিত ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

উপজেলা ছাত্রশিবিরের সভাপতি আশিকুজ্জামান আকাশের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি হাসিবুল ইসলামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির অধ্যক্ষ দেলোয়ার হোসাইন খান, ছাত্রশিবিরের চট্টগ্রাম মহানগরী (দক্ষিণ) সভাপতি ইব্রাহিম রনি, জেলা মসজিদ মিশন একাডেমির সভাপতি অধ্যাপক আবুল হোসাইন, জেলা ছাত্রশিবিরের সভাপতি আফতাব হোসেন, উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি আবু বকর সিদ্দিক ও অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি হাসানুল বান্না উজ্জ্বল, ছাত্রশিবিরের সাবেক জেলা সভাপতি আবু তালেব, উপজেলা ছাত্রশিবিরের সাবেক সভাপতি আব্দুল মোমিন, শামীম হোসেন ও খায়রুল ইসলাম, সাবেক ছাত্রনেতা জাহাঙ্গীর আলম ও বেলাল হোসেন বক্তব্য রাখেন।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি মঞ্জুরুল ইসলাম আরও বলেন, বিগত দিনে দেশের কোনো প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ছিল না। ছাত্রলীগ ও তাদের সহযোগীরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে সন্ত্রাস ও মাদকের স্বর্গরাজ্যসহ অস্থিতিশীল এক পরিস্থিতি সৃষ্টি করে রেখেছিল। ছাত্রশিবির চায় সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার সুন্দর পরিবেশ নিশ্চিত হোক। সব রাজনৈতিক, সব ইসলামি দলের ছাত্রসংগঠন ক্যাম্পাসে অবস্থান নিশ্চিতের মধ্য দিয়ে ক্যাম্পাসে সুন্দর একটি পরিবেশ সৃষ্টি হোক।

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ