সর্বশেষ
ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা সুখবর পেতে যাচ্ছেন!
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ট্রাম্প-মোদি-শি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না : মির্জা ফখরুল
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে বসাতে গণ-অভ্যুত্থান হয়নি: নাহিদ
নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা বিকেলে
এআই সাংবাদিকতার স্থান নিতে পারবে না: ইতালীয় সংবাদপত্রের সম্পাদক
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র হলেন মুহাম্মদ আবু আবিদ
চা-বাগান জ্বলছে খরায় 
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
আ.লীগের মিছিল ঠেকাতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নির্দেশ
আরএসএস প্রচারকরা বিয়ে করেন না, সংগঠনটির প্রচারক ছিলেন মোদিও
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বিসিআইসিতে বিশাল নিয়োগ, আবেদন করুন দ্রুত
উর্বশীর বিস্ময়কর দাবিতে রেগে গেলেন পুরোহিতরা

৪১তম বিসিএস থেকে নিয়োগপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকদের যোগদান ১০ এপ্রিলের মধ্যে

অনলাইন ডেস্ক

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন ১৫১ জন। সরকারি কর্ম কমিশন সচিবালয় কর্তৃক ৪১তম বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ কিন্তু পদ–স্বল্পতার কারণে ক্যাডার পদে সুপারিশপ্রাপ্ত নন, এমন প্রার্থীদের মধ্য থেকে নন-ক্যাডার পদে তাঁদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। নিয়োগপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকদের বিভিন্ন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পদায়ন দিয়ে ১০ এপ্রিলের মধ্যে তাঁদের যোগদান করতে বলা হয়েছে।

প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়েছে। আদেশে বলা হয়েছে, ‘পদায়নকৃত শিক্ষকদের মধ্যে যদি কেউ ১০ এপ্রিলের মধ্যে চাকরিতে যোগ না দেন, তাহলে তাঁর পদায়নকৃত আদেশ বাতিল হবে।’

প্রত্যেক প্রার্থী সংশ্লিষ্ট উপজেলা/ থানা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বরাবর যোগদানপত্র দাখিল করবেন। শিক্ষা কর্মকর্তারা যোগদানপত্র গ্রহণ করে একটি প্রত্যয়নপত্র দেবেন। এই প্রত্যয়নপত্রসহ তিনি পদায়নকৃত বিদ্যালয়ে যোগদান করবেন। সংশ্লিষ্ট উপজেলা/ থানা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বরাবর যোগদানের তারিখই চাকরিতে যোগদানের তারিখ হিসেবে গণ্য হবে।

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক (প্রশিক্ষণবিহীন) নন-ক্যাডার দ্বিতীয় শ্রেণি হিসেবে বেতন স্কেল ২০১৫ অনুযায়ী, গ্রেড-১২ (টাকা ১১,৩০০-২৭,৩০০/)–তে বেতন পাবেন। চাকরিতে যোগদানের পর দুই বছর শিক্ষানবিশ হিসেবে কাজ করতে হবে। শিক্ষানবিশকালে অযোগ্য বিবেচিত হলে কোনো কারণ দর্শানো ব্যতিরেকে তাঁদের চাকরি থেকে অপসারণ করা যাবে। শিক্ষানবিশকাল সন্তোষজনক বিবেচিত হলে বিধিমোতাবেক চাকরিতে স্থায়ী করা হবে। চাকরিতে তাঁদের জ্যেষ্ঠতা বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন সচিবালয় কর্তৃক সুপারিশকৃত মেধাতালিকা অনুযায়ী নির্ধারিত হবে।

প্রধান শিক্ষকদের পদায়নকৃত বিদ্যালয়ের নাম ও ঠিকানা দেখা যাবে এই লিংকে

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ