সর্বশেষ
সিইসির সঙ্গে আজ বৈঠকে বসছে এনসিপি
ক্যাস্ট্রলের আফটারমার্কেট ডিস্ট্রিবিউটর রক এনার্জি
রাজনৈতিক বিবেচনায় আর কোনো নতুন ব্যাংক নয়
বিএনপি-এনসিপির পাল্টাপাল্টি অভিযোগ, প্রশাসন আসলেই কার পক্ষে?
৮ মাস পর খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল  
সাবেক ১১ মন্ত্রীসহ ১৯ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে: আইন উপদেষ্টা
১০ বছরের গবেষণায় ভাতেও পাওয়া গেছে আর্সেনিক, বিজ্ঞানীদের সতর্কবার্তা
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দিনের বৈঠকে বিএনপি
ভিনগ্রহে প্রাণের অস্তিত্বের শক্ত প্রমাণ পেলেন বিজ্ঞানীরা
যে ৫ প্রাণঘাতী রোগের কারণ হাই কোলেস্টেরল
এক লুকের সঙ্গে আরেক লুকের কোনো মিল নেই টালিউড সুইটহার্ট শ্রীজলার
হজম ক্ষমতা বাড়াতে মেনে চলুন কিছু টিপস
গ্রীষ্মে রোদে পোড়া ও নিস্তেজ ত্বককে বিদায় জানাতে মেনে চলুন এই ৭টি হাইড্রেশন হ্যাকস
হাই ট্রাইগ্লিসারাইড : স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায়

সব রেকর্ড ছাড়িয়ে পাগলা মসজিদের দানবাক্সের টাকা

অনলাইন ডেস্ক

কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দান বাক্স থেকে মিলেছে রেকর্ড ৯ কোটি ১৭ লাখ ৮০ হাজার ৬৮৭ টাকা। শনিবার (১২ এপ্রিল) গণনা শেষে টাকার এ হিসাব পাওয়া গেছে। রূপালী ব্যাংক কিশোরগঞ্জ শাখার সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) মোহাম্মদ আলী হারিসী সংবাদ মাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

জানা যায়, সকাল ৭টায় দানবাক্সগুলো খোলা হয়। পরে বস্তায় ভরে মসজিদের দ্বিতীয় তলার মেঝেতে এনে সকাল ৯টায় গণনা শুরু করা হয়। টাকাগুলো নিরাপত্তার মাধ্যমে রূপালী ব্যাংক কিশোরগঞ্জ শাখায় পাঠানো হয়েছে।

মসজিদ পরিচালনা কমিটি সূত্রে জানা গেছে, শনিবার সকাল ৭টার দিকে জেলা প্রশাসক ফৌজিয়া খান ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হাছান চৌধুরী এবং দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে মসজিদের ৯টি দানবাক্স ও ২টি ট্রাঙ্ক খোলা হয়।

জেলা প্রশাসক ও পাগলা মসজিদ কমিটির সভাপতি ফৌজিয়া খান বলেন, এবার আমরা ৪ মাস ১২ দিন পর দানবাক্স খুলেছি। এবার ২৮ বস্তা টাকা পাওয়া গেছে। ব্যাংক কর্মকর্তা ও মাদরাসার ছাত্ররা টাকা গণনা করেন। ‍

তিনি বলেন, এখানে একটি আন্তর্জাতিক মানের দৃষ্টিনন্দন ইসলামিক কমপ্লেক্স ও মসজিদ নির্মাণের প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। যা বাস্তবায়নে প্রাথমিক কর্মকাণ্ড চলমান। শিগগিরই আনুষ্ঠানিকভাবে কাজ শুরু হবে। যার নাম হবে ‘পাগলা মসজিদ ইসলামিক কমপ্লেক্স’। সেখানে ৩০ হাজার মুসল্লি একসঙ্গে নামাজ আদায় করতে পারবেন।

এর আগে, গত বছরের ৩০ নভেম্বর দান সিন্দুক খোলা হয়েছিল। তখন ২৯ বস্তা টাকা পাওয়া যায়। গণনা শেষে তখন রেকর্ড ৮ কোটি ২১ লাখ ৩৪ হাজার ৩০৪ টাকা সংগ্রহ হয়েছিল। প্রায় ১০ ঘণ্টায় ৪০০ জনের একটি দল এ টাকা গণনার কাজ করেছিলেন। সঙ্গে ছিল স্বর্ণালংকার, বৈদেশিক মুদ্রা ও রুপার অলংকার।

মসজিদের দান থেকে পাওয়া এসব অর্থ সংশ্লিষ্ট মসজিদসহ জেলার বিভিন্ন মসজিদ, মাদ্রাসা ও এতিমখানার পাশাপাশি বিভিন্ন সমাজকল্যাণমূলক কাজে ব্যয় হয়।

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ