সর্বশেষ
রিশাদকে নিয়ে ব্যাটিংয়ে লাহোর
রাজশাহীতে বর্ষবরণ উৎসবে মেতে বাঙালি সংস্কৃতিতে মুগ্ধ বিদেশিরা
বউমেলায় ভক্তদের ঢল
বাবার লাশ বাড়িতে রেখে পরীক্ষায় বসল শিক্ষার্থী
চোরাচালান-মানবপাচারকারী কাউকে ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র সচিব
মাল্টা গাছের সঙ্গে এ কেমন শত্রুতা
তিন দিনে ভারত থেকে এলো ২০ হাজার ৮১৫ টন চাল
অস্ত্রসহ ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
এনসিপির বর্ষবরণে উপস্থিতি কম কেন, যে ব্যাখ্যা দিলেন সামান্তা
শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে বিএনপির ৮ নেতা বহিষ্কার
রাজশাহীতে ছয় দফা দাবিতে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ
শেরপুরে বর্ষবরণ দেয়ালিকা প্রদর্শনী
তেলের দাম বৃদ্ধিতে মানুষের জীবনে খুব একটা প্রভাব পড়বে না
সাগরে ৫৮ দিন মাছ ধরা নিষিদ্ধ
সংসদে আইন করে ইসরাইলিদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করল মালদ্বীপ

পহেলা বৈশাখ বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক মেলবন্ধনের বড় একটি ধাপ: ফারুকী

অনলাইন ডেস্ক

সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বলেছেন, পহেলা বৈশাখ বা বাংলা নববর্ষ বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক ঐক্য ও মেলবন্ধনের বড় একটি ধাপ। এটি শুধু বাঙালিরই নয়, বাংলাদেশে বাস করা অন্যান্য জাতিগোষ্ঠী চাকমা, মারমা, গারোসহ সবার উৎসব।

সোমবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) চারুকলার আয়োজনে বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রায় অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন তিনি।

উপদেষ্টা ফারুকী বলেন, দেশের সব জনগোষ্ঠী, সব ঐতিহ্য- সেই আকবর আমলের ঐতিহ্য, সুলতানি আমলের ঐতিহ্য সবকিছুর মিশ্রণ এখানে দেখবেন। তবে টিপিক্যাল রাজনীতির কিছু এখানে নেই।

১৯৮৯ সালে চারুকলায় আনন্দ শোভাযাত্রা নামে বর্ষবরণ শোভাযাত্রা শুরু হয়েছিল। পরে ১৯৯৬ সালে এটিকে মঙ্গল শোভাযাত্রা নাম দেওয়া হয়। এবার কর্তৃপক্ষ এটিকে বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা নাম দিয়েছে। এটি নিয়ে প্রশ্ন তুলে সংবাদ সম্মেলন করেছেন চারুকলার একদল শিক্ষার্থী।

এ বিষয়ে সংস্কৃতি উপদেষ্টা বলেন, চাপিয়ে দেওয়ার কোনো ঘটনা ঘটেনি, আগে চাপিয়ে দেওয়া হয়েছিল। নাম ছিল বর্ষবরণ শোভাযাত্রা যশোরে। সেখান থেকে ঢাকায় আসার পর নাম হয় আনন্দ শোভাযাত্রা। এরপর চাপানো হয় মঙ্গল শোভাযাত্রা। এবার চারুকলা সিদ্ধান্ত নিয়েছে চারুকলায় যে নামে চালু হয়েছিল সে নামে শুরু হবে।

তিনি আরও বলেন, অনেকদিন ধরে এটাকে আমরা বাঙালির প্রাণের উৎসব বানিয়ে রেখেছি। কিন্তু এটা বাংলাদেশের প্রাণের উৎসব। বাঙালি, চাকমা, মারমা, গারোসহ সব জাতিগোষ্ঠী বর্ষবরণ পালন করে। ফলে আমরা এটাকে বাংলাদেশের উৎসব হিসেবে পালন করা শুরু করলাম।

নববর্ষকে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক ঐক্যের বড় উপলক্ষ্য উল্লেখ করে মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বলেন, আমি মনে করি এটা বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক ঐক্য এবং সম্মিলনের একটি বড় ধাপ। আমরা হয়তো ২০-৩০ বছর পর থাকবো না, কিন্তু আজকের বছরটি স্মরণীয় হয়ে থাকবে। কারণ এরপর থেকে বাংলাদেশ এভাবেই চলবে।

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ