সর্বশেষ
‘তুমি রবে নীরবে’ মিউজিক ভিডিওতে মা-মেয়ের গল্প
মেহেদী হাসানের চিকিৎসায় পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
‘দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ’ পাবেন অনলাইনে, আবেদন করবেন যেভাবে
এপ্রিলে রেমিট্যান্স আসেনি যে ৭ ব্যাংকে
যুক্তরাষ্ট্রে পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের জন্য আসছে দুঃসংবাদ
কোরবানি পশুর চামড়ার ন‍্যায‍্য মূল্য নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাকের ইন্তিকালে জামায়াতে ইসলামীর শোক
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআর’র কড়া বার্তা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় প্রতিষ্ঠার কাজ প্রায় সম্পন্ন: প্রধান বিচারপতি
হজের ভিসা আবেদনের শেষ সময় জানাল ধর্ম মন্ত্রণালয়
পাকিস্তান ও আমিরাতের বিপক্ষে কেমন হবে বাংলাদেশ স্কোয়াড
স্কুলের পারফরম্যান্স ভালো না হলে সংশ্লিষ্টদের শোকজ
আমিরাতের ভিসা চালুর উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি, প্রতিদিন ইস্যু ৫০টি
বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করলো চীন
শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তির তথ্য পাঠানোর সময় বাড়লো

গণমাধ্যমগুলোর ১৫ বছরের কার্যকলাপ নিয়ে ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং দরকার

অনলাইন ডেস্ক

স্বৈরাচার সরকারের সময়ের গণমাধ্যমগুলোর কার্যকলাপ নিয়ে ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং দরকার বলে মনে করেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম।

রোববার বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস উপলক্ষে রাজধানীর টিআইবির কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক বিশেষ আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।

তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের মিডিয়ায় অ্যাকাউন্টেবিলিটি দরকার। সাংবাদিকতার জন্য করা সুরক্ষা আইন বাস্তবায়নযোগ্য। পর্যালোচনা চলছে, সেটা করার চেষ্টা করছি।

মাহফুজ আলম বলেন, আমি ব্যক্তিগতভাবে বেতার, বিটিভি ও বাসস নিয়ে জাতীয় সম্প্রচার সংস্থা করার পক্ষে। সরকারি বিজ্ঞাপন মূল্য নির্ধারণের পক্ষে আমি।

তিনি বলেন, গণমাধ্যমগুলোর বিগত ১৫ বছরের কার্যকলাপ নিয়ে ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং দরকার। রাজনীতিকরণ করার কারণে হাউসগুলোর সাংবাদিকরাই বেশি ক্ষতির মুখে পড়েছেন।

তিনি আরও বলেন, ডিএফপির সঙ্গে টাস্ক ফোর্স গঠন করেছি পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের মূল্য ও লাইসেন্স পুনর্নির্ধারণ করার জন্য। অধিকাংশ হাউসের এই পলিসি নেই যে রাষ্ট্রকে ট্যাক্স দেবে।

অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের আর্থিক সুবিধা যদি নিশ্চিত না করা যায় তাহলে গণমাধ্যমকর্মীদের অসাধু উপায়ে অর্থ উপার্জন বন্ধ হবে না বলে মন্তব্য করেছেন গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রধান কামাল আহমেদ। তিনি আরও বলেন, যারা সাংবাদিকদের ন্যূনতম বেতন নবম গ্রেড করা অসম্ভব বলছে, তারা মূলত সাংবাদিক-কর্মচারীদের ন্যায্য বেতন না দিয়েই সরকারি বিজ্ঞাপনের সুবিধা নিতে বেশি উৎসুক।

এদিকে সম্প্রতি নারী সংস্কার কমিশনের প্রতি সমালোচনা ও নারীর প্রতি কুরুচিপূর্ণ মন্তব্যর নিন্দা জানিয়ে এ বিষয়ে সরকারের নিশ্চুপ ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন রাখেন টিআইবি প্রধান ইফতেখারুজ্জামান।

 

সূত্র: যুগান্তর

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ