সর্বশেষ
জুলাইকে দলীয় ফ্রেমে চিন্তা করলে এর শক্তিশালী চেতনা ম্লান হবে: সিবগাতুল্লাহ
কোথায় তৈরি হয় এতো অটোরিকশা, নেপথ্যেই বা কারা?
সাইবার স্পেসেও নিষিদ্ধ হলো আ.লীগের কার্যক্রম
ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে আ.লীগের কার্যক্রম বন্ধে ব্যবস্থা নেবে বিটিআরসি
ফ্যাসিবাদের প্রতিনিধি আবদুল হামিদের লাল পাসপোর্ট বাতিল হয়নি: রিজভী
আট নায়িকাকে সামলানোর দায়িত্ব মোশাররফ করিমের কাঁধে
পথশিশুদের দাঁতের যত্নে বসুন্ধরা শুভসংঘের টুথ ব্রাশ ও পেস্ট বিতরণ
রাতে দুধ খাওয়া কাদের জন্য চরম বিপদজনক?
এলডিসি উত্তরণে জরুরি ও সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান
সুনামগঞ্জ সীমান্তে বিজিবির টহল জোরদার
আ. লীগ ঝটিকা মিছিল করলে সর্বোচ্চ বলপ্রয়োগ: ডিবি
গরমে স্বস্তির খবর দিল আবহাওয়া অফিস
‘গণঅভ্যুত্থানের মামলা তদন্তে বিশেষ মনিটরিং সেল হচ্ছে’
আয়নাঘরে বন্দিদের একাকিত্বের তীব্র যন্ত্রণা নিয়ে যা বললেন নাবিলা ইদ্রিস
‘আমি আর লিখব না’, কেন বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ

কর্মক্ষেত্রে চাপমুক্ত থাকতে এই ৬ নিয়ম মেনে চলুন

অনলাইন ডেস্ক

অফিসে কাজের চাপ থাকবেই। তবে মাঝে মাঝে কাজের চাপ সামলানো বেশ কঠিন হয়ে পড়ে। আর পরবর্তী সময়ে তা হয়ে দাঁড়ায় মানসিক চাপের কারণ। কিন্তু রোজ যে কাজগুলো করতেই হবে, সেগুলো নিয়ে মানসিক চাপে থাকলে নিজের ভালো থাকাটাও কঠিন হয়ে পড়ে। তাই কর্মক্ষেত্রে মানসিক চাপমুক্ত থাকতে কয়েকটা উপায় যদি অবলম্বন করা হয়, তাহলে কর্মক্ষেত্রও হয়ে উঠতে পারে আপনার আনন্দের জায়গা।

পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করা

দিনের শুরুতে ঠিক করে নিন, কোন সময় ঠিক কোন কাজটা করবেন। একটা নোটবুক রাখুন ডেস্কে। কোন দিন কী কাজ সারবেন, তা নোট করে রাখুন। এবার কাজের গুরুত্ব অনুযায়ী ঠিক করে নিন, কোন কাজটি আগে শেষ করবেন, আর কোনটি পরে করলেও চলবে।

অফিসের কাজ অফিসেই সারা

কাজ জমিয়ে রাখবেন না। এতে অতিরিক্ত কাজের চাপই দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে উঠবে। চেষ্টা করুন যেদিনের কাজ সেদিনই সেরে ফেলতে। কাজ নিয়ে বাড়ি ফেরাও বন্ধ করুন। বাড়ির সময়টুকু বাড়িতে দিন। অফিসের কাজ বাড়িতে না নেওয়াই ভালো। তরতাজা থাকতে পরিবারের সঙ্গে সুন্দর সময় কাটানোর বিকল্প নেই।

সুসম্পর্ক বজায় রাখা

দিনের বেশির ভাগ সময় অফিসে কাটে, তাই এখানে সহকর্মীদের সঙ্গে সম্পর্ক ঠিক কেমন, তার ওপরও নির্ভর করে আপনার কাজ করার আগ্রহ ও কাজের গতি। চেষ্টা করুন সবার সঙ্গে হাসিখুশি সম্পর্ক বজায় রাখার। প্রয়োজনে অন্যদের সাহায্য করুন এবং নিজের কাজের ক্ষেত্রেও দরকার হলে সাহায্য চেয়ে নিন। অবসর পেলে তাদের সঙ্গে চা-কফি খেতে পারেন। করতে পারেন অল্পস্বল্প গল্পও। সহকর্মীদের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক থাকলে নিজেকে ভালো রাখা সহজ হয়ে যাবে।

লম্বা দম নেওয়া

কাজের ফাঁকে পাঁচ-দশ মিনিট শ্বাসের ব্যায়াম করে নিতে পারেন। সে জন্য প্রথমে মেরুদণ্ড সোজা করে বসে বুক ভরে গভীর নিশ্বাস নিন। এবার ধীরে ধীরে শ্বাস ছাড়ুন। পাঁচ মিনিট এই ব্যায়াম করলেই মাথা হালকা লাগবে অনেকটা।

একটানা কাজ না করা

অফিসে ঢুকেই কম্পিউটারে মুখ গুঁজে বসে থাকবেন না। মাঝে মাঝে কাজ থেকে বিরতি নেওয়া জরুরি। একটানা কাজ করলে বিরক্তি আসবেই। তাই মাঝেমধ্যে কাজ থেকে পাঁচ-দশ মিনিটের জন্য বিরতি নিন। এই সময়ে নিজের পছন্দের গান শুনে নিতে পারেন। মাঝে মাঝে উঠে মিনিট পাঁচেক হাঁটাহাঁটি করুন। প্রতি এক ঘণ্টায় এভাবে বিরতি নিলে উপকার মিলবে। চাইলে অফিসের নিচে থেকে একটু হেঁটে আসতে পারেন। এতে মন ভালো থাকবে আর পিঠ ও কোমরব্যথা থেকেও মুক্তি পাওয়া যাবে।

দুপুরে স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ

দুপুরে এমন খাবার খান, যাতে পেটও ভরবে আবার শক্তিও পাওয়া যাবে। পানিবহুল ফল ও সবজি খেতে পারেন। এগুলো গরমের সময় শরীর তরতাজা রাখবে। বিভিন্ন ধরনের বাদাম, ভেষজ চা থাকতে পারে স্ন্যাকস টাইমে। আর এসবের পাশাপাশি সারা দিনে পর্যাপ্ত পানি পান করছেন কি না, সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। পর্যাপ্ত পানি পান শরীর শীতল রাখে এবং শক্তি ধরে রাখতে সাহায্য করে। ফলে সহজে আপনি ক্লান্ত হয়ে পড়বেন না।

সূত্র: হেলথলাইন অন্যান্য

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ