সর্বশেষ
জনবল নেবে গ্রামীণ ব্যাংক, ৪০ বছরেও করা যাবে আবেদন
পথে বেড়ে উঠা শিশুদের ৫৮ শতাংশেরই নেই জন্মসনদ
নিয়মিত আম খেলে কমবে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি
সংসদীয় কমিটির সভাপতির পদ পাবে বিরোধী দল: সালাহউদ্দিন
উপদেষ্টা আসিফের পদত্যাগ চান ইশরাক, ফের আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি
অনিরুদ্ধকে বিয়ে করছেন ‘ন্যাশনাল ক্রাশ’ কাব্য?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়ল
৫ বলে ৫ উইকেট! আবার আলোচনায় সেই ‘আইপিএল তারকা’ দিগ্বেশ রাঠী
ঐশ্বরিয়ার সৌন্দর্য ধরে রাখার নেপথ্যে তাহলে এই?
নীরবে লিভার ধ্বংস করছে যে ৩ খাবার
ট্রাম্প কেন তড়িঘড়ি জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে দেশে ফিরলেন?
তেহরানে একাধিক বিস্ফোরণ
শারীরিক নির্যাতনের মতোই দীর্ঘস্থায়ী মানসিক ক্ষত তৈরি করে সাইবার বুলিং: গবেষণা
বর্ষার আমেজে যত নীলের সাজে কেয়া পায়েল
ইনস্টাগ্রামে স্টোরিতে লোকেশন যুক্ত করবেন যেভাবে

রাতে দুধ খাওয়া কাদের জন্য চরম বিপদজনক?

অনলাইন ডেস্ক

অনেকেই মনে করেন, রাতে দুধ খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। তবে চিকিৎসকদের মতে, কিছু কিছু মানুষের জন্য এটি হতে পারে মারাত্মক ক্ষতির কারণ। বিশেষ করে যারা নির্দিষ্ট শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন, তাদের রাতে দুধ খাওয়ার আগে সাবধান হওয়া জরুরি।

কারা রাতে দুধ খাওয়া এড়িয়ে চলবেন?

১. হজমজনিত সমস্যা রয়েছে যাদের: গ্যাস্ট্রিক, অ্যাসিডিটি বা বদহজমে যারা ভোগেন, রাতে দুধ খেলে তাঁদের সমস্যাগুলো আরও বেড়ে যেতে পারে। কারণ, দুধ হজমে সময় নেয় এবং এতে থাকা ল্যাকটোজ অনেকের জন্য পেট ফোলাভাব বা গ্যাসের কারণ হয়।

২. ল্যাকটোজ ইন্টলারেন্ট ব্যক্তিরা: ল্যাকটোজ নামক একটি চিনি হজম করতে অক্ষম যারা, তাদের শরীরে দুধের প্রতিক্রিয়া হয় ডায়রিয়া, বমি বমি ভাব বা পেট ব্যথা হিসেবে। রাতের দুধ আরও সমস্যা বাড়াতে পারে।

৩. শ্বাসকষ্ট বা অ্যাজমা রোগীরা: দুধে উপস্থিত কিছু প্রোটিন শরীরে শ্লেষ্মা তৈরিতে সহায়তা করে। ফলে শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানি রোগীদের ক্ষেত্রে রাতের দুধ তাদের অবস্থাকে আরও জটিল করে তুলতে পারে।

৪. ওজন কমাতে চান যারা: দুধে প্রাকৃতিক চিনি ও ফ্যাট থাকে। রাতে খেলে তা হজমে সময় নেয় এবং ঘুমের সময় ফ্যাট জমার সম্ভাবনা বাড়ায়।

৫. চর্মরোগে আক্রান্ত ব্যক্তিরা: কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, দুধ বা দুগ্ধজাত খাবার কিছু মানুষের ত্বকে ব্রণের সমস্যা বাড়াতে পারে। বিশেষ করে রাতে খাওয়ার ফলে হরমোনাল ভারসাম্যে ব্যাঘাত ঘটতে পারে।

কাদের জন্য দুধ উপকারী?

যারা এসব সমস্যায় ভুগছেন না, তাদের জন্য ঘুমের আগে এক গ্লাস কুসুম গরম দুধ ঘুম ভালো করতে সহায়তা করে। এতে ট্রিপটোফ্যান ও মেলাটোনিন থাকে, যা ঘুম আনতে সাহায্য করে।

বিশেষ সতর্কতা: যেকোনো খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তনের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।

অনলাইন ডেস্ক

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ