সর্বশেষ
রোববার কলম বিরতিতে যাবেন এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
এক ঠিকানায় সব সেবা দিতে ‘নাগরিক সেবা’র উদ্যোক্তা প্রশিক্ষণ শুরু
ফ্রান্সে গড়ে উঠছে বাংলাদেশী ব্যবসা প্রতিষ্ঠান
সাবেক এমপি জেবুন্নেসা গ্রেফতার
গাজা দখলে এবার ইসরায়েলের নতুন অভিযান শুরু
পাকিস্তান সফর নিয়ে এবার মুখ খুললেন বিসিবি সভাপতি
চট্টগ্রামের সাবেক কাউন্সিলর ঢাকা বিমানবন্দর থেকে গ্রেপ্তার
মতিঝিলে বহুতল ভবনে আগুন
কোন দাবি নিয়ে সামনে আসবে এনসিপি?
সন্ধ্যায় ইশরাকের জরুরি সংবাদ সম্মেলন
দেশে যেন আর কোনো ফ্যাসিবাদ জন্ম নিতে না পারে: তানিয়া রব
ব্যাংকিংয়ের ভবিষ্যৎ নিয়ে নতুন ধারণা দিলেন ড. ইউনূস
খুলনায় তারুণ্যের সমাবেশ শুরু
সুস্থ হয়ে উঠছেন মির্জা ফখরুল
আমিরাতে খোলা চুলের নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানানো নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা

রায় পর্যালোচনা করে খালাস পাওয়াদের বিরুদ্ধে আপিল: বিশেষ প্রসিকিউটর

অনলাইন ডেস্ক

যাদের খালাস দেয়া হয়েছে, রায় পর্যালোচনা করে রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করা হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগরের বিশেষ প্রসিকিউটর এহসানুল হক সমাজী। তিনি বলেন, ঐতিহাসিক এই রায়ের পর ধর্ষণের মতো ঘৃণ্য অপরাধ আর কেউ করতে সাহস করবে না।

শনিবার (১৭ মে) মাগুরার সেই শিশু ধর্ষণ ও হত্যার রায় শেষে এ কথা বলেন তিনি। এদিন শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় হিটু শেখ নামে একজনের মৃত্যুদণ্ড ও তার স্ত্রী জাহেদা বেগম এবং সন্তান সজীব শেখ ও রাতুল শেখকে খালাস দেওয়া হয়েছে। রায় ঘোষণা করেন মাগুরার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে বিচারক এম জাহিদ হাসান।

গত ১৩ এপ্রিল আলোচিত মামলায় অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ। ২৩ এপ্রিল অভিযোগ গঠনের মধ্যে দিয়ে শুরু হয় বিচার কার্যক্রম। সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয় ২৭ এপ্রিল।

এ মামলায় রাষ্ট্রপক্ষে সাক্ষ্য দেন ২৯ জন। ছুটির দিন বাদে টানা শুনানি করে ১২ কার্যদিবসে শেষ হয় বিচার। আসামির ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি, মেডিকেল এভিডেন্স ও সাক্ষীদের জবানবন্দিতে আসামিদের বিরুদ্ধে অপরাধ প্রমাণিত হয়।

উল্লেখ্য, গত ৬ মার্চ মাগুরা শহরের নিজনান্দুয়ালী গ্রামে বোনের শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হয় আট বছরের শিশুটি। গুরুতর আহত অবস্থায় প্রথমে তাকে মাগুরা ও ফরিদপুরের হাসপাতাল নেয়া হয়। অবস্থার অনতি হলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং পরে ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ১৩ মার্চ চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় সে। ঘটনার পর দেশজুড়ে মানুষের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে।

অনলাইন ডেস্ক

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ