সর্বশেষ
বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন শুরু
ওটিটিতে মুক্তি পেল তাসনিয়া ফারিণের প্রথম সিনেমা
ভিসা ইস্যু নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
নিজেদের ভুল বোঝাবুঝিতে ফ্যাসিবাদ সুযোগ নেবে: রিজভী
কাতার সফরে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গী হচ্ছেন চার নারী ক্রীড়াবিদ
হিন্দু নেতাকে অপহরণের পর হত্যা, যা বলল ভারত
আওয়ামী লীগের মিছিল নিয়ে কড়া বার্তা হাসনাতের
এক ব্যক্তি দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী নয়: নাহিদ ইসলাম
দেরি করে পৌঁছানোয় স্বপ্নভঙ্গ ওদের
নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নে প্রধান উপদেষ্টার তাগিদ
নির্বাচনের জন্য এখনই আন্দোলনের প্রয়োজন দেখছে না বিএনপি
বিলাসবহুল অফিস ও বন্দর কমিটি নিয়ে যা বললেন হান্নান মাসউদ
শাহজাদপুরে যুবদল কর্মীকে হত্যার অভিযোগ
ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়া প্রমাণ করে ভারত গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র নয়: দুদু
‘শুভ কাজে সবার পাশে’ স্লোগানে বসুন্ধরা শুভসংঘের মনপুরা উপজেলা কমিটি গঠিত

৯ বছর পর দেশে ফিরলেন সালাহউদ্দিন আহমেদ

অনলাইন ডেস্ক

দীর্ঘ ৯ বছর পর ভারত থেকে দেশে ফিরলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী সালাহউদ্দিন আহমেদ।বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, রোববার (১১ আগস্ট) দুপুর সোয়া ২টার দিকে দিল্লি থেকে ঢাকায় এসেছেন সালাহউদ্দিন আহমেদ।

এর আগে, শনিবার (১০ আগস্ট) দলের পক্ষ থেকে জানানো হয় রোববার (১১ আগস্ট) দুপুর ২টার দিকে দিল্লি থেকে ঢাকায় আসবেন সালাহউদ্দিন আহমেদ।

২০১৫ সালের মার্চে ঢাকা থেকে ‘উধাও’ হন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমেদ।

দুই মাস পর ২০১৫ সালের ১১ মে ভারতের মেঘালয় রাজ্যের রাজধানী শিলংয়ে সালাহউদ্দিনের খোঁজ পাওয়া যায়। সে সময় বিএনপির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, তাকে বাংলাদেশ থেকে অপহরণ করা হয়েছিল এবং কোন পথে কীভাবে তিনি শিলংয়ে পৌঁছেছেন তা কারও জানা নেই।

ভারতীয় পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং অনুপ্রবেশের দায়ে মামলা দায়ের করে। ২০১৫ সালের ২২ জুলাই ভারতের নিম্ন আদালতে আনুষ্ঠানিকভাবে ফরেনার অ্যাক্ট, ১৯৪৬ এর ধারা ১৪ এর অধীনে তার বিরুদ্ধে ভারতে (শিলং) কাগজপত্র ছাড়া অনুপ্রবেশের দায়ে অভিযোগ গঠন করা হয়। সেই মামলায় নিম্ন আদালতের রায়ে ২০১৮ সালে সালাহউদ্দিন খালাস পান। ভারত সরকার রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করলে তাকে সেখানেই থাকতে হয়।

২০২৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি আপিলেও খালাস পান সালাহউদ্দিন এবং আদালত তাকে দেশে ফেরত পাঠানোর নির্দেশ দেন। এরপর ওই বছরের ৮ মে সালাহউদ্দিন ভ্রমণ অনুমোদনের জন্য ভারতের আসাম রাজ্যের কাছে আবেদন করেন।

সালাহউদ্দিন আহমেদ যখন মেঘালয়ে আটক হন, তখন তিনি বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ছিলেন। ভারতের জেলে থাকাকালে বিএনপি তাকে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য করে।

২০০১ সালে কক্সবাজার থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন সালাহউদ্দিন। তিনি বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী ছিলেন।

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ