সর্বশেষ
দেশের স্বার্থে বিভাজন মিটিয়ে ফেলার আহ্বান হাসনাতের
বাংলাদেশকে মানবিক করিডরের নামে যুদ্ধের দিকে ঠেলে দেবেন না: দুদু
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্যে ফাটল ধরতে শুরু করেছে: বিএনপি
তথ্য গোপন করায় ফেঁসে যাচ্ছেন শেখ হাসিনা
দুই ছাত্র উপদেষ্টার দ্রুত পদত্যাগ দাবি গণঅধিকার পরিষদের
স্ত্রী–সন্তানসহ প্রাণে বাঁচলেন বাপ্পা মজুমদার
অভিনেত্রী শাওনসহ ১০ জনের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
ব্রাজিলকে বিশ্বকাপ জেতাবেন আনচেলত্তি: রোনালদিনহো
দুঃখ প্রকাশ করলেন মাহফুজ আলম
পঞ্চগড়ে নারী-শিশুসহ ২১ জনকে পুশইন
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে পাঁচ সিদ্ধান্ত
বিএনপি-এনসিপি বাকযুদ্ধ, রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব কি বাড়ছে?
ছাত্রদের টার্গেট করে একটি পক্ষ মিথ্যা ছড়াচ্ছে
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
ভারতের মদদপুষ্ট গোষ্ঠী কারা, সম্পূর্ণ প্রমাণ দেবে পাকিস্তান

এককাপ চায়ে কাকে চান রাহুল বন্দ্যোপাধ্যায়?

অনলাইন ডেস্ক

টালিউড অভিনেতা রাহুল বন্দ্যোপাধ্যায় অসংখ্য জনপ্রিয় সিনেমা ও নাটকে অভিনয় করে দর্শক জনপ্রিয়তা পেয়েছেন। তার অভিনয়ে আলাদা একটা স্বকীয়তা রয়েছে। সে জন্য অসংখ্য অনুরাগীও রয়েছে তার। গতকাল বুধবার ছিল আন্তর্জাতিক চা দিবস। চা দিবস উপলক্ষ্যে তার ভক্ত-অনুরাগীদের জানালেন অজানা কিছু কথা।

একটি গণমাধ্যমের এক সাক্ষাৎকারে পুরোনো দিনের স্মৃতি তুলে ধরলেন অভিনেতা। রাহুল বলেন, সেদিনটি আমার খুব মনে পড়ে। নাটকের মহড়া চলছে। একটানা মহড়ার পর চায়ের ব্রেক। একটা বড় থালায় চায়ের কাপ কিংবা মাটির ভাঁড়। সেখানেই পয়সা দিয়ে দেওয়া।

তিনি বলেন, হঠাৎ অন্ধকার, লোডশেডিং। উইংসের আড়ালে গিয়ে সেদিন আমার ঠোঁট চায়ের কাপ ছেড়ে আশ্রয় নিয়েছিল নাটকের নায়িকার ঠোঁটে। আমার তখন বয়স মাত্র ১৮। নায়িকা বছর দুয়েকের বড়। সেই আমার চা আর চুমুর গল্প।

রাহুল বলেন, লোকে পঞ্চ ম’কারে ডোবে। আমি কিন্তু চা, চুমু আর চিংড়ি— এই তিন ‘চ’-এ খুশি। তিনি বলেন, দিন এগিয়েছে। চায়ের নেশা বেড়েছে। চুমুর নেশাও! সেদিনের ব্যাপারটা এতই হঠাৎ করে ঘটেছিল যে, চুমুর আগে নিজেকে গুছিয়ে নেওয়ার সময় পাইনি। সেদিন তাই মুখে চায়ের গন্ধ লেপ্টেছিল। নায়িকার মুখেও। পরিণত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শৌখিনতা বেড়েছে। দার্জিলিং চা থেকে মকাইবাড়ির চায়ের স্বাদ যেমন অনায়াসে নিয়েছি, তেমনই সেই গন্ধ ঢাকতে মুখে থাকত চুইংগাম। ওই এক জোরে কত বৈতরণী পার! আমার যাবতীয় প্রেম, চুমু— অভিনেত্রীদের সঙ্গে।

অভিনেতা বলেন, কারণ ১৯ বছর বয়স থেকে ছোটপর্দায়। তারপর বড়পর্দা, সিরিজ, যাত্রা— সব জায়গায় ছড়িয়ে আমি। বিনোদন দুনিয়ার বাইরে বেরোতে পারলাম না। ছায়াজগতের মানুষের সঙ্গে তাই যাবতীয় যা কিছু।

রাহুল বলেন, ইদানীং আমি কি কিঞ্চিৎ বৃদ্ধ হয়েছি। চা এখনো আমায় অহর্নিশ টানে। কিন্তু চুমু? না, তেমন আগ্রহ আর পাই না। হয়তো বয়স বেড়েছে। ব্যস্ততাও বেড়েছে। তার থেকেও বড়— রোমান্টিসিজমে ভাটা পড়েছে। তেমন রোমান্টিক মানুষ আর পাই কই?

অভিনেতা বলেন, তারপরও একজনকে চুমু খাওয়ার প্রবল বাসনা জাগে মনে, মাঝেমধ্যেই মাথা তুলতে চায়। তিনি হচ্ছেন— স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়। ওকে আমার ভীষণ ভালো লাগে। স্বস্তিকাকে ঝাপ্টে ধরে চুমু খাব হয়তো একদিন।

আর সোহিনী সরকার।— এমন প্রশ্নের উত্তরে রাহুল বলেন, বন্ধু হয়। বন্ধুকে তো আদর করে চুমু খাওয়াই যায়? ঠিক যেমন স্নেহচুম্বন এঁকে দেওয়া যায় একমাত্র ছেলে সহজের কপালে।

 

টালিউড    রাহুল বন্দ্যোপাধ্যায়

বিনোদন ডেস্ক

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ