সর্বশেষ
গাজায় ত্রাণের ট্রাক পাহারায় থাকা ৬ ফিলিস্তিনি ইসরায়েলি হামলায় নিহত
জয়ের সম্ভাবনা জাগিয়েও ড্র বাংলাদেশ ইমার্জিং দলের
জটিলতা সৃষ্টি করে সরকারের মান-অভিমান গ্রহণযোগ্য কাজ না: আনু মুহাম্মদ
সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান
দিল্লিতে এক সপ্তাহে ১২১ বাংলাদেশি গ্রেফতার
পেশীশক্তি, কালো টাকা ও সন্ত্রাসমুক্ত করে নির্বাচন দিতে হবে: হামিদুর রহমান আযাদ
‘মা, আমি চোর নই। চিপস চুরি করিনি’, অপমানের পর ১২ বছরের শিশুর সুইসাইড নোট
এবার ‘ইইউ’কে ৫০ শতাংশ শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের
ড. ইউনূসের পদত্যাগ তার ব্যক্তিগত বিষয়, বিএনপি দাবি করেনি: সালাহউদ্দিন
গুরুতর অসুস্থ নায়িকা নুসরাত ফারিয়া
মাহিরা খান কি আবারও বলিউডে অভিনয় করবেন?
একটি পরিবারের জন্য একটি সেতু!
তরুণদের প্রযুক্তিতে আগ্রহী হওয়ার আহ্বান ডা. জোবাইদার
পদত‍্যাগ নয়, আলোচনার মাধ্যমে সমঝোতায় আসুন
ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন, একদিনও এদিক-সেদিকের সুযোগ নেই: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

গরমে ভিজিয়ে রাখা কিশমিশ খেলে কী হয়?

অনলাইন ডেস্ক

কিশমিশ খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। কিন্তু অনেকেই এটি খাওয়ার সঠিক নিয়ম জানেন না। বেশিরভাগ মানুষই শুকনো কিশমিশ খান। কিন্তু কিশমিশ যদি ভিজিয়ে রেখে খাওয়া যায় এটি আপনার স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী হবে। এটি শুকনো কিশমিশের চেয়ে বেশি উপকারী বলে মনে করা হয় কারণ এটি শরীরকে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে এবং হজমশক্তি উন্নত করে। বিশেষ করে গ্রীষ্মকালে, এটি ভিজিয়ে রাখার পরই খাওয়া উচিত।

ভিজিয়ে রাখা কিশমিশ খাওয়ার উপকারিতা

শরীর ঠান্ডা রাখে: গ্রীষ্মে শরীর ঠান্ডা রাখার জন্য ভিজিয়ে রাখা কিশমিশ খাওয়া উপকারী। কারণ কিশমিশের প্রকৃতি গরম। তবে ভিজিয়ে রাখার পর ঠান্ডা হয়, যা শরীরে তাপ বাড়ায় না। ভিজিয়ে রাখা কিশমিশ খেলে শরীরকে ডিটক্সিফাই করতে, হাইড্রেটেড রাখতে এবং হজমশক্তি উন্নত করতে সাহায্য করে।

ডিটক্সিফাই এবং হাইড্রেট: ভেজানো কিশমিশ শরীরকে ডিটক্সিফাই এবং হাইড্রেট করতে সাহায্য করে। ভিজিয়ে রাখা কিশমিশ খাওয়া শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করে এবং শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতেও সাহায্য করে।

হজম উন্নত করে: কিশমিশে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। এটি পরিপাকতন্ত্রের জন্য খুবই উপকারী। ফাইবার হজমশক্তি উন্নত করতে সাহায্য করে, কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে এবং অন্ত্রকে সুস্থ রাখে। ভেজানো কিশমিশ কোষ্ঠকাঠিন্য এবং অ্যাসিডিটির মতো পেটের সমস্যা কমাতে পারে।

হিমোগ্লোবিন বাড়ায়: কিশমিশ আয়রন এবং কপারের একটি ভালো উৎস, যা হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করতে পারে। কিশমিশে থাকা আয়রন এবং তামা লোহিত রক্তকণিকা গঠন এবং কার্যকারিতায় সাহায্য করে, যার ফলে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ে।

হৃৎপিণ্ডের জন্য উপকারী: কিশমিশে থাকা পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

ভেজা কিশমিশ কখন খাবেন?
সকালে খালি পেটে ভেজা কিশমিশ খাওয়া ভালো। সারারাত পানিতে ভিজিয়ে রাখার পর, সকালে কিশমিশ খেলে উপকার পাবেন।

কিশমিশ

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ