সর্বশেষ
কানে উপস্থিতি নিয়ে ট্রল, পাল্টা জবাব দিলেন উর্বশী
ঈশ্বরগঞ্জে বাসচাপায় বাবা-ছেলেসহ নিহত ৩
সুব্রত বাইন ৮ দিনের রিমান্ডে
সমাবেশে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে বিএনপির মজনু
সারাহ কুকের সঙ্গে নাহিদ-জারার সাক্ষাৎ
জাতির প্রয়োজনে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: জামায়াত আমির
আদালতে অসুস্থ আসামিরা পাবেন হুইল চেয়ার সুবিধা
বিপদসীমা অতিক্রম করতে পারে ৬ নদীর পানি
চাকরিজীবীদের বিক্ষোভ-আন্দোলনে চ্যালেঞ্জের মুখে সরকার?
আম রপ্তানি উদ্বোধন, রেকর্ড গড়ার প্রত্যয়
চক্ষু বিজ্ঞান হাসপাতালের নার্স-কর্মচারীদের কর্মবিরতিতে হামলার অভিযোগ
আশা-আকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়ন আমাদের মনমতো হয়নি: বাঁধন
হজমের সমস্যা কমাতে উপকারী যেসব পানীয়
এ সিরিজ দিয়ে বিশ্বকাপে চোখ পাকিস্তানের
বৃহস্পতিবার ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

সন্দেহজনক লেনদেন রিপোর্টিং বেড়েছে ৫৬ শতাংশ

অনলাইন ডেস্ক

ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বিমা কোম্পানিসহ রিপোর্ট প্রদানকারী সংস্থাগুলোর সন্দেহজনক লেনদেন রিপোর্টিং (এসটিআর) বেড়েছে ৫৬ দশমিক ৪১ শতাংশ। চলতি অর্থবছরের ১৫ মে পর্যন্ত সাড়ে ১০ মাসে ২৭ হাজার ১৩০টি। ২০২৩-২৪ অর্থবছর যেখানে বিএফআইইউতে এসটিআর হয়েছিল ১৭ হাজার ৩৪৫টি। মূলত জুলাই বিপ্লবের পর এ ধরনের রিপোটিং ব্যাপক বেড়েছে।

২০২২-২৩ এসটিআর ছিল ১৪ হাজার ১০৬টি। এর মানে গত অর্থবছর রিপোটিংয়ে বেড়েছিল ২৩ শতাংশ।

আজ বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের সভাকক্ষে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য তুলে ধরেন বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট-বিএফআইইউর কর্মকর্তারা।

এ সময় বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর, বিএফআইইউ প্রধান এ এফ এম শাহীনুল ইসলাম, উপ-প্রধান কাওছার মতিনসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, গত অর্থবছর বিএফআইইউ ১১৪টি গোয়েন্দা প্রতিবেদন বিভিন্ন তদন্তকারী সংস্থায় পাঠিয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, নিয়ন্ত্রণক সংস্থা ও সরকারি অন্যান্য সংস্থার সাথে ১ হাজার ২২০টিতথ্য বিনিময় করেছে। আগের অর্থবছরের তুলনায় যা ১৩ দশমিক ৯১ শতাংশ বেশি। মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসী অর্থায়ন প্রতিরোধ জোরদারের কারণে ব্যাসেল এএমএল ইনডেক্স-২০২৪ র্যাংকিংয়ে ১৩ ধাপ এগিয়ে ৪৬ নম্বর থেকে ৫৯ নম্বরে উন্নীত হয়েছে।

 

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ