সর্বশেষ
ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে কমছে না দুর্ভোগ
ঈদে ঢাকায় এনসিপির জনবান্ধব কর্মসূচি ঘোষণা
১৭ বছর পর গ্রামের বাড়িতে ঈদ করবেন বাবর
জামায়াত আমির ডা. শফিকুর ঈদ উদযাপন করবেন কুলাউড়ায়
লন্ডনে নেতাকর্মীদের সঙ্গে তারেক রহমানের ঈদের নামাজ আদায়
ওয়াজিব হওয়ার পরও কুরবানি করতে না পারলে কী উপায়?
বৃষ্টির মধ্যে ডেট করতেন, দীপিকাকে নিয়ে আরও যা বললেন সাবেক প্রেমিক
ডুবোচরে লঞ্চের ধাক্কা, নদীতে ছিটকে পড়লেন যাত্রীরা
লাল মাংস খাওয়ার আগে কিছু পরামর্শ জেনে নিন
চারদিকে ফ্যাসিস্টদের বৈচিত্রময় বিন্যাস দেখা যাচ্ছে: রিজভী
বলিউডের কেউ রাম হওয়ার যোগ্যতা রাখে না: বিজেপি এমপি
‘ঢাকার নিরাপত্তা নিয়ে আমি ১০০ ভাগ কনফিডেন্ট’
প্রস্তুত জাতীয় ঈদগাহ, বৃষ্টি হলে প্রধান জামাত বায়তুল মোকাররমে
সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
ঈদে বানিয়ে নিন ভিন্ন স্বাদের সেমাইয়ের রাবরি কাটরি

মুজিবনগর সরকারে যারা ছিলেন, তারা সবাই মুক্তিযোদ্ধা: উপদেষ্টা ফারুক ই আজম

অনলাইন ডেস্ক

ফারুক ই আজম বলেন, মুজিবনগর সরকারে যারা ছিলেন, তারা সবাই মুক্তিযোদ্ধা। তবে মুজিবনগর সরকারের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ‘মুক্তিযুদ্ধের সহযোগী’ হিসেবে বিবেচিত হবেন।

বুধবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।

উপদেষ্টা ফারুক ই আজম বলেন, বিদেশে এবং দেশের অভ্যন্তরে যারা সহযোগিতা করেছেন, কাজ করেছেন, যারা সশস্ত্র ছিলেন না, তারাও মুক্তিযোদ্ধা। তারা সহযোগী মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বীকৃত হবেন। মুজিবনগর সরকারে যারা যুক্ত ছিলেন। তারা সবাই মুক্তিযোদ্ধা।

তিনি বলেন, মুজিবনগর সরকার পুরো যুদ্ধ পরিচালনা করেছে। এটা ঐতিহাসিক সত্য। ইতিহাস পরিবর্তন করা যায় না। মুজিবনগর সরকারকে ‘সহযোগী’ বলা হয়নি। ওই সরকারের কর্মকর্তা, কর্মচারীরা সহযোগী মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে বিবেচিত হবেন।

ফারুক ই আজম বলেন, সহযোগী অর্থ এই নয় যে, তাদের মর্যাদা ক্ষুণ্ন করা হয়েছে। তাদের একই অবস্থানে রাখা হয়েছে। তাদের অবদানও অসাধারণ। এ ক্ষেত্রে রাষ্ট্র কর্তৃক প্রদত্ত ভাতা-সুবিধাদি ইত্যাদির ক্ষেত্রেও কোনো বৈষম্য নেই, সবাই সমান।

উপদেষ্টা ফারুক ই আজম বলেন, অধ্যাদেশে সুস্পষ্টভাবে লেখা আছে মুজিবনগর সরকার ও এই সরকার কর্তৃক স্বীকৃত অন্যান্য যেসব বাহিনী রয়েছে, তারা সবাই মুক্তিযোদ্ধা বিবেচিত হবেন। তারা মানে মুজিবনগর সরকার নিজে এবং তার দ্বারা স্বীকৃত অন্যান্য সব বাহিনীর যারা সশস্ত্রভাবে যুদ্ধ করেছেন, তারা সবাই মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে বিবেচিত হবেন।

তিনি বলেন, মুজিবনগর সরকারের অধীনে যেসব বেতনভোগী কর্মচারী ছিলেন, তাদের বলা হয়েছে সহযোগী মুক্তিযোদ্ধা। এমপিএ, এমএনএ’র মধ্যে যারা সশস্ত্রভাবে মুক্তিযুদ্ধ করেছেন, তারাও মুক্তিযোদ্ধা। যারা সহযোগী মুক্তিযোদ্ধা তাদের মর্যাদা ক্ষুণ্ন করা হয়নি। তাদের অবদানও অসাধারণ। সেভাবেই উনাদের সম্মানিত করা হচ্ছে। রাষ্ট্র কর্তৃক প্রদত্ত ভাতা, সুবিধাদির ক্ষেত্রেও কোনো বৈষম্য নেই। সমান সুবিধা পাবেন।

 

উপদেষ্টা

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ