সর্বশেষ
নিজের কাজ ফেলে ট্রলি ঠেলে বেড়ান কর্মচারীরা, ব্যবস্থা নেবে দুদক
প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ নিয়ে ঐকমত্যের সম্ভাবনা
যেসব প্রশ্ন কখনোই করবেন না চ্যাটজিপিটিকে
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদকে ক্ষমা চাইতে হবে: ইশরাক
নোবেলের বিয়ে নিয়ে মুখ খুললেন প্রথম স্ত্রী সালসাবিল
ইরান সংকটে সহায়তার প্রস্তাব দিয়েছিলেন পুতিন: ট্রাম্প
এক ঢিলে দুই পাখি মারার চেষ্টা করা হয়েছে: ইশরাক হোসেন
নেত্রকোনায় সাঁতার শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
‘আমি গর্বিত ইসরায়েল আমার কথা রেখেছে, এটা বড় একটি ব্যাপার’
সাকিবকে টপকে আরও ওপরে মুমিনুল
এইচএসসি পরীক্ষা শুরু বৃহস্পতিবার, অংশ নিচ্ছে ১২,৫১,০০০ শিক্ষার্থী
৪৪তম বিসিএসে ক্যাডার পদ বাড়ানোর দাবি
১২৭ জনের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি মিষ্টি জান্নাতের
বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, পদ ২৪
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে জামায়াতের প্রতিনিধিদল

নিজের কাজ ফেলে ট্রলি ঠেলে বেড়ান কর্মচারীরা, ব্যবস্থা নেবে দুদক

অনলাইন ডেস্ক

নিজের কাজ ফেলে রোগীদের ট্রলি ঠেলে বেড়ান রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের দৈনিক মজুরিভিত্তিক কর্মচারীরা। এর বিনিময়ে তারা রোগীদের স্বজনদের কাছ থেকে আদায় করেন টাকা। আবার হাসপাতাল কর্তৃপক্ষও তাদের মজুরি দিয়ে থাকে।

বুধবার দুপুরে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) রাজশাহীর সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের একটি দল এনফোর্সমেন্ট অভিযানে গিয়ে এ চিত্র দেখেছে। পাশাপাশি বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্স চালকদের ভাড়া নিয়ে দৌরাত্ম্য দুদকের নজরে এসেছে।

এ দুটি ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন দুদক কর্মকর্তারা।

সম্প্রতি রামেক হাসপাতালের আউটডোর ডিসপেনসারির ফার্মাসিস্ট ইনচার্জ রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে পাওয়া এক লিখিত অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে দুদক একটি এনফোর্সমেন্ট টিম গঠন করে।

দুদকে করা অভিযোগে বলা হয়, রফিকুল ইসলামের শর্ট স্লিপে সব প্রকার ওষুধের গরমিল আছে। মন্টিলুকাস, ফেকসু, মেটফরমিন, ওরস্যালাইন, মেট্রো, ডায়াগন টু, জিটিএন ও প্যারাসিটামল খরচের সঙ্গে স্লিপের মিল থাকে না বলেও এতে উল্লেখ করা হয়। মেইন স্টোরের ফার্মাসিস্ট মীর শহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধেও নানা অভিযোগ করা হয়।

অভিযোগ যাচাইয়ে দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আমির হোসাইনকে প্রধান করে চার সদস্যের একটি টিম গঠন করে দেওয়া হয়। টিমের সদস্যরা বুধবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত হাসপাতালে অভিযান চালান। তারা বেশকিছু নথিপত্রও নিয়ে যান।

অভিযান শেষে দুদকের সহকারী পরিচালক আমির হোসাইন বলেন, অভিযানে আমরা স্টোর রুমের খাতা দেখেছি। রেকর্ডপত্র পর্যালোচনা করে আমরা কমিশন বরাবর প্রতিবেদন দেব।

অনিয়মের প্রমাণ পাওয়া গেছে কিনা- এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, দৈনিক মজুরিভিত্তিক কর্মচারীরা ট্রলি পরিচালনা করে। তাদের দৌরাত্ম্য লক্ষ্য করেছি। এছাড়া হাসপাতালের বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্সের ভাড়া নিয়েও দৌরাত্ম্য দেখেছি। প্রাথমিকভাবে এ দুটি ক্ষেত্রে অনিয়ম দেখেছি। আমরা এ ব্যাপারে প্রতিবেদন দাখিল করব। তারপর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

হাসপাতালের উপ-পরিচালক ডা. হাসানুল হাসিব বলেন, যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দুদক পেয়েছে, যারা যারা কনসার্ন আজই তাদের জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। তাদের নিজেদের কাজ করতে হবে, সেটা বলা হয়েছে।

ওষুধ সংক্রান্ত অনিয়মের অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এ রকম ভৌতিক কমপ্লেইন থাকেই। এটা নিয়ে আমরা ভাবছি না।

দুদক

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ