সর্বশেষ
বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন শুরু
ওটিটিতে মুক্তি পেল তাসনিয়া ফারিণের প্রথম সিনেমা
ভিসা ইস্যু নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
নিজেদের ভুল বোঝাবুঝিতে ফ্যাসিবাদ সুযোগ নেবে: রিজভী
কাতার সফরে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গী হচ্ছেন চার নারী ক্রীড়াবিদ
হিন্দু নেতাকে অপহরণের পর হত্যা, যা বলল ভারত
আওয়ামী লীগের মিছিল নিয়ে কড়া বার্তা হাসনাতের
এক ব্যক্তি দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী নয়: নাহিদ ইসলাম
দেরি করে পৌঁছানোয় স্বপ্নভঙ্গ ওদের
নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নে প্রধান উপদেষ্টার তাগিদ
নির্বাচনের জন্য এখনই আন্দোলনের প্রয়োজন দেখছে না বিএনপি
বিলাসবহুল অফিস ও বন্দর কমিটি নিয়ে যা বললেন হান্নান মাসউদ
শাহজাদপুরে যুবদল কর্মীকে হত্যার অভিযোগ
ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়া প্রমাণ করে ভারত গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র নয়: দুদু
‘শুভ কাজে সবার পাশে’ স্লোগানে বসুন্ধরা শুভসংঘের মনপুরা উপজেলা কমিটি গঠিত

উইমেন ইন টেক বিজয়ীরা চীনে

অনলাইন ডেস্ক

নারীদের জন্য প্রযুক্তি খাতে হুয়াওয়ের ফ্ল্যাগশিপ ‘উইমেন ইন টেক’ প্রতিযোগিতার তিন বিজয়ী চীন সফরে গিয়েছেন। বিজয়ীরা ইন্টারন্যাশনাল ডিজিটাল এনার্জি এক্সপো (আইডিইই) ২০২৪ প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণ করবেন। তা ছাড়া বিজয়ীরা হুয়াওয়ের প্রধান কার্যালয় ও ডংগুয়ান ক্যাম্পাসে প্রশিক্ষণের সুযোগ পাবেন। সপ্তাহব্যাপী সফর ১০ সেপ্টেম্বর শেষ হবে। উইমেন ইন টেক বিজয়ীরা হলেন মাহমুদা নাঈম, সাফরিনা কবির ও সুমাইয়া তারিক লাবিবা।

মাহমুদা নাঈম ফোরওয়ার্ন বাংলাদেশের গবেষক ও সমন্বয়কারী এবং সাফরিনা কবির ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) ছাত্রী। সুমাইয়া তারিক লাবিবা এসবিআইটি লিমিটেডের ডিজাইন ভেরিফিকেশন ইঞ্জিনিয়ার।

হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়ার প্রেসিডেন্ট ও হুয়াওয়ে বাংলাদেশের সিইও প্যান জুনফেং বলেন, এসটিইএমের (বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, ইঞ্জিনিয়ারিং ও গণিত) ক্ষেত্রে জেন্ডার বৈষম্য কমানোর লক্ষ্যে প্রতিভাবান নারীদের উল্লিখিত বিষয়ে আগ্রহী করতে চাই। প্রযুক্তি ক্ষেত্রে তাদের সফল ক্যারিয়ার গড়তেও উৎসাহ দিতে চাই। বিশ্বাস করি, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নিজেদের প্রমাণ করার মতো বিশ্বমানের প্রতিভা বাংলাদেশের নারীদের রয়েছে। বিজয়ীদের এগিয়ে যাওয়ার অনুপ্রেরণা দিতে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

গত বছর প্রথমবার ‘টেক ফর হার, টেক বাই হার, টেক উইথ হার’ প্রতিপাদ্যে বাংলাদেশে এই প্রতিযোগিতার সূচনা হয়। যার কৌশলগত সহযোগী এখন ইউনেস্কো। ৭৫০ জন অংশগ্রহণকারী থেকে ১৮ জন চূড়ান্ত পর্বের জন্য নির্বাচিত হন।

বিশ্বের প্রযুক্তিগত অগ্রগতিতে নারীদের ক্ষমতায়ন করে এসটিইএম বিষয়ক জেন্ডার বৈষম্য দূর করা প্রতিযোগিতার লক্ষ্য। উদ্যোগটি বুদ্ধিবৃত্তিক বিশ্ব তৈরির লক্ষ্যে বিশ্বের হাজারো তরুণীকে প্রযুক্তি খাতে পেশা গ্রহণে ও উদ্যোক্তা হতে অনুপ্রাণিত করেছে।

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ