সর্বশেষ
ভিনগ্রহে প্রাণের অস্তিত্বের শক্ত প্রমাণ পেলেন বিজ্ঞানীরা
যে ৫ প্রাণঘাতী রোগের কারণ হাই কোলেস্টেরল
এক লুকের সঙ্গে আরেক লুকের কোনো মিল নেই টালিউড সুইটহার্ট শ্রীজলার
হজম ক্ষমতা বাড়াতে মেনে চলুন কিছু টিপস
গ্রীষ্মে রোদে পোড়া ও নিস্তেজ ত্বককে বিদায় জানাতে মেনে চলুন এই ৭টি হাইড্রেশন হ্যাকস
হাই ট্রাইগ্লিসারাইড : স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায়
খালি পেটে পেঁপে পাতার রস খেলে মিলবে যেসব উপকার
৮৬ বছর বয়সে উইন্ডসার্ফিংয়ে বিশ্বরেকর্ড
সাড়ে সাত ভরি স্বর্ণের মালিক হলেই কোরবানি ওয়াজিব
বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন শুরু
ওটিটিতে মুক্তি পেল তাসনিয়া ফারিণের প্রথম সিনেমা
ভিসা ইস্যু নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
নিজেদের ভুল বোঝাবুঝিতে ফ্যাসিবাদ সুযোগ নেবে: রিজভী
কাতার সফরে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গী হচ্ছেন চার নারী ক্রীড়াবিদ
হিন্দু নেতাকে অপহরণের পর হত্যা, যা বলল ভারত

দুধ কখন ও কতটা খেলে উপকার হবে?

অনলাইন ডেস্ক

দুধ একটি সুষম খাবার শরীরের জন্য উপকারী খাবারের মধ্যে দুধ একটি এতে রয়েছে ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, ফসফরাস, প্রোটিন, ভিটামিন , ভিটামিন ডি, ভিটামিন বি১২, নিয়াসিন রিবোফ্লভিন দুধের  নানা পুষ্টিগুণ শরীরকে সুস্থ, সবল রোগমুক্ত রাখতে পারে

সদ্যোজাত শিশু থেকে বয়স্ক মানুষ, দুধ সকলের জন্যই উপকারী। দুধ কোন সময় এবং কতটুকু খাওয়া হচ্ছে তা জানা জরুরি। অনেকেই দুধ সকালে খেয়ে ফেলেন, তার পরেও গলাবুক জ্বালা শুরু হয়। যাদের গ্যাসের সমস্যা, তাদের সকালে দুধ না খাওয়াই ভাল। গ্যাসের সমস্যা যাদের আছে তারা রাতে দুধ খেতে পারেন। সে ক্ষেত্রে ঠান্ডা দুধ খেলেই উপকার বেশি পাওয়া যাবে। শিশুদের জন্য আবার দুধ খাওয়ার আদর্শ সময় হল সকালবেলা। তবে রাতে ঘুমোনোর আগে দুধ খেলে অনিদ্রার সমস্যা যেমন দূর হয়, তেমনই শরীর অনেক বেশি পরিমাণে ক্যালসিয়াম শোষণ করতে পারে।

হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল বিজ্ঞানীদের মতে, ্যালশিয়াম, ফসফরাস, ভিটটামিন, পটাশিয়াম, ভিটামিন ডিসমৃদ্ধ দুধ তখনই শরীরের উপকারে লাগবে যখন তা সঠিক সময়ে যথাযথ পরিমাণে খাওয়া হবে।নিউ ইংল্যান্ড জার্নাল অফ মেডিসিনবিজ্ঞানপত্রিকায় এই বিষয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। বিজ্ঞানী ওয়াল্টার উইলেটের মতে, এক জন প্রাপ্তবয়স্ক নারী বা পুরুষ দিনে যদি পরিমাপ মতো দুধ খান, তা হলে শরীরে পুষ্টির ঘাটতি তো হবেই না, বিবিধ শারীরিক সমস্যা থেকেও রেহাই পাওয়া যাবে। এক জন প্রাপ্তবয়স্ক নারী দিনে কাপ দুধ খেতেই পারেন, তবে তার বেশি নয়। এক জন পুরুষ সেখানে কাপ দুধ খেতে পারেন। তবে যদি দুগ্ধজাত দ্রব্য, যেমন পনির, ছানাও খান, তা হলে দিনে কাপের বেশি দুধ খাওয়া যাবে না।

শিশুদের ক্ষেত্রে এই পরিমাপ আলাদা। ১২ থেকে ২৪ মাসের শিশুকে দিনে কাপ দুধ দেওয়া যেতে পারে। থেকে বছরের শিশু দিনে দুই থেকে আড়াই কাপের বেশি দুধ দেওয়া যাবে না। আবার থেকে বছর বয়সের শিশুরাও দিনে আড়াই কাপের মতো দুধ খেতে পারে। বছরের উপরে দিনে তিন কাপের মতো দুধ খাওয়া যেতেই পারে।

যদি গরুর দুধে অ্যালার্জি থাকে, তা হলে উদ্ভিদজাত দুধ খাওয়া যেতে পারে। বিভিন্ন ধরনের বাদাম, ওট্, নারকেল সয়াবিন থেকে এই দুধ পাওয়া যায়। আমন্ড মিল্ক, কোকোনাট মিল্ক, ওট্মিল্ক এবং সয়া মিল্ক সবচেয়ে পরিচিত। প্রাণিজ দুধের বিকল্প হিসেবে বেছে নেওয়া যেতে পারে এই দুধ।

তবে শিশুদের দুধ খাওয়ানোর আগে দেখে নিতে হবে, তারা দুধ হজম করতে পারছে কি না। যদি দুধ খেলেই বমি ভাব আসে অথবা গ্যাসের সমস্যা দেখা দেয়, তা হলে দুধ না খাওয়াই ভাল। সূত্র: আনন্দবাজার

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ