সর্বশেষ
দিনে দশটির বেশি স্কিনকেয়ার পণ্য ব্যবহারে যেভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ত্বক
এআইয়ের কণ্ঠও হাসে, কাঁদে আর চিৎকার করে
স্বাদের সঙ্গে স্বাস্থ্য সচেতনতা, আতাফলের যত উপকারিতা
সুপার ট্রেন্ডি সব লুকে জেন-জি নায়িকাদেরকে হীনমন্যতায় ভোগাচ্ছেন ৩৯-এর এই বং সুন্দরী
সকালে খালি পেটে ডালিমের রস খাওয়া ভালো না খারাপ
লিভারের সুস্থতায় এড়িয়ে চলবেন যে সকল খাবার
দাফনের পর কতক্ষণ কবরের পাশে থাকতে হয়
ভারতের সশস্ত্র বাহিনীকে হামলা চালানোর পূর্ণ স্বাধীনতা দিলেন মোদি
বিশ্বের চোখের সামনে ফিলিস্তিনিদের হত্যা করছে ইসরাইল
হত্যাচেষ্টা মামলার আসামির তালিকায় সুবর্ণা মুস্তাফা, অপু বিশ্বাসসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর নাম
হাসিনা আর বাংলাদেশে রাজনীতি করতে পারবে না: মির্জা ফখরুল
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
আইএমএফ কিস্তি না দিলে নিজেদের মতো করে বাজেট করব: অর্থ উপদেষ্টা
অভিনেতা সিদ্দিককে ধোলাই দিয়ে থানায় সোপর্দ
ইন্টারপোলের মাধ্যমে হাসিনার বিরুদ্ধে রেড অ্যালার্ট জারির সিদ্ধান্ত

তাপসের ১০০ কোটির সঞ্চয়পত্র প্রকাশ্যে অনুসন্ধান শুরু দুদকের

অনলাইন ডেস্ক

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) সাবেক মেয়র ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপসের নামে সঞ্চয়পত্রই ১০০ কোটি টাকার। এ ছাড়া রয়েছে আরও সম্পদ। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) গোপন অনুসন্ধানে এ তথ্য পাওয়া গেছে। তাঁর বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে কোটি

কোটি টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ অনুসন্ধান করা হচ্ছে। এবার কমিশনের বিশেষ একটি দল অভিযোগটি প্রকাশ্যে অনুসন্ধান শুরু করেছে।
সূত্র জানায়, দুদকের গোপন অনুসন্ধানে তাপসের বিরুদ্ধে আরও অনিয়ম-দুর্নীতির তথ্য পাওয়া গেছে। প্রকাশ্য অনুসন্ধানে তাঁর নামে-বেনামে আরও স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ বেরিয়ে আসবে।

দুদকের অনুসন্ধান থেকে জানা গেছে, সাবেক মেয়র তাপস গোপালগঞ্জে অস্তিত্বহীন মৎস্য খামার দেখিয়ে মুনাফা হিসেবে ৩৫ কোটি টাকা উল্লেখ করেছেন। পরে তিনি এ টাকার মধ্য থেকে ৩২ কোটি টাকায় মধুমিতা ব্যাংকের শেয়ার কেনেন। তিনি এ ব্যাংকের পরিচালক। আর ওই ১০০ কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র কিনেছেন বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে।

দুদক জানায়, ঢাকার কামরাঙ্গীচর এলাকার প্রায় ৩০০টি বাড়ি কোথাও পূর্ণ, কোথাও আংশিকভাবে দখল করেছেন সাবেক মেয়র। এ ক্ষেত্রে ডিএসসিসি ম্যাজিস্ট্রেট মো. মনিরুজ্জামান ও মো. জাহাঙ্গীর তাঁকে সহায়তা করেছেন। সাম্প্রতিক সময়ে সরকারের সাবেক একজন সচিব ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মনজিল মোরসেদ বুড়িগঙ্গা নদী রক্ষার দাবিতে উচ্চ আদালতে রিট পিটিশন দায়ের করেছিলেন। এ বিষয়টি সামনে এনে সাবেক মেয়র ডিএসসিসির ওই দুই ম্যাজিস্ট্রেট ও দলীয় লোকজনের প্রভাবে কামরাঙ্গীচরের কাঁচা, আধাপাকা ও ছোট ছোট পাকা প্রায় ৩০০টি বাড়ি কোথাও আংশিকভাবে, কোথাও পূর্ণ বাড়ি দখল করে নেন।

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ