সর্বশেষ
দূষণে শীর্ষে লাহোর, ‘অস্বাস্থ্যকর’ ঢাকার বাতাস
‘মা পদক’ পাচ্ছেন ডলি জহুর
পাঁচদিন ঢাকায় কাটিয়ে ফের ছুটিতে কোচ কাবরেরা!
অ্যানফিল্ডে লিভারপুলের লাল উৎসব
উত্তেজনা প্রশমনে শান্তিপূর্ণ সমাধানে জোর দিলেন নওয়াজ শরিফ
সেজনি: অবসর ভেঙে ফিরে বার্সার হয়ে ইতিহাস লিখছেন যিনি
জাপানে উচ্চশিক্ষা: যাত্রা শুরু করবেন কোথা থেকে, কীভাবে?
করমচা ফলের মতো
এআইয়ের দুর্বলতা শনাক্তে ৩০ হাজার ডলার পর্যন্ত পুরস্কার দেবে মাইক্রোসফট
পাকিস্তানের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যে পরীক্ষার মুখে ভারতের সামরিক বাহিনী
যেসব খাবার খেলে ঘুম ভালো হয়
রোদচশমায় মেহজাবীনের সামার পার্টি লুক
চশমা ছাড়াই বাচ্চাদের দৃষ্টি সমস্যা সমাধানে আসছে এল আই ড্রপ
আপনার মানসিক স্বাস্থ্যে বইয়ের ভূমিকা
বলিউডের এই বিদেশি তারকা, দেখে নিন তাঁদের আকর্ষণীয় যত লুক

সুন্দরগঞ্জে নব নির্মিত তিস্তা পিসি গার্ডার সেতু পরিদর্শন করেছেন সৌদি প্রতিনিধি দল

এনএফ নিউজ ডেস্ক

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ ও কুড়িগ্রামের চিলমারি বাসির স্বপ্নের তিস্তা সেতু পরিদর্শন করেছেন সৌদি ডেভেলপমেন্ট ফান্ড (এসডিএফ) মিশন প্রতিনিধি দল। গতকাল সোমবার সেতু পরিদর্শন করেন সৌদি ডেভেলপমেন্ট ফান্ড (এসডিএফ) মিশনের সদস্য এবং সাউথ এশিয়া ডেভেলোপম্যান্টের হেড অব ইস্ট ইঞ্জিনিয়ার মো. আল রাশেদ এবং ইস্ট এন্ড সাউথ এশিয়া ডেভেলপমেন্টের প্রজেক্ট ইঞ্জিনিয়ার মো. আব্দুল মোহসাইন আলাইবান। এসময় উপস্থিত ছিলেন রংপুর বিভাগীয় অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী ইঞ্জিনিয়ার মো. লুৎফর রহমান, সেতু নির্মাণ কনসালটেন্ট সাবেক প্রকৌশলী মো. শহিদুল ইসলাম প্রামানিক, গাইবান্ধা জেলার নিবার্হী প্রকৌশলী ইঞ্জিনিয়ার ছাবিউল ইসলাম, সুন্দরগঞ্জ উপজেলা প্রকৌশলী ইঞ্জিনিয়ার মো. আব্দুল মান্নাফ প্রমুখ।

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার হরিপুর- কুড়িগ্রামের চিলমারি উপজেলা সদরের সঙ্গে সংযোগকারি সড়কে তিস্তা নদীর উপর ১ হাজার ৪৯০ মিটার দীর্ঘ পিসি গার্ডার সেতু নির্মাণ করছেন চায়না ও ভারত যৌথ ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। সেতুটি নির্মাণে অর্থ প্রদান করছেন সৌদি ডেভেলোপম্যান্ট ফান্ড। এতে ব্যয় ধরা হয়েছে ৭৩০ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। এর মধ্যে ২৭৯ কোটি ৪৭ লাখ টাকা মূল সেতু নির্মাণে, সড়ক নির্মাণে ১০ কোটি ২৫ লাখ টাকা, নদী শাসনে ৮ কোটি ৫৫ লাখ টাকা এবং জমি অধিগ্রহণে ৬ কোটি টাকা।

সেতুটি ২০১৪ সালের ২৫ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গাইবান্ধার সার্কিট হাউজে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে হরিপুর চিলমারি তিস্তা সেতুর ভিত্তি উদ্বোধন করেন।

কনসালটেন্ট প্রকৌশলী শহিদুল ইসলাম প্রামানিকের সার্বিক সহযোগিতায় ২০১৪ সালে সেতু নির্মাণ কাজের সুচনা হয়। এখন পর্যন্ত সড়ক নির্মাণের ৪০ ভাগ এবং সেতু নির্মাণের ৩০ ভাগ কাজ বাকী রয়েছে।

উপজেলা প্রকৌশলী আব্দুল মান্নাফ জানান, সেতুটি এখন দৃশ্যমান। মুল সেতুর নির্মাণ কাজ প্রায় শেষের দিকে। সংযোগ সড়কের একটি সেতুসহ সড়ক নির্মাণ কাজ কিছুটা বাকী রয়েছে।

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ