সর্বশেষ
ফের আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে বাংলাদেশের ‘দাঁড়কাক’
এটিএম আজহারের আপিল শুনানি ৬ মে
এটিএম আজহারের আপিল শুনানি আজ
চীনা ইস্পাত আমদানি রুখতে ভারতের ১২ শতাংশ শুল্ক আরোপ
সিটি ব্যাংকে চাকরির সুযোগ
যেভাবে শান্তির বার্তাবাহক হিসেবে ফুটবলকে ব্যবহার করতেন পোপ ফ্রান্সিস
জাবির ৯ শিক্ষক বরখাস্ত, এক মাসেও জারি হয়নি নোটিশ
নিউইয়র্কে বাংলাদেশির বাড়িতে আগুন, প্রাণ গেল ৩ জনের
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বিএনপির তৃতীয় দফা বৈঠক আজ
কাতার পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
সৌন্দর্য ধরে রাখতে যা ব্যবহার করেন মরোক্কান নারীরা
জিম ছাড়াই কমবে মেদ, জানালেন বিশেষজ্ঞরা
ফুরফুরে দিনে সতেজ লুকে পরীমনি
চিরতরুণ থাকতে চাইলে নিয়মিত সেবন করতে হবে এই ৩ প্রাকৃতিক উপাদান
যে কারণে দ্রুত ওজন কমাতে মিষ্টি আলু খাবেন

‘জামায়াতে ইসলামী মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে ছিল না’

অনলাইন ডেস্ক

নিজস্ব প্রতিবেদক: জামায়াতের ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, জামায়াতে ইসলামী মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে ছিল না। তবে ভারতের সহযোগিতায় স্বাধীনতার সুফল না পাওয়ার শঙ্কা ছিল।

ডা. শফিকুর রহমান বলেন, জামায়াতে ইসলামী স্বাধীনতার বিরুদ্ধে ছিল না। আমরা আশঙ্কা করেছিলাম, ভারতের সহযোগিতায় যদি দেশ স্বাধীন হয় তাহলে স্বাধীনতার সুফল পাওয়া যাবে না। এরপরেও এটা সঠিক যে- জামায়াত চেয়েছিল এক পাকিস্তান। কিন্তু পরবর্তীতে পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী তাদের নিপীড়ন, নির্যাতন, খুন এবং নানা ধরনের অপকর্মের কারণে সারা জাতি ফুসে উঠেছিল, মুক্তিযুদ্ধ অনিবার্য হয়ে উঠেছিল। তখন মুক্তিযুদ্ধ হয়েছে, দেশ স্বাধীন হয়েছে। এরপর স্বাধীন বাংলাদেশকে আমরা আমাদের কলিজা দিয়ে ভালোবেসে কবুল করে নিয়েছি।

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের প্রসঙ্গে জামায়াত আমির বলেন, আওয়ামী লীগ যখনই ক্ষমতায় যায় তখন তাদের নিষিদ্ধের ঘোর পেয়ে বসে। নিষিদ্ধের রাজনীতি আমাদের সমর্থনের বিষয় না। এটি জনগণের আকাঙ্ক্ষার বিষয়। অতীত কর্মকাণ্ডের জন্য আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা হবে কিনা, সেটি জনগণই ঠিক করবে।

নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার কিছু সংস্কার করবে আর কিছু সংস্কার করবে নির্বাচিত সরকার। আমরা মনে করি নৈতিক দায়বদ্ধতা আছে বর্তমান সরকারের। তারা তাড়াহুড়া নেই বলে এই বিষয়টি টেনে লম্বা যেনো না করে এই কথা আমরা বারবার বলেছি।

প্রসঙ্গত, গত ১৬ বছরে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী অনেকটাই কোণঠাসা হয়ে পড়েছিল। যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ এনে দলটির শীর্ষ কয়েকজন নেতাদের ফাঁসি দেওয়া হয়। এক পর্যায়ে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয় দলটিকে। সব মিলিয়ে বেশ কায়দা করেই রাজনীতির মাঠে টিকে থাকতে হয়েছে দলটির নেতা-কর্মীদের। ৫ আগস্ট এর গণঅভ্যুত্থানের পর অনেকটা মধুর সময় পার করছে জামায়াত।

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ