সর্বশেষ
ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে প্যারোডি পোস্টারে হলিউড অভিনেতা ভিন্স ভন
চাঁনখারপুলে হত্যাকাণ্ড : ৮ জনকে অভিযুক্ত করে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন দাখিল
পেস তাণ্ডবে টাইগারদের স্বস্তির সকাল
বাণিজ্যযুদ্ধের প্রভাব সোনায়, দামে নতুন রেকর্ড
দেশে তিন স্তরে কমছে ইন্টারনেটের দাম
ভারতে মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট ভ্যান্স, আজই মোদির সঙ্গে বৈঠক
প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী পারভেজ হত্যায় আটক ৩
সংস্কারের মূল উদ্দেশ্য ফ্যাসিবাদ যেন প্রতিষ্ঠা না পায় : আলী রীয়াজ
ফ্যাসিবাদী শক্তি রুখে দেওয়ার ব্যাপারে আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ: নাহিদ
তারল্য সংকটে ব্যাংক খাত, বাজেট ঘাটতি মেটাতে বেকায়দায় সরকার
জামায়াত নেতা আজহারের আপিল শুনানি মঙ্গলবার
প্রধান উপদেষ্টার কাতার সফরে জনশক্তি রপ্তানি ছাড়াও যেসব বিষয় গুরুত্ব পাবে
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
মন্ত্রণালয়ের নাম পরিবর্তন, চেয়ারম্যান ও মেয়র পদে সরাসরি ভোট না করার সুপারিশ
কানাডায় এক দিনে রেকর্ড ২০ লাখ আগাম ভোট

মণিপুরে আবারও কারফিউ জারি

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

ভারতের মণিপুর রাজ্যে আবারও কারফিউ জারি করা হয়েছে। সেইসঙ্গে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে ইন্টারনেট পরিষেবা। রাজ্যটিতে ৬ জনের মরদেহ উদ্ধারের পর বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়লে এ সিদ্ধান্ত নেয় রাজ্য সরকার। সরকারি চাকরি ও জমি নিয়ে দ্বন্দ্বের কারণে মেইতেই ও কুকি সম্প্রদায়ের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে জাতিগত বিরোধ চলে আসছে।

মণিপুরের স্থানীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, শুক্রবার জিরিবামের একটি নদী থেকে ৩ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। অন্য তিনজনের মরদেহ শনিবার পাওয়া গেছে।

ধারণা করা হচ্ছে মরদেহগুলো মেইতেই সম্প্রদায়ের। গত সপ্তাহে জিরিবাম জেলায় মণিপুর পুলিশ ও কুকি বিদ্রোহীদের মধ্যে বন্দুকযুদ্ধ হয়। ওই ঘটনার পর থেকে তাঁরা নিখোঁজ ছিলেন।

সেনাবাহিনীর একটি সূত্র এএফপিকে জানিয়েছে, মরদেহগুলো উদ্ধারের খবর ছড়িয়ে পড়লে ক্ষুব্ধ জনতা বেশ কয়েকজন স্থানীয় রাজনীতিবিদের বাড়িতে হামলা চালিয়েছেন।

শনিবার বিক্ষোভকারীরা টায়ার জ্বালিয়ে রাজধানী ইম্ফলের সড়ক অবরোধ করেন। এরপর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির আশঙ্কায় শহরে কারফিউ জারির ঘোষণা দেয় মণিপুর সরকার। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে দুই দিনের জন্য মণিপুরের ব্রডব্যান্ড ও মোবাইল ইন্টারনেট সেবা বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে রাজ্যের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

সরকারি তথ্য অনুযায়ী, সহিংসতার কারণে গত বছর কয়েক মাস মণিপুরে ইন্টারনেট সেবা বন্ধ রাখা হয়েছিল। ওই সময় অন্তত ৬০ হাজার মানুষ গৃহহীন হন। ওই ঘটনার পর থেকে কয়েক হাজার বাসিন্দা জরুরি আশ্রয়শিবিরে বসবাস করছেন। চলমান বিরোধের কারণে তাঁরা এখনো নিজের বাড়িতে ফিরতে পারছেন না।

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ