সর্বশেষ
পদত্যাগ করে ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের তিন নেতা
কুয়েট উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে ইবি শিক্ষার্থীদের অনশন
বিএনপির বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রোপাগান্ডা চলছে: তারেক রহমান
গণঅধিকার পরিষদের সঙ্গে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের বৈঠক
সিনিয়র অফিসার পদে লোক নেবে বিকাশ
সরকার না সরালে পদত্যাগ করব না: কুয়েট ভিসি
পহেলগাঁওকাণ্ডে হৃদয় ভেঙে গেছে বলিউড তারকাদের
প্রধান উপদেষ্টাকে সাবধানে থাকার পরামর্শ মির্জা আব্বাসের
একাধিক কাজ নিয়ে মিষ্টি জান্নাতের ব্যস্ততা
পাকিস্তানি টিকটকারের ভিডিও ফাঁস, অনলাইনে তোলপাড়!
সোনার দাম সকালে বাড়ল বিকেলে কমল
‘এক বাক্সে ভোট পাঠাতে’ সমমনা ৫ ইসলামি দলের ঐকমত্য
ভারতে মুসলিম নিধনের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে একের পর এক আইন বাস্তবায়ন করছে মোদি সরকার: মামুনুল হক
কুয়েটে ৩৭ শিক্ষার্থীর বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার, হলও খুলেছে
কাঠগড়ায় ফুঁপিয়ে কাঁদলেন তুরিন আফরোজ, সান্ত্বনা দিলেন ইনু

ফেসবুক-ইউটিউবে গুজব প্রতিরোধে ব্যবস্থা নিতে আহ্বান মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশনের

অনলাইন ডেস্ক

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক এবং ইউটিউবে গুজব প্রতিরোধে ব্যবস্থা নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন।

রোববার (১ ডিসেম্বর) সকালে গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে এ আহ্বান জানায় মুঠোফোন গ্রাহকদের অধিকার নিয়ে কাজ করা সংগঠনটি।

বিবৃতিতে সংগঠনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর অন্তবর্তী সরকার দায়িত্ব নেয়। এরপর থেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিশেষ করে ফেসবুক ও ইউটিউবে দেশের অভ্যন্তরে এবং বিদেশ থেকে বিভিন্ন গুজব প্রচারিত হচ্ছে। এসব গুজব এবং উসকানিমূলক কনটেন্ট রাষ্ট্রে অস্থিরতা ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে, যা দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক বিকাশের জন্য বিনিয়োগকে বাধার মুখোমুখি করছে।

তিনি বলেন, এই পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের জন্য ফেসবুক ও ইউটিউবে উসকানিমূলক কনটেন্ট প্রতিরোধে সরকারকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানাই। তাছাড়া আমাদের প্রতিবেশী রাষ্ট্রের কিছু সংবাদমাধ্যমও ইউটিউব চ্যানেলে উসকানিমূলক ভিত্তিহীন সংবাদ প্রচার করছে, যা রাষ্ট্রের নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলার জন্য অন্তরায়। তাই সরকারের উচিত এসব কন্টেন্ট বন্ধ করতে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া।

বিবৃতিতে বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি বেশকিছু পদক্ষেপ গ্রহণে সরকারের জন্য পরামর্শও তুলে ধরেন। সেগুলো হচ্ছে— সচেতনতা বাড়াতে ক্যাম্পেইন করা, বিশ্বাসযোগ্য তথ্যের উৎস তৈরি করা (সরকারি তথ্য ভাণ্ডার), গুজবের বিরুদ্ধে দ্রুত প্রতিক্রিয়া জানাতে র‌্যাপিড রেসপন্স টিম গঠন, গণমাধ্যমের শক্ত ভূমিকা তৈরি করা।

একইসঙ্গে এসব ব্যাপারে সচেতনতা তৈরি করতে বিটিআরসি, এনটিএমসি, এমএনও, আইএসপিএবি, আইআইজিসহ সব স্টেক হোল্ডারদের অংশগ্রহণ জরুরি বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ