সর্বশেষ
বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন শুরু
ওটিটিতে মুক্তি পেল তাসনিয়া ফারিণের প্রথম সিনেমা
ভিসা ইস্যু নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
নিজেদের ভুল বোঝাবুঝিতে ফ্যাসিবাদ সুযোগ নেবে: রিজভী
কাতার সফরে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গী হচ্ছেন চার নারী ক্রীড়াবিদ
হিন্দু নেতাকে অপহরণের পর হত্যা, যা বলল ভারত
আওয়ামী লীগের মিছিল নিয়ে কড়া বার্তা হাসনাতের
এক ব্যক্তি দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী নয়: নাহিদ ইসলাম
দেরি করে পৌঁছানোয় স্বপ্নভঙ্গ ওদের
নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নে প্রধান উপদেষ্টার তাগিদ
নির্বাচনের জন্য এখনই আন্দোলনের প্রয়োজন দেখছে না বিএনপি
বিলাসবহুল অফিস ও বন্দর কমিটি নিয়ে যা বললেন হান্নান মাসউদ
শাহজাদপুরে যুবদল কর্মীকে হত্যার অভিযোগ
ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়া প্রমাণ করে ভারত গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র নয়: দুদু
‘শুভ কাজে সবার পাশে’ স্লোগানে বসুন্ধরা শুভসংঘের মনপুরা উপজেলা কমিটি গঠিত

কঠিন সময়েও নিজেকে শান্ত রাখবেন যেভাবে

অনলাইন ডেস্ক

আজকাল কাজের চাপ, মানসিক চাপ, পারিবারিক নানা চাপে মানুষ যেন বিধ্বস্ত হয়ে যাচ্ছে। এ কারণে অনেকেরই মেজাজ প্রায় সব সময় খিটখিটে থাকে। কারোর সঙ্গে ভালো ভাবে কথা বলতে পারেন না। নিজেকে শান্ত রাখতে পারেন না। যার ফলে অন্যদের সঙ্গে সম্পর্কে দুরত্ব বাড়তে থাকে। নিজেকে শান্ত রাখতে কিছু টিপস মেনে চলতে পারেন-

জোরে শ্বাস নিন

মানসিক চাপ বাড়লে কিংবা খুব বেশি রেগে গেলে জোরে শ্বাস নিন। তবে সেই শ্বাসটা ছাড়বেন খুব ধীরে ধীরে । এতে খুব সহজেই  শান্ত হতে পারবেন।

ব্যায়াম করুন

প্রতিদিন সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে যোগব্যায়াম করুন, না হলে হাঁটতে যান। এতে শরীর সুস্থ থাকবে, মস্তিষ্ক ভালো থাকবে, মানসিক চাপ কমবে, মেজাজও ফুরফুরে থাকবে।

উত্তেজিত হলে তাদের সঙ্গে কথা বলবেন না

যাদের সঙ্গে কথা বললে আপনি খুব উত্তেজিত হয়ে যান তাদের সঙ্গে কথা বলা এড়িয়ে চলুন। যাতে আপনার মানসিক চাপ বেশি হয় সে ব্যাপারে কথা বলা থেকে বিরত থাকুন। তাহলে আপনি নিজেকে শান্ত রাখতে পারবেন। কমবে মানসিক চাপও।

প্রতিদিনের রুটিন মেনে চলুন
প্রতিটা দিন একটি রুটিনের মধ্যে চলার চেষ্টা করুন। পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমান। ঘুমানোর আগে রাতে একগ্লাস করে দুধ খান। তাহলে রাতে খুব ভালো ঘুমাতে পারবেন। রাতে ভালো ঘুমালে ও সারাদিন আপনি কাজের এনার্জি পাবেন।

পজেটিভ ভাবুন
যেকোনও কঠিন পরিস্থিতি আসুক না কেন, আপনি সবকিছু পজিটিভ দিক ভাববেন। তাহলে মন শান্ত থাকবে, আত্মবিশ্বাস বাড়বে। মানসিক চাপ কমবে। ধীরে ধীরে আপনি শান্ত থাকতে পারবেন।

বন্ধুদের সঙ্গে কথা বলুন
বন্ধু, পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ভালোভাবে কথা বলুন। তাতেও যদি না হয়, থেরাপিস্টের সাহায্য নেবেন। তাতে আপনি নিজেকে শান্ত করতে পারবেন। কারণ আপনি যদি রেগে যান, তাহলে হৃদরোগে, স্ট্রোকের ঝুঁকিও বাড়তে পারে।

একা সময় কাটান
প্রত্যেকদিন কাজ সেরে যদি সময় পান বাগানে বা কোনও পার্কে কিছুক্ষণ সময় কাটান। যদি একা একা নিজে কিছুক্ষণ নিজেকে সময় দেন, তাহলে মন ও শরীর শান্ত থাকবে। মানসিক চাপও কমবে।

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ