সর্বশেষ
আওয়ামী লীগ এখন জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে: মান্নান 
ইটকাটার মেশিন থেকে শ্রমিকের দেহের অংশ উদ্ধার করল ফায়ার সার্ভিস
জাবিতে বাড়ানো হলো বিভাগভিত্তিক আসন সংখ্যা
চুয়াডাঙ্গায় মাদক সেবন নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৪, আটক ২
অনলাইন হাঁকডাকেই সীমাবদ্ধ লকডাউন, বাস্তব চিত্র স্বাভাবিক 
কিশোরীর আত্মহত্যাচেষ্টা, প্রেমিকের দোকানে ভাঙচুর স্বজনদের
পিরোজপুর সোহরাওয়ার্দী কলেজে ঢুকে কক্ষ ভাঙচুর, ভিডিও ভাইরাল
আলী রীয়াজকে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী নিয়োগ
কেন্দ্রীয় ঈদগাহের পাশে ড্রাম ভর্তি খণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার
‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে সতর্ক নগরবাসী
জরুরি বৈঠক ডাকল এনসিপিও
প্রধান উপদেষ্টা স্বাক্ষরিত জুলাই সনদ লঙ্ঘন করেছেন: সালাহউদ্দিন
চুয়াডাঙ্গার সাবেক মেয়র ঢাকায় আটক
ধামরাই যুবদলের মোটরসাইকেল শোডাউন 
দেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তি কৃষি খাত: কৃষি সচিব

কঠিন সময়েও নিজেকে শান্ত রাখবেন যেভাবে

অনলাইন ডেস্ক

আজকাল কাজের চাপ, মানসিক চাপ, পারিবারিক নানা চাপে মানুষ যেন বিধ্বস্ত হয়ে যাচ্ছে। এ কারণে অনেকেরই মেজাজ প্রায় সব সময় খিটখিটে থাকে। কারোর সঙ্গে ভালো ভাবে কথা বলতে পারেন না। নিজেকে শান্ত রাখতে পারেন না। যার ফলে অন্যদের সঙ্গে সম্পর্কে দুরত্ব বাড়তে থাকে। নিজেকে শান্ত রাখতে কিছু টিপস মেনে চলতে পারেন-

জোরে শ্বাস নিন

মানসিক চাপ বাড়লে কিংবা খুব বেশি রেগে গেলে জোরে শ্বাস নিন। তবে সেই শ্বাসটা ছাড়বেন খুব ধীরে ধীরে । এতে খুব সহজেই  শান্ত হতে পারবেন।

ব্যায়াম করুন

প্রতিদিন সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে যোগব্যায়াম করুন, না হলে হাঁটতে যান। এতে শরীর সুস্থ থাকবে, মস্তিষ্ক ভালো থাকবে, মানসিক চাপ কমবে, মেজাজও ফুরফুরে থাকবে।

উত্তেজিত হলে তাদের সঙ্গে কথা বলবেন না

যাদের সঙ্গে কথা বললে আপনি খুব উত্তেজিত হয়ে যান তাদের সঙ্গে কথা বলা এড়িয়ে চলুন। যাতে আপনার মানসিক চাপ বেশি হয় সে ব্যাপারে কথা বলা থেকে বিরত থাকুন। তাহলে আপনি নিজেকে শান্ত রাখতে পারবেন। কমবে মানসিক চাপও।

প্রতিদিনের রুটিন মেনে চলুন
প্রতিটা দিন একটি রুটিনের মধ্যে চলার চেষ্টা করুন। পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমান। ঘুমানোর আগে রাতে একগ্লাস করে দুধ খান। তাহলে রাতে খুব ভালো ঘুমাতে পারবেন। রাতে ভালো ঘুমালে ও সারাদিন আপনি কাজের এনার্জি পাবেন।

পজেটিভ ভাবুন
যেকোনও কঠিন পরিস্থিতি আসুক না কেন, আপনি সবকিছু পজিটিভ দিক ভাববেন। তাহলে মন শান্ত থাকবে, আত্মবিশ্বাস বাড়বে। মানসিক চাপ কমবে। ধীরে ধীরে আপনি শান্ত থাকতে পারবেন।

বন্ধুদের সঙ্গে কথা বলুন
বন্ধু, পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ভালোভাবে কথা বলুন। তাতেও যদি না হয়, থেরাপিস্টের সাহায্য নেবেন। তাতে আপনি নিজেকে শান্ত করতে পারবেন। কারণ আপনি যদি রেগে যান, তাহলে হৃদরোগে, স্ট্রোকের ঝুঁকিও বাড়তে পারে।

একা সময় কাটান
প্রত্যেকদিন কাজ সেরে যদি সময় পান বাগানে বা কোনও পার্কে কিছুক্ষণ সময় কাটান। যদি একা একা নিজে কিছুক্ষণ নিজেকে সময় দেন, তাহলে মন ও শরীর শান্ত থাকবে। মানসিক চাপও কমবে।

অনলাইন ডেস্ক

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ