সর্বশেষ
বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন শুরু
ওটিটিতে মুক্তি পেল তাসনিয়া ফারিণের প্রথম সিনেমা
ভিসা ইস্যু নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
নিজেদের ভুল বোঝাবুঝিতে ফ্যাসিবাদ সুযোগ নেবে: রিজভী
কাতার সফরে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গী হচ্ছেন চার নারী ক্রীড়াবিদ
হিন্দু নেতাকে অপহরণের পর হত্যা, যা বলল ভারত
আওয়ামী লীগের মিছিল নিয়ে কড়া বার্তা হাসনাতের
এক ব্যক্তি দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী নয়: নাহিদ ইসলাম
দেরি করে পৌঁছানোয় স্বপ্নভঙ্গ ওদের
নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নে প্রধান উপদেষ্টার তাগিদ
নির্বাচনের জন্য এখনই আন্দোলনের প্রয়োজন দেখছে না বিএনপি
বিলাসবহুল অফিস ও বন্দর কমিটি নিয়ে যা বললেন হান্নান মাসউদ
শাহজাদপুরে যুবদল কর্মীকে হত্যার অভিযোগ
ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়া প্রমাণ করে ভারত গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র নয়: দুদু
‘শুভ কাজে সবার পাশে’ স্লোগানে বসুন্ধরা শুভসংঘের মনপুরা উপজেলা কমিটি গঠিত

ডলার সংকটে অস্থির বাজার, ব্যাংক-খোলাবাজারে বাড়তি দাম

অনলাইন ডেস্ক

রমজান মাসকে ঘিরে আমদানি চাহিদা, পুরনো এলসি বিল পরিশোধ এবং বিদেশ ভ্রমণের কারণে দেশে ডলারের চাহিদা বেড়েছে। তবে যোগান কম থাকায় ব্যাংক ও খোলাবাজারে ডলারের দাম ঊর্ধ্বমুখী।

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্ধারিত ডলারের সর্বোচ্চ দর ১২০ টাকা হলেও অনেক ব্যাংক রেমিট্যান্স কিনছে ১২৮ টাকায়। খোলাবাজারে ডলার বিক্রি হচ্ছে ১২৯ টাকায়, যা এক সপ্তাহ আগেও ছিল ১২৩-১২৪ টাকা।

চাহিদা বৃদ্ধির কারণ:
১. রমজানের আগে আমদানির চাপ।
২. বিদেশ ভ্রমণের সংখ্যা বৃদ্ধি।
৩. পুরোনো আমদানি দায় পরিশোধে ব্যাংকগুলোর চাপ।

ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান, বাংলাদেশ ব্যাংক চলতি মাসের মধ্যে পুরোনো আমদানি দায় মেটানোর নির্দেশনা দিয়েছে। ফলে ব্যাংকগুলো উচ্চমূল্যে ডলার কিনতে বাধ্য হচ্ছে। এর ফলে ডিসেম্বরের প্রথম ২১ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ২ বিলিয়নের বেশি, যা মোট রিজার্ভকে ২৪.৯৫ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করেছে।

ডলারের বাজারের অস্থিরতার পেছনে কিছু অসাধু চক্র সক্রিয় রয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক সন্দেহভাজন অন্তত ১৩টি ব্যাংকের ডলার লেনদেনের তথ্য চেয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা জানান, ডলার বাজার মনিটরিংয়ের জন্য বিশেষ টিম গঠন করা হয়েছে। ইতোমধ্যে বেশ কয়েকটি ব্যাংক তথ্য জমা দিয়েছে। সবকিছু বিশ্লেষণ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

অর্থনীতিবিদরা আশঙ্কা করছেন, ডলারের উচ্চমূল্য ও চাহিদার কারণে মূল্যস্ফীতি আরও বাড়তে পারে। এ অবস্থায় বাজার স্থিতিশীল রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কার্যকর হস্তক্ষেপ জরুরি বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ