সর্বশেষ
একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
যে ফলগুলো খেলে গরমে আপনার চুল ভালো থাকবে
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হিসেবে নিয়োগ পেলেন সাবেক রাষ্ট্রদূত সুফিউর
শেখ হাসিনার তদন্ত প্রতিবেদন ২৪ জুনের মধ্যে দাখিলের নির্দেশ
বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় করার প্রয়াস
রাকসুর চূড়ান্ত বিধিমালা হয়নি, জুনে নির্বাচন নিয়ে সংশয়
মেট্রোরেলের র‍্যাপিড পাসও আমলাতান্ত্রিক জটিলতায়, ভোগান্তি যাত্রীদের
নারী বিশ্বকাপে খেলতে ভারতে যাবে না পাকিস্তান
৩ মে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশের ডাক
সিইসির সঙ্গে আজ বৈঠকে বসছে এনসিপি
ক্যাস্ট্রলের আফটারমার্কেট ডিস্ট্রিবিউটর রক এনার্জি
রাজনৈতিক বিবেচনায় আর কোনো নতুন ব্যাংক নয়
বিএনপি-এনসিপির পাল্টাপাল্টি অভিযোগ, প্রশাসন আসলেই কার পক্ষে?
৮ মাস পর খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল  
সাবেক ১১ মন্ত্রীসহ ১৯ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

পদত্যাগের পর দুই বছর কী করছেন জেসিন্ডা আরডার্ন

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

টানা ছয় বছর নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছেন জেসিন্ডা আরডার্ন। দুই বছর আগে অশ্রুসিক্ত হয়ে হঠাৎ দায়িত্ব থেকে তার অব্যাহতির ঘোষণা অবাক করেছে গোটা বিশ্বকে।

মাত্র ৩৭ বছর বয়সে প্রধানমন্ত্রী হয়ে বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন জেসিন্ডা। বিশ্বে সবচেয়ে অল্পবয়সী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ২০১৭ সালে দায়িত্ব নেন তিনি।

২০২০ সালের নির্বাচনে বিপুল জয়ের মধ্য দিয়ে জেসিন্ডা দ্বিতীয় মেয়াদে নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী হন।

প্রথম মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার পর জেসিন্ডাকে নানা প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। তার মধ্যে ছিল নিউজিল্যান্ডের ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলা, আগ্নেয়গিরির প্রাণঘাতী উদগিরণ ও করোনা মহামারির চ্যালেঞ্জ।

এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখেন জেসিন্ডা। তিনি হয়ে ওঠেন প্রগতিশীল রাজনীতির বৈশ্বিক ‘মূর্ত প্রতীক’ বা ‘আইকন’।

২০২৩ সালের জানুয়ারিতে নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে সরে দাঁড়ানোর পর জেসিন্ডা আরডার্ন জনসমক্ষে খুব বেশি সক্রিয় ছিলেন না।প্রধানমন্ত্রীর পদ ছাড়ার পর থেকে তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ফেলোশিপে নিয়োজিত ছিলেন।

২০২৫ সালের জুনে নিজের আত্মজীবনী প্রকাশের ঘোষণা দিয়েছেন জেসিন্ডা। নিজের জীবনীতে প্রথমবারের মতো আকস্মিক প্রধানমন্ত্রীত্ব ছাড়ার সিদ্ধান্তের পূর্ণাঙ্গ বিবরণ প্রকাশ করবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

তিনি তার আত্মজীবনীকে ‘একান্ত ব্যক্তিগত’ হিসাবে বর্ণনা করে আশা প্রকাশ করেন যে, যারা নেতৃত্ব দিতে চায় তার বই তাদের সাহায্য করবে।

জেসিন্ডা বলেন, ‘যাদের নিজেদের উপর আত্মবিশ্বাস নেই আশা করি আমার বইয়ে তাদের জন্য কিছু থাকবে।’

নিউজিল্যান্ডের সাবেক এই নারী প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি এমন কিছু লিখছি যা আগে কারও সঙ্গে শেয়ার করিনি।তবে একই সঙ্গে নেতৃত্ব দিতে কেমন লাগে সে বিষয়ও শেয়ার করার চেষ্টা করছি। বিশেষ করে আপনি যদি নিজেকে নেতা হিসেবে আবিষ্কার করে অবাক হন।’

জেসিন্ডার জীবনী প্রকাশকারী প্রতিষ্ঠানের মতে, এই বইটি মূলত একজন সাধারণ মেয়ে কীভাবে নিজের ওপর বিশ্বাস রাখে না, তার গল্প। কিন্তু তিনি রাজনৈতিক ইতিহাস তৈরি করেছেন এবং বিশ্ব নেতা হিসাবে আমাদের ধারণা পরিবর্তন করেছেন।

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ