সর্বশেষ
১৬ মাসে সাজানো ক্রসফায়ারের রিপোর্ট পাওয়া যায়নি, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে
হাসিনার ফাঁসির রায়ের কপি পাঠানো হবে ২ মন্ত্রণালয়ে
এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে আজ ভারতের সঙ্গে লড়াই হামজাদের
ফ্যাটি লিভারের জন্য দুধ খাওয়া ভালো নাকি খারাপ
জ্যাম এড়াতে জেনে নিন মঙ্গলবার রাজধানীর কোথায় কোন কর্মসূচি
তামান্না ভাটিয়া এমারেল্ড গ্রিন আর রোজ-গোল্ডে ঝলক ছড়ালেন নতুন ফটোশুটে
ফ্যাশন আর আবেদনে দশে দশ এই অভিনেত্রী, দেখুন তাঁর সাম্প্রতিক যত লুক
গাজায় নিরাপত্তা বাহিনী গঠনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব অনুমোদন করল জাতিসংঘ
স্থানীয় সরকার বিভাগে বড় নিয়োগ, আবেদন যেভাবে
মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
মুমিনের অসুস্থতা পাপ-মোচনের মাধ্যম
সতর্কতা ও ঐক্য বজায় রাখতে জামায়াত আমিরের আহ্বান
আরাধ্যর জন্মদিনে অমিতাভ বচ্চনের আবেগঘন বার্তা
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশি প্রতিষ্ঠানকে ইজারা দেয়ার প্রতিবাদ হেফাজতের
আমার ছেলের হত্যাকারীদের ফাঁসি দেখতে চাই: আবু সাঈদের বাবা

যুক্তরাষ্ট্রে নির্বাচন কমলাকে নিয়ে এবার কেন শীতল মনোভাব ভারতের

অনলাইন ডেস্ক

২০২০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্রেটিক পার্টির পদপ্রার্থী হিসেবে যখন কমলা হ্যারিসের নাম আসে, তখন ভারতীয় মিডিয়াগুলো তাঁর সম্পর্কে বিস্তারিত জানানোর জন্য ব্যতিব্যস্ত হয়ে উঠেছিল। সেই সময় মিডিয়াগুলো দক্ষিণ ভারতের ছোট্ট গ্রাম থুলাসেনথ্রাপুরামে গিয়ে খবর সংগ্রহ করেছিল। কারণ, তাঁর দাদার গ্রাম ছিল সেটি এবং কমলার পছন্দের খাবার ইডলি (সুস্বাদু রাইস কেকের মতো খাবার) সম্পর্কেও খবর প্রকাশ করা হয়েছিল। ভারতীয় হিসেবে কমলার পরিচয় দিতে সেই বছর তাঁর স্মৃতিকথাও প্রকাশিত হয়েছিল।

কিন্তু এখন কমলা যখন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে মনোনয়ন নিশ্চিত করেছেন, তখন ভারত তাঁকে অন্যভাবে দেখছে বলে মনে হচ্ছে। যদিও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় প্রবাসীদের মধ্যে তাঁকে নিয়ে উত্তেজিত দেখা যাচ্ছে।

লন্ডনের কিংস কলেজের ভিজিটিং অধ্যাপক এবং ভারতীয় থিঙ্ক ট্যাঙ্ক অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট হর্ষ ভি পান্ত বলেন, সেই সময় তাঁকে নিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ পেয়েছিল। তবে তা এখন পরিবর্তিত হয়েছে এবং এটা বলা ন্যায়সংগত, ভারতে তাঁর জন্য প্রকৃত উষ্ণতা নেই।

ভারতীয় বিশ্লেষকরা এই পরিবর্তনের জন্য বিভিন্ন কারণের দিকে ইঙ্গিত করেছেন। তাঁর একটি হলো, কমলার মধ্যে ভারতীয় ঐতিহ্যকে তুলে ধরার অভাব রয়েছে। এ ছাড়া ভারতীয় গণতন্ত্র ও মানবাধিকার সম্পর্কে কমলার বিভিন্ন মন্তব্যে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে। এ নিয়ে এরই মধ্যে ওয়াশিংটন ও নয়াদিল্লির মধ্যে সম্পর্কে চিড় ধরেছে। যার প্রভাবে ভারতীয় ভক্তদের মধ্যে কমলার প্রতি অনুভূতি কমেছে বলে মনে করেন পান্ত। তিনি বলেন, এটি কমলা হ্যারিস এবং ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ করেছে। তাঁকে একজন ভারতীয়-আমেরিকানের বিপরীতে একজন আমেরিকান হিসেবে দেখতেই বেশি পছন্দ করছেন ভারতীয়রা।

এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পকে হারাতে চড়াই-উতরাই পার হতে হবে বলে স্বীকার করেছেন ডেমোক্র্যাট প্রার্থী কমলা। তবে তিনি জানিয়েছেন, সাদামাটা প্রচার দিয়েই রিপাবলিকান প্রার্থীর হঠকারী মিথ্যা কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হবেন। খবর ওয়াশিংটন পোস্টের।

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ