সর্বশেষ
সিইসির সঙ্গে আজ বৈঠকে বসছে এনসিপি
ক্যাস্ট্রলের আফটারমার্কেট ডিস্ট্রিবিউটর রক এনার্জি
রাজনৈতিক বিবেচনায় আর কোনো নতুন ব্যাংক নয়
বিএনপি-এনসিপির পাল্টাপাল্টি অভিযোগ, প্রশাসন আসলেই কার পক্ষে?
৮ মাস পর খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল  
সাবেক ১১ মন্ত্রীসহ ১৯ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে: আইন উপদেষ্টা
১০ বছরের গবেষণায় ভাতেও পাওয়া গেছে আর্সেনিক, বিজ্ঞানীদের সতর্কবার্তা
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দিনের বৈঠকে বিএনপি
ভিনগ্রহে প্রাণের অস্তিত্বের শক্ত প্রমাণ পেলেন বিজ্ঞানীরা
যে ৫ প্রাণঘাতী রোগের কারণ হাই কোলেস্টেরল
এক লুকের সঙ্গে আরেক লুকের কোনো মিল নেই টালিউড সুইটহার্ট শ্রীজলার
হজম ক্ষমতা বাড়াতে মেনে চলুন কিছু টিপস
গ্রীষ্মে রোদে পোড়া ও নিস্তেজ ত্বককে বিদায় জানাতে মেনে চলুন এই ৭টি হাইড্রেশন হ্যাকস
হাই ট্রাইগ্লিসারাইড : স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায়

ওজন কমিয়ে সুস্থ থাকতে নরেন্দ্র মোদির দুই পরামর্শ

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

রাতের খাবার খেয়ে নিতে হবে সন্ধ্যার আগেই। আর ঘুমাতে হবে খুব তাড়াতাড়ি। ঠিক যেমন একজন কৃষক প্রতিদিন করে থাকেন। ওজন কমিয়ে সুস্থ থাকতে এমনই পরামর্শ দিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

‘পরীক্ষা পে চর্চা’ অনুষ্ঠানের অষ্টম পর্বে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময়ে মোদি পুষ্টিতত্ত্ব নিয়ে নানা কথা বলেন। তার পরামর্শ, ওজন যদি কমাতে হয় ও শরীর সুস্থ রাখতে হয়, তা হলে সন্ধ্যা ৭টার আগেই রাতের খাওয়াদাওয়া সেরে নিতে হবে।

উদাহরণ দিয়ে মোদি বলেন, ‘একজন চাষি সন্ধ্যা নামার আগেই রাতের খাওয়া সেরে নেন। বিকাল ৫টা থেকে ৬টার মধ্যেই তাদের খাওয়াদাওয়া হয়ে যায়। তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে খুব ভোরে ওঠেন। এই জন্যই তারা এত কর্মঠ। তাদের স্বাস্থ্যও ভালো এবং জটিল অসুখবিসুখেও ভোগেন না তারা।’

স্বাস্থ্যবিদদের পাশাপাশি নরেন্দ্র মোদিও সুস্থ থাকার দু’টি মূলনীতি জানালেন—এক, সন্ধ্যা ৭টার আগেই খাওয়া এবং দুই, রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমোতে যাওয়া। এতেই পরিপাক প্রক্রিয়া সঠিক নিয়মে চলবে এবং মেদও জমতে পারবে না শরীরে।

২০২৩ সালে ‘ফ্রন্টিয়ার্স ইন নিউট্রিশন’ জার্নালে এ বিষয়টি নিয়েই একটি প্রতিবেদন ছাপা হয়েছিল। সেখানে গবেষকরা জানিয়েছিলেন, সন্ধ্যা ৭টার আগে যারা রাতের খাওয়া সেরে নেন, তাদের আয়ু ৩৫ শতাংশ বেড়ে যায়। শুধু তাই নয়, তাড়াতাড়ি খেলে এবং হালকা খাবার খেলে ঘুমও ভালো হয়।

গবেষকেরা বহু মানুষের উপরে সমীক্ষা চালিয়ে তার ফলাফলও ব্যক্ত করেন। বলা হয়, পুষ্টির সঙ্গে ঘুমের সরাসরি যোগসূত্র আছে। হজম যদি ভালো হয় এবং শরীর তার প্রয়োজনীয় পুষ্টিকর উপাদান পায়, তা হলে ঘুমের কোনো সমস্যাই হবে না। হরমোনের ভারসাম্যও ঠিক থাকবে এবং কোলেস্টেরল, ট্রাইগ্লিসারাইড ও রক্তে শর্করার মাত্রাও নিয়ন্ত্রিত হবে। ফলে হৃদরোগ ও ডায়াবিটিসের ঝুঁকি কমবে।

 

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ