সর্বশেষ
ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ জানালেন জ্যোতির্বিদরা
পারমাণবিক শক্তির কারণে পাকিস্তানে হামলা সহজ হবে না: মরিয়ম নওয়াজ
শ্রীলংকাকেও হারাল বাংলাদেশ
খুনি হাসিনা ও আ.লীগ বাংলাদেশে রাজনীতি করতে পারে না: সারজিস
দল থেকে কারণ দর্শানোর নোটিশ পেলেন গিয়াস কাদের ও গোলাম আকবর
খালেদা জিয়া ফিরছেন মে’র প্রথম সপ্তাহেই, শিগগিরই ফিরবেন তারেক রহমান
জয়-পুতুল-রেহানা-রাদওয়ান-আজমিনার সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ
টাকা উপার্জনের জন্য দেশ ছেড়েছিলেন পিয়া বিপাশা, এখন কেমন আছেন
নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন বাতিলের দাবি  সরকারকে কঠোর হুঁশিয়ারি ধর্মভিত্তিক দলগুলোর
আওয়ামী লীগ নেতা মায়া চৌধুরী ও তাঁর স্ত্রীর ব্যাংক হিসাব জব্দ
ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার ৬০০ সেনা নিহত
দুই হাজার পর্বে বিশেষ অতিথি অপি করিম
বিভেদের রাজনীতি আমাদের ঐতিহ্য নষ্ট করেছে: মির্জা ফখরুল
বিবাহিতদের পুলিশ ক্যাডারে না নেওয়ার প্রস্তাব
শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ট্রিবিউনের প্রতিবেদন মিথ্যা প্রচারণার অংশ

অনলাইন ডেস্ক

ভারতীয় সংবাদপত্র দ্য ট্রিবিউন ‘আইএসআই ও বাংলাদেশি অপারেটিভরা আসাম সীমান্তের কাছে উলফা ক্যাম্প সক্রিয় করতে একত্রিত হচ্ছে’ শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদন সম্পূর্ণ ভুয়া বলে দাবি করেছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং। একইসঙ্গে প্রেস উইং দাবি করে, এটিও মিথ্যা প্রচারণার অংশ।

গত শুক্রবার নয়াদিল্লি ভিত্তিক দ্য ট্রিবিউন তাদের প্রথম পৃষ্ঠায় এই প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। যেখানে দাবি করা হয়, আইএসআই ও বাংলাদেশি অপারেটিভরা উলফা ক্যাম্প পুনরায় সক্রিয় করতে একসঙ্গে কাজ করছে।

শনিবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং ফ্যাক্টস জানায়, ‘বাংলাদেশের জনগণ যেদিন দুর্নীতিবাজ ও নিপীড়নকারী স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে, সেদিন থেকেই এ ধরনের ভুয়া সংবাদ ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। তবে এ ধরনের প্রতিবেদনে কোনো প্রমাণ উপস্থাপন করা হয় না এবং কোনো বিশ্বস্ত সূত্র এই কল্পকাহিনীকে সমর্থন করেনা’।

প্রকৃতপক্ষে, প্রতিবেদনে উল্লেখিত একমাত্র সূত্র আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা, যিনি স্পষ্টভাবে বলেছেন, উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়া তার পূর্বের সামরিক কর্মকাণ্ড পুনরায় শুরু করতে চান বলে তিনি বিশ্বাস করেন না।

বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, ‘গোয়েন্দা সংস্থাগুলো সন্দেহ করছে যে, বড়ুয়া শীঘ্রই মুক্তি পেতে পারেন’ বলে ট্রিবিউন দাবি করলেও, বাস্তবে তিনি আগেই মুক্ত এবং বর্তমানে চীনে বসবাস করছেন বলে ধারণা করা হয়। এছাড়া দ্য ট্রিবিউন তাদের প্রতিবেদনে দাবি করেছে যে, তারা বাংলাদেশে ‘আরবি, উর্দু ও বাংলা ভাষায় যোগাযোগের তথ্য আটকে দিয়েছে’।

প্রেস উইংয়ের মতে, এই প্রতিবেদনটি পুরোপুরি কল্পকাহিনী এবং শুধু ‘দ্য ট্রিবিউন’-এর সাংবাদিকদের কল্পনাতে রয়েছে, যা অন্য কোথাও সত্য বলে খুঁজে পাওয়া যাবে না।

প্রেস উইং জোর দিয়ে বলেছে, এই প্রতিবেদনটি মিথ্যা প্রচারণার অংশ এবং জনগণকে বিভ্রান্ত করার জন্য করা হয়েছে।

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ