সর্বশেষ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় সেনাপ্রধানের
বিমান হামলার পর লেবাননকে বড় হুমকি দিল ইসরায়েল
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশকে ‘ওয়ার্ক ভিসা’ দিবে না সৌদি
জাতি যেনতেন নির্বাচন চায় না: ডা. শফিকুর রহমান
‘হানাহানির রাজনীতি ফিরে আসুক তা চাই না’
ঈদের ছুটিতে প্রকৃতির মাঝে প্রশান্তির খোঁজে মানুষ
অস্ত্রোপচার সম্পন্ন, এখন কেমন আছেন ক্যানসারে আক্রান্ত দীপিকা
লড়াই করে আদায় করতে হয়েছিল পশু কোরবানির অধিকার
চীন-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনার দিনক্ষণ জানালেন ট্রাম্প
মালয়েশিয়ায় ঈদুল আজহার নামাজ আদায়
মেট্রোরেল চলবে না আজ
নিষিদ্ধ হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট যেভাবে ফিরে পাবেন
গবেষণা একাডেমিতে ৮ পদে চাকরির সুযোগ
ফিরোজায় ঈদ উদযাপন করবেন বেগম খালেদা জিয়া, দেশবাসীকে জানালেন শুভেচ্ছা
ঈদে কোরবানির মাংস খাওয়ার স্বাস্থ্যসম্মত ৪ গাইডলাইন

আজ থেকে স্বাভাবিক সময়সূচিতে অফিস-ব্যাংক

অনলাইন ডেস্ক

কোটা সংস্কার আন্দোলনে ব্যাপক প্রাণহানি ও সংঘাতময় পরিস্থিতির কারণে তিনদিন বন্ধ ও কয়েক দিন সীমিত সময়ে অফিস ও ব্যাংকের কার্যক্রম চলেছে। আজ বুধবার (৩১ জুলাই) থেকে স্বাভাবিক সময়সূচিতে অফিস ও ব্যাংকের কার্যক্রম চলবে।

গতকাল মঙ্গলবার (৩০ জুলাই) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ব্যাংক পৃথক বার্তায় সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় জানায়, বুধবার থেকে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত চলবে অফিস।

গতকাল বাংলাদেশ ব্যাংক জানায়, বুধবার থেকে সারা দেশের ব্যাংকগুলো পুনরায় তাদের নিয়মিত কর্মঘণ্টায় ফিরে যাবে। এর ফলে সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত লেনদেন করতে পারবেন গ্রাহকরা। সব ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাদের (সিইও) হালনাগাদ সময়সূচি মেনে চলার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী, লেনদেনের জন্য বাণিজ্যিক ব্যাংকের শাখাগুলো সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত এবং আনুষঙ্গিক অফিস কাজের জন্য সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত খোলা থাকবে। এই সময়ে সব ধরনের স্বাভাবিক লেনদেন যথারীতি চলবে।

এর আগে, কারফিউ ও সরকারি ছুটির কারণে তিন দিন বন্ধ থাকার পর গত বুধ ও বৃহস্পতিবার সীমিত সময়ের জন্য ব্যাংক খোলা হয়। এরপর ২৮ থেকে ৩০ জুলাই সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত খোলা ছিল ব্যাংক।

গত ১৮ জুলাই থেকে ইন্টারনেট বন্ধ ও গতি কম থাকায় সীমিত পরিসরে চলে দেশের ব্যাংকিং কার্যক্রম। এর মধ্যে সাপ্তাহিক ছুটি ও সরকারি ছুটির কারণে টানা পাঁচ দিন ব্যাংক বন্ধ থাকায় পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়।

ইন্টারনেট বন্ধের কারণে বৈদেশিক লেনদেন থেমে যাওয়ায় দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। সেসময় আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমও প্রায় বন্ধ হয়ে যায় এবং নগদ অর্থের অভাবে অনেক এটিএম বুথ অকেজো হয়ে পড়ে।

এনএফ নিউজ ডেস্ক

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ