সর্বশেষ
একই বাসে মাঠে যাওয়া, হ্যান্ডশেক কোলাকুলিতে উচ্ছ্বসিত ভারত-পাকিস্তান
‘ওরা টেস্ট ক্রিকেটকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
আওয়ামী লীগের সাধারণ কর্মী-সমর্থকদের রাজনৈতিক অধিকার রয়েছে : নুরুল হক নুর
বাংলাদেশের রাজনীতিতে শেখ হাসিনার ভবিষ্যতে আরও একটি ধাক্কা?
শেখ হাসিনার সাজার রায় আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
বিবাহবার্ষিকীর দিনে ফাঁসির রায় পেলো শেখ হাসিনা
অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি: হাসিনার বিরুদ্ধে ঘোষিত রায় ঐতিহাসিক 
৩২ নম্বরে আনা বুলডোজার ফেলে পালিয়েছে চালক
রায়ের প্রতিক্রিয়ায় যা জানাল আ.লীগ
জকসুতে ছাত্রদলের প্যানেলকে ‘ভাড়াটিয়া’ আখ্যা দিয়ে বিক্ষোভ
‘ব্যাংক লুটের টাকায় ককটেল কিনছে আ.লীগ’
দুটি অপরাধে হাসিনার মৃত্যুদণ্ড, একটিতে আমৃত্যু কারাদণ্ড
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার ফাঁসির রায়, ট্রাইব্যুনালের সামনে জনতার উল্লাস
প্রতিদিন একটি কমলা কমাবে ক্যান্সারের ঝুঁকি

আজ থেকে স্বাভাবিক সময়সূচিতে অফিস-ব্যাংক

অনলাইন ডেস্ক

কোটা সংস্কার আন্দোলনে ব্যাপক প্রাণহানি ও সংঘাতময় পরিস্থিতির কারণে তিনদিন বন্ধ ও কয়েক দিন সীমিত সময়ে অফিস ও ব্যাংকের কার্যক্রম চলেছে। আজ বুধবার (৩১ জুলাই) থেকে স্বাভাবিক সময়সূচিতে অফিস ও ব্যাংকের কার্যক্রম চলবে।

গতকাল মঙ্গলবার (৩০ জুলাই) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ব্যাংক পৃথক বার্তায় সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় জানায়, বুধবার থেকে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত চলবে অফিস।

গতকাল বাংলাদেশ ব্যাংক জানায়, বুধবার থেকে সারা দেশের ব্যাংকগুলো পুনরায় তাদের নিয়মিত কর্মঘণ্টায় ফিরে যাবে। এর ফলে সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত লেনদেন করতে পারবেন গ্রাহকরা। সব ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাদের (সিইও) হালনাগাদ সময়সূচি মেনে চলার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী, লেনদেনের জন্য বাণিজ্যিক ব্যাংকের শাখাগুলো সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত এবং আনুষঙ্গিক অফিস কাজের জন্য সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত খোলা থাকবে। এই সময়ে সব ধরনের স্বাভাবিক লেনদেন যথারীতি চলবে।

এর আগে, কারফিউ ও সরকারি ছুটির কারণে তিন দিন বন্ধ থাকার পর গত বুধ ও বৃহস্পতিবার সীমিত সময়ের জন্য ব্যাংক খোলা হয়। এরপর ২৮ থেকে ৩০ জুলাই সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত খোলা ছিল ব্যাংক।

গত ১৮ জুলাই থেকে ইন্টারনেট বন্ধ ও গতি কম থাকায় সীমিত পরিসরে চলে দেশের ব্যাংকিং কার্যক্রম। এর মধ্যে সাপ্তাহিক ছুটি ও সরকারি ছুটির কারণে টানা পাঁচ দিন ব্যাংক বন্ধ থাকায় পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়।

ইন্টারনেট বন্ধের কারণে বৈদেশিক লেনদেন থেমে যাওয়ায় দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। সেসময় আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমও প্রায় বন্ধ হয়ে যায় এবং নগদ অর্থের অভাবে অনেক এটিএম বুথ অকেজো হয়ে পড়ে।

এনএফ নিউজ ডেস্ক

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ