সর্বশেষ
বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন শুরু
ওটিটিতে মুক্তি পেল তাসনিয়া ফারিণের প্রথম সিনেমা
ভিসা ইস্যু নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
নিজেদের ভুল বোঝাবুঝিতে ফ্যাসিবাদ সুযোগ নেবে: রিজভী
কাতার সফরে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গী হচ্ছেন চার নারী ক্রীড়াবিদ
হিন্দু নেতাকে অপহরণের পর হত্যা, যা বলল ভারত
আওয়ামী লীগের মিছিল নিয়ে কড়া বার্তা হাসনাতের
এক ব্যক্তি দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী নয়: নাহিদ ইসলাম
দেরি করে পৌঁছানোয় স্বপ্নভঙ্গ ওদের
নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নে প্রধান উপদেষ্টার তাগিদ
নির্বাচনের জন্য এখনই আন্দোলনের প্রয়োজন দেখছে না বিএনপি
বিলাসবহুল অফিস ও বন্দর কমিটি নিয়ে যা বললেন হান্নান মাসউদ
শাহজাদপুরে যুবদল কর্মীকে হত্যার অভিযোগ
ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়া প্রমাণ করে ভারত গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র নয়: দুদু
‘শুভ কাজে সবার পাশে’ স্লোগানে বসুন্ধরা শুভসংঘের মনপুরা উপজেলা কমিটি গঠিত

গর্ভবতী মায়েরা রোজার সময় যা করবেন

অনলাইন ডেস্ক

রমজান মাসে রোজা রাখা মুসলমানদের জন্য ফরজ। তবে অসুস্থ বা সফররত অবস্থায় রোজা না-রাখার ব্যাপারেও ইসলামে বলা আছে। এছাড়া ছুটে যাওয়া রোজাগুলো পরে রাখার বিধানও রয়েছে।

গর্ভবতী নারীদের ক্ষেত্রেও এমন একটা নির্দেশনা আছে। রোজার সময় গর্ভবতী নারী না-খেয়ে থাকার কারণে পেটের সন্তান বা মায়ের ক্ষতি হতে পারে। সে ক্ষেত্রে গর্ভবতী নারীরা রমজানে রোজা না-রেখে পরে রেখে নিতে পারবেন। তবে যারা সুস্থ আছেন তারা চাইলে রোজা রাখতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে রোজার সময় গর্ভবতী মায়েদের বেশ কিছু নিয়ম মেনে চলতে হয়।

এ বিষয়ে যুগান্তরের সঙ্গে কথা বলেছেন টিবি হাসপাতালের উপ-পরিচালক ডা. আয়েশা আক্তার।

ডা. আয়েশা আক্তার বলেন, যারা গর্ভবতী মা আছেন, তাদের ক্ষেত্রে বলব- রোজাটা পরেই রাখা ভালো। তবে যারা মোটামুটি সুস্থ আছেন তারা কিন্তু চাইলে রোজা রাখতে পারেন। ইসলামে বলাই আছে গর্ভবতী অবস্থায় কেউ যদি রোজা রাখতে না পারেন তাহলে সেটা পরে রাখলেও হবে। আর যারা রাখতে চাচ্ছেন তারা আলাদা করে প্রেগন্যান্সিকে ৩ মাস করে ভাগ করে নেবেন। প্রথম তিন মাস, মাঝখানে ও শেষের তিন মাস- এইভাবে ভাগ করে নেবেন। সেক্ষেত্রে শুরুতে অনেকেই আছেন যারা একদমই খেতে পারছেন না। অনেক বেশি বমি হচ্ছে তাহলে রোজা না রাখাটাই ভালো।

তিনি বলেন, যারা সুস্থ আছেন, এ ধরনের কোনো সমস্যা নেই তারা রোজা রাখতে পারেন। সেক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে, ইফতার থেকে সেহরির মধ্যের সময়টায় অবশ্যই প্রচুর পরিমাণ পানি ও প্রোটিন জাতীয় খাবার যেমন- দুধ, ডিম, টক দই, চিড়া, সামুদ্রিক মাছ এগুলো খাবার তালিকায় রাখতে হবে। এ সময় গর্ভবতী মায়েদের কায়িক পরিশ্রম একদমই করা যাবে। যেমন- যে কাজগুলো করলে ঘেমে যেতে হয়, ভারি কোনো কিছু ওঠানো বা নামানো; এমন কাজ করা যাবে না।

তিনি বলেন, কেননা, একটা বাচ্চার ওজন বৃদ্ধি বা শারীরিক গঠন নির্ভর করবে মায়ের ওপর। রোজা রাখা অবস্থায় গর্ভবতী মা যদি ইফতার বা সেহরিতে খেতে না পারেন তাহলে এই প্রভাবটা বাচ্চার ওপর পরবে। এক্ষেত্রে বাচ্চার ওজনটা কমে যাবে এবং অপরিণত বাচ্চার জন্ম হতে পারে।

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ