সর্বশেষ
বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন শুরু
ওটিটিতে মুক্তি পেল তাসনিয়া ফারিণের প্রথম সিনেমা
ভিসা ইস্যু নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
নিজেদের ভুল বোঝাবুঝিতে ফ্যাসিবাদ সুযোগ নেবে: রিজভী
কাতার সফরে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গী হচ্ছেন চার নারী ক্রীড়াবিদ
হিন্দু নেতাকে অপহরণের পর হত্যা, যা বলল ভারত
আওয়ামী লীগের মিছিল নিয়ে কড়া বার্তা হাসনাতের
এক ব্যক্তি দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী নয়: নাহিদ ইসলাম
দেরি করে পৌঁছানোয় স্বপ্নভঙ্গ ওদের
নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নে প্রধান উপদেষ্টার তাগিদ
নির্বাচনের জন্য এখনই আন্দোলনের প্রয়োজন দেখছে না বিএনপি
বিলাসবহুল অফিস ও বন্দর কমিটি নিয়ে যা বললেন হান্নান মাসউদ
শাহজাদপুরে যুবদল কর্মীকে হত্যার অভিযোগ
ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়া প্রমাণ করে ভারত গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র নয়: দুদু
‘শুভ কাজে সবার পাশে’ স্লোগানে বসুন্ধরা শুভসংঘের মনপুরা উপজেলা কমিটি গঠিত

ক্রমশ সন্তান জেদি হয়ে উঠছে? কড়া শাসন নয়, এই সব কৌশলে অভিভাবকেরা সহজে সামলান জেদ

অনলাইন ডেস্ক

রাগ-বকুনি, আদর-আহ্লাদ, মান-অভিমান, এই সবের মাঝেই মা-বাবা এবং সন্তানের মধ্যে সম্পর্ক মজবুত হতে থাকে। আবার সামান্য ভুলেই বাড়তে পারে দূরত্ব, তিক্ততা আসে সম্পর্কে। অনেক সময়ে জেদ পূরণ না হলেই কথায় কথায় শিশুর রাগ বেড়ে যায়। বকাবকি করলে আবার মুখ ভার। পছন্দের জিনিস না হওয়া পর্যন্ত চলতে থাকে জেদ। তবে জেদ সামলাতে গিয়ে যে শিশুর সব দাবি মেনে নিলেও চলবে না। তাহলে পরিস্থিতি আয়ত্তে রাখতে কী করবেন আর কী করবেন না? জেনে নিন।

জেদ সামলানোর প্রাথমিক উপায় অভিভাবকদের মনকে শান্ত রাখা। অর্থাৎ সন্তান জেদ করলেও আপনাকে শান্ত থাকতে হবে। প্রথম থেকেই যদি সন্তানের জেদে লাগাম দেওয়া যায় তাহলে বহু সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। কেউ কেউ জেদ সামলানোর জন্য সন্তানের সব চাহিদা পূরণ করেন। এতে সমস্যা আরও বাড়ে। বরং অভিভাবকেরা যদি নিজেকে শান্ত রেখে শিশুকে সামলান তাহলে সমস্যা অনেকটাই মিটে যাবে।

শিশু যখন জেদ করতে শুরু করবে তখনই তার মন অন্যদিকে ঘুরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করুন। তার ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবেন না। বরং সেই নির্দিষ্ট জিনিস না দিয়ে বিকল্প কিছুতে শিশুকে যুক্ত রাখুন। তাহলেই দেখবেন ধীরে ধীরে সন্তানের চাহিদা কমতে থাকবে।

বাচ্চার জেদ বা ‘ট্যানট্রাম’ সামলানোর জন্য মারধোর, বকাবকির প্রয়োজন নেই। বাবা-মাকে ধৈর্য রাখতে হবে। সন্তান যখন জেদ করবে তখন বেশ খানিকক্ষণ তাকে সেই অবস্থায় ছেড়ে দিন। ধীরে ধীরে শিশুর মেজাজ ঠান্ডা হতে থাকলে বুঝিয়ে কথা বলুন।

জেদের সূত্রপাত হলে বাচ্চাকে আলাদা করে বসিয়ে রাখুন। তবে খেয়াল রাখবেন, অনেক সময় বাচ্চাদের অভিমান খুব বেশি হয়ে যায়। তাই নিজেকে গম্ভীর থাকলেও শিশু কী করছে সেদিকে খেয়াল রাখুন। খুব প্রয়োজন ছাড়া মারধোর কিংবা বা বকাবকির প্রয়োজন নেই। শিশু জেদের বশে যা করবে তাকে কোনওভাবেই পাত্তা দেবেন না। দেখবেন ধীরে ধীরে জেদ কমে যাবে।

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ