সর্বশেষ
একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
যে ফলগুলো খেলে গরমে আপনার চুল ভালো থাকবে
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হিসেবে নিয়োগ পেলেন সাবেক রাষ্ট্রদূত সুফিউর
শেখ হাসিনার তদন্ত প্রতিবেদন ২৪ জুনের মধ্যে দাখিলের নির্দেশ
বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় করার প্রয়াস
রাকসুর চূড়ান্ত বিধিমালা হয়নি, জুনে নির্বাচন নিয়ে সংশয়
মেট্রোরেলের র‍্যাপিড পাসও আমলাতান্ত্রিক জটিলতায়, ভোগান্তি যাত্রীদের
নারী বিশ্বকাপে খেলতে ভারতে যাবে না পাকিস্তান
৩ মে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশের ডাক
সিইসির সঙ্গে আজ বৈঠকে বসছে এনসিপি
ক্যাস্ট্রলের আফটারমার্কেট ডিস্ট্রিবিউটর রক এনার্জি
রাজনৈতিক বিবেচনায় আর কোনো নতুন ব্যাংক নয়
বিএনপি-এনসিপির পাল্টাপাল্টি অভিযোগ, প্রশাসন আসলেই কার পক্ষে?
৮ মাস পর খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল  
সাবেক ১১ মন্ত্রীসহ ১৯ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

অর্থ উপদেষ্টাকে করা প্রশ্নের জবাব অন্যকে দিয়ে দিলেন আইন উপদেষ্টা

অনলাইন ডেস্ক

ছাত্র-জনতার তীব্র আন্দোলনের মুখে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার আগে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ধস নামিয়ে গেছেন শেখ হাসিনা। টাকাপাচার করায় বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ কমে যায়। সেই ঘাটতি পূরণে এখনো লড়াই করছে বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাত। তবে প্রশ্ন হলো- অর্থপাচার বন্ধ থাকার পরও কেন গত সাত মাসে বাড়েনি রিজার্ভ?

সাংবাদিক খালেদ মহিউদ্দিন তার টকশোতে এমন প্রশ্ন করেছিলেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদকে। যার সন্তোষজনক উত্তর দিতে পারেননি অর্থ উপদেষ্টা। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যা নিয়ে মতভেদ তৈরি হয়েছে।

এবার এই ইস্যুতে ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন আসিফ নজরুল। যেখানে খালেদ মহিউদ্দিনের সেই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন তিনি। অবশ্য পোস্টটি তার নিজের নয়। ব্যারিস্টার সালাউদ্দিন দোলনের পোস্টটি নিজের ফেসবুকে শেয়ার করেছেন তিনি। যেখানে পাওয়া গেছে চারটি উত্তর।

পোস্টে লেখা হয়েছে, সাংবাদিক খালেদ মহিউদ্দিন সাহেব অর্থ উপদেষ্টা সাহেবকে তিনবার একটি প্রশ্ন করলেন। প্রশ্নটি হলো- গত সাত মাসে টাকা পাচার বন্ধ থাকার পরেও রিজার্ভ কেন বাড়ছে না? তিনি একবারও এই সহজ প্রশ্নের সহজ উত্তরটা দিতে পারেননি। অথচ তিনি এবং গভর্নর সাহেব মিলে অসাধারণ কাজ করেছেন এবং করে যাচ্ছেন প্রতিনিয়ত। সম্ভবত মরহুম সাইফুর রহমান সাহেবের পরে বাংলাদেশের অর্থনীতি এখন সবচাইতে যোগ্য লোকদের হাতে। উত্তরটা হওয়া উচিত ছিল:

ক: জমে থাকা অনেক বিদেশি ঋণ ও সুদ পরিশোধ করা হয়েছে।

খ: এলসি খোলার ওপর যে রেস্ট্রিকশন ছিল তা উঠিয়ে নেওয়া হয়েছে; যার ফলে বিজনেসম্যান, ইন্ডাস্ট্রিয়ালিস্টরা প্রয়োজনীয় এলসি খুলতে পারছেন কোনো বাধা ছাড়াই।

গ: নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের দাম সহনীয় রাখতে সরকার নিজে অনেক পণ্য আমদানি করছে।

ঘ: আকুর সকল দেনা নিয়মিত পরিশোধ করা হচ্ছে।

পরিশেষে তিনি লিখেছেন, এই প্রধান চার কারণে রিজার্ভ বাড়ছে না কিন্তু স্টেবল আছে বিশ বিলিয়ন ডলারে। প্রত্যেকেই সঠিকভাবে নিজের কেস নিজে মেক আউট করা উচিত যেন কেউ নেশনকে মিসলিড করতে না পারে।

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ