সর্বশেষ
একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
যে ফলগুলো খেলে গরমে আপনার চুল ভালো থাকবে
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হিসেবে নিয়োগ পেলেন সাবেক রাষ্ট্রদূত সুফিউর
শেখ হাসিনার তদন্ত প্রতিবেদন ২৪ জুনের মধ্যে দাখিলের নির্দেশ
বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় করার প্রয়াস
রাকসুর চূড়ান্ত বিধিমালা হয়নি, জুনে নির্বাচন নিয়ে সংশয়
মেট্রোরেলের র‍্যাপিড পাসও আমলাতান্ত্রিক জটিলতায়, ভোগান্তি যাত্রীদের
নারী বিশ্বকাপে খেলতে ভারতে যাবে না পাকিস্তান
৩ মে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশের ডাক
সিইসির সঙ্গে আজ বৈঠকে বসছে এনসিপি
ক্যাস্ট্রলের আফটারমার্কেট ডিস্ট্রিবিউটর রক এনার্জি
রাজনৈতিক বিবেচনায় আর কোনো নতুন ব্যাংক নয়
বিএনপি-এনসিপির পাল্টাপাল্টি অভিযোগ, প্রশাসন আসলেই কার পক্ষে?
৮ মাস পর খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল  
সাবেক ১১ মন্ত্রীসহ ১৯ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

ইইউ দূতের সঙ্গে নির্বাচনকে গুরুত্ব দিয়ে আলোচনা হয়েছে: আমির খসরু

অনলাইন ডেস্ক

ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলারের সঙ্গে আগামী নির্বাচন ও অর্থনৈতিক ইস্যুতে গুরুত্ব দিয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী।

তিনি বলেন, দেশে-বিদেশে একটা বিষয় নিয়ে সকলের মধ্যে কাজ করছে যে, কবে নির্বাচন হবে। কবে দেশে গণতান্ত্রিক অর্ডার ফিরে আসবে। বর্তমানে দেশে একটা সরকার আছে, কিন্তু গণতান্ত্রিক অর্ডার তো এখন ফিরে আসেনি। জনগণ সমর্থিত সরকার ব্যতীত কোনও প্রশাসন তাকে সমর্থন দিতে চায় না, সেটা তো আমরা এখন লক্ষ্য করছি।

বৃহস্পতিবার গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি। এর আগে মিলারের সঙ্গে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

আমির খসরু বলেন, সবাই মনে করে জনগণের সমর্থিত একটা সরকার ও সংসদ থাকবে যেটা জনগণের কাছে দায়বদ্ধ থাকবে। সেটা হলে দেশের অনেকগুলো সমস্যার সমাধান হয়ে যায়। সে জন্য আলোচনায় এই বিষয়টা গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।

নির্বাচনের সময় নিয়ে কোনও আলোচনা হয়েছে কিনা জানতে চাইলে আমির খসরু বলোন, সবাই তো ধরে নিয়েছে ডিসেম্বরে পরে যাওয়ার কোনও সুযোগ নেই। অনেকের মতে ডিসেম্বর অনেক দেরি, তারপর ডিসেম্বর শেষ সময় ধরে নিয়েছে। ডিসেম্বরে মধ্যে নির্বাচন হলে আমরা সঠিক পথে থাকবে, গণতান্ত্রিক অর্ডার ফিরিয়ে আনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, বর্তমান বাংলাদেশের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও বৈদেশিক সম্পর্ক এবং অবস্থান নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা হয়েছে। রাজনীতি ক্ষেত্রে স্বাভাবিকভাবে যেটা আলোচনা হয়েছে, সেটা হলো আগামী নির্বাচন। সংস্কারের ব্যাপারে সবগুলো বিষয় নিয়ে যে ঐক্যমত কমিশন হয়েছিল সেগুলা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।

তিনি বলেন, সংস্কারের ব্যাপারে যেসব বিষয়ে সব রাজনৈতিক দলের মধ্যে ঐক্যমত হবে সেগুলোকে আমরা এগিয়ে নিয়ে যাবো। আর যেসব বিষয়ে দ্বিমত তৈরি হবে সেগুলা নিয়ে আগামী নির্বাচনে সবাই জনগণের কাছে নিয়ে যাবে। এরপর সংসদে আলোচনা, তর্ক বির্তক হবে।

ইউরোপীয় ইউনিয়ন বাংলাদেশের রপ্তানির বড় জায়গা বলে উল্লেখ করে তিনি বলেন, সেখানে আগামী দিনে কী হবে, বিএনপির পরিকল্পনা কী, এসব নিয়ে আলোচনা হয়েছে।

আগামী রোববার বিএনপির সংস্কারের প্রস্তাবের মতামত ঐক্যমত কমিশনের কাছে জমা দেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ