সর্বশেষ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হিসেবে নিয়োগ পেলেন সাবেক রাষ্ট্রদূত সুফিউর
শেখ হাসিনার তদন্ত প্রতিবেদন ২৪ জুনের মধ্যে দাখিলের নির্দেশ
বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় করার প্রয়াস
রাকসুর চূড়ান্ত বিধিমালা হয়নি, জুনে নির্বাচন নিয়ে সংশয়
মেট্রোরেলের র‍্যাপিড পাসও আমলাতান্ত্রিক জটিলতায়, ভোগান্তি যাত্রীদের
নারী বিশ্বকাপে খেলতে ভারতে যাবে না পাকিস্তান
৩ মে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশের ডাক
সিইসির সঙ্গে আজ বৈঠকে বসছে এনসিপি
ক্যাস্ট্রলের আফটারমার্কেট ডিস্ট্রিবিউটর রক এনার্জি
রাজনৈতিক বিবেচনায় আর কোনো নতুন ব্যাংক নয়
বিএনপি-এনসিপির পাল্টাপাল্টি অভিযোগ, প্রশাসন আসলেই কার পক্ষে?
৮ মাস পর খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল  
সাবেক ১১ মন্ত্রীসহ ১৯ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে: আইন উপদেষ্টা
১০ বছরের গবেষণায় ভাতেও পাওয়া গেছে আর্সেনিক, বিজ্ঞানীদের সতর্কবার্তা

অর্জনকে বিপথগামী করতে হাসিনা চক্রান্ত করছে: সেলিমা রহমান

অনলাইন ডেস্ক

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান বলেছেন, বিগত ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার সরকার ক্ষমতায় থাকার জন্য পিলখানায় হত্যাকাণ্ড করেছে। তেমন করে ছাত্রদের ওপরও গণহত্যা চালায়। সেজন্য বাংলাদেশের সব ছাত্র-জনতা রাজনৈতিক নেতারা রাজপথে নেমে আসে। এজন্য ফ্যাসিস্ট সরকার (শেখ হাসিনা) পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়। আমরা সব শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই। শুধু শ্রদ্ধা জানালেই হবে না, তাদের স্বপ্নে পূরণে আমাদের কাজ করতে হবে। এজন্য আমাদের দেশের সব দলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।

মঙ্গলবার রাজধানীর পুরানা পল্টনের ওয়েস্টন রেস্টুরেন্টে আয়োজিত ‘বৈষম্যহীন রাষ্ট্রগঠনে নাগরিক ভাবনা’ শীর্ষক আলোচনা ও ইফতার মাহফিলে তিনি এসব কথা বলেন। মাহফিলের আয়োজন করে বাংলাদেশ লেবার পার্টি।

সেলিমা রহমান বলেন, দেশের ক্ষমতায় একের পর ফ্যাসিস্ট এসেছে যারা, জোর করে ক্ষমতায় থাকার চেষ্টা করেছে। আমরা এই ফ্যাসিস্টের শিকার হয়ে হয়েছিলাম। ৯০- এর গণআন্দোলন দেখেছেন, যেখানে এরশাদের পতন আমরা ঘটিয়েছিলাম। তারপরে গত ১৭ বছর যে ফ্যাসিস্ট সরকার ছিল, সেই ১৭ বছর তারা এ দেশের জনগণকে নির্বিচারে হত্যা করেছে।

তিনি বলেন, সমাজের প্রতিটি স্তরে স্তরে ছিল বৈষম্য। সেজন্য আগস্টে ছাত্র-জনতা রাস্তায় নেমে এসেছিল। এখনকার তরুণরা চিন্তা ভাবনায় অনেক এগিয়ে। তরুণদের চিন্তা আর প্রবীণদের অভিজ্ঞতা দিয়ে এ দেশকে আমাদের এগিয়ে নিতে হবে।

সভাপতির বক্তব্যে বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান বলেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মধ্য দিয়ে ৫ আগস্টে যে বিজয় অর্জন করেছি, তা কোনো ভাবেই হারাতে দেওয়া যাবে না। ওই অর্জনকে বিপথগামী করার জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে শুরু করে পাশের দেশে বসে পতিত সরকার চক্রান্ত করছে। বিগত ১৭ বছর আমরা যেভাবে ঐক্যবদ্ধ ছিলাম, সেভাবে আমাদের আরও বেশি ঐক্যবদ্ধ হওয়া দরকার।

বাংলাদেশ লেবার পার্টির মহাসচিব খন্দকার মিরাজুল ইসলামের পরিচালনায় ইফতার মাহিফলে আরও বক্তব্য রাখেন, জামায়াতে ইসলামীর নির্বাহী পরিষদ সদস্য মাওলানা আবদুল হালিম, বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. সুকোমল বড়ুয়া, অ্যাডভোকেট বোরহান উদ্দিন, লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এলডিপির মহাসচিব ড. রেদোয়ান আহমদ, জাতীয় নাগরিক পার্টির সদস্য সচিব আখতার হোসেন, আমজনতার দলের আহ্বায়ক কর্নেল মিয়া মশিউজ্জামান, বিডিপি চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আনোয়ারুল ইসলাম চান, জাগপা সভাপতি খন্দকার লুৎফর রহমান, এনডিএম মহাসচিব মোমিনুল আমিন, পিআরপি মহাসচিব রাজা রহমান, বাংলাদেশ লেবার পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান এস এম ইউসুফ আলী প্রমুখ।

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ