সর্বশেষ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় সেনাপ্রধানের
বিমান হামলার পর লেবাননকে বড় হুমকি দিল ইসরায়েল
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশকে ‘ওয়ার্ক ভিসা’ দিবে না সৌদি
জাতি যেনতেন নির্বাচন চায় না: ডা. শফিকুর রহমান
‘হানাহানির রাজনীতি ফিরে আসুক তা চাই না’
ঈদের ছুটিতে প্রকৃতির মাঝে প্রশান্তির খোঁজে মানুষ
অস্ত্রোপচার সম্পন্ন, এখন কেমন আছেন ক্যানসারে আক্রান্ত দীপিকা
লড়াই করে আদায় করতে হয়েছিল পশু কোরবানির অধিকার
চীন-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনার দিনক্ষণ জানালেন ট্রাম্প
মালয়েশিয়ায় ঈদুল আজহার নামাজ আদায়
মেট্রোরেল চলবে না আজ
নিষিদ্ধ হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট যেভাবে ফিরে পাবেন
গবেষণা একাডেমিতে ৮ পদে চাকরির সুযোগ
ফিরোজায় ঈদ উদযাপন করবেন বেগম খালেদা জিয়া, দেশবাসীকে জানালেন শুভেচ্ছা
ঈদে কোরবানির মাংস খাওয়ার স্বাস্থ্যসম্মত ৪ গাইডলাইন

বগুড়ায় আন্দোলনকারীদের সঙ্গে ছাত্রলীগের সংঘর্ষ, ককটেল বিস্ফোরণ

অনলাইন ডেস্ক

বগুড়ার সাতমাথায় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ যুবলীগের নেতাকর্মীদের ধাওয়াপাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে সময় ককটেল বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়রোববার ( আগস্ট) বেলা ১১টায় সাতমাথা এলাকায় ঘটনা ঘটে

স্থানীয়রা জানান, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের টেম্পল রোডে জড়ো হয়েছেন। পরে আন্দোলনকারীরা সাতমাত্রা এলাকায় প্রবেশের চেষ্টা করলে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। সময় ছাত্রলীগ যুবলীগের নেতাকর্মীরা ধাওয়া দেন। তবে ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি। বর্তমানে সেখানে আওয়ামী লীগ অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা অবস্থান করছেন।

এর আগে ২০১৮ সালে সরকার চাকরিতে কোটা বাতিল করে সরকারের জারি করা পরিপত্র চলতি বছরের জুনের শেষে অবৈধ ঘোষণা করেন হাইকোর্ট। এর পরিপ্রেক্ষিতে জুলাইয়ের শুরুতে মাঠে নামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। গত ১৫ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের সঙ্গে এই আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষের পরদিন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের বাইরে সংঘাত হয়।

এতে চট্টগ্রামে এক ছাত্রদল নেতাসহ তিন জন, ঢাকার সায়েন্স ল্যাবরেটরিতে ছাত্রলীগ কর্মী একজন হকার এবং রংপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে আবু সাঈদ নামে এক ছাত্র নিহত হন।

উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ১৭ জুলাই জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণে শিক্ষার্থীদের ধৈর্য ধরার আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তবে ১৮ জুলাইকমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচি ঘোষণা করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। সেদিন ঢাকার উত্তরা বাড্ডায় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে কয়েকজনের প্রাণহানির পর পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকে যেতে থাকে। সেদিন দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় সম্পত্তিতে হামলা চালানো হয়।

এরপর ১৮ থেকে ২১ জুলাই পর্যন্ত সংঘর্ষ সহিংসতা চলতে থাকে। বিশেষ করে ঢাকার যাত্রাবাড়ী, রামপুরা, মোহাম্মদপুর, মিরপুর উত্তরা এলাকায় পরিস্থিতি উদ্বেগজনক পর্যায়ে পৌঁছে যায়। এই পাঁচদিনের সহিংসতায় দেড়শ মানুষের মৃত্যুর তথ্য দেওয়া হয় সরকারের পক্ষ থেকে। আহত হন আরও কয়েকশ মানুষ। সংঘর্ষ থামার পর পুলিশ ব্লক রেইড দিয়ে গ্রেপ্তার অভিযানে নামে। এরপর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে গ্রেপ্তার অভিযান বন্ধ, হত্যার বিচারসহ নানা দাবি জানানো হতে থাকে

অনলাইন ডেস্ক

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ