সর্বশেষ
দইয়ের সঙ্গে ফল খেলে হতে পারে বিপদ
সাদিয়া আয়মানের এই ১০টি লুক বলছে, এভাবেও আকর্ষণ ছড়ানো যায়
যেন সবজির টুথব্রাশ! সস্তার এই পাতা কাঁচা চিবোলেই
লাল শাড়ির লাস্যময়ী লুকে আমাদের তারকারা
ঋণ গ্রহণের ইসলামি নীতিমালা
বরিশালে ডেঙ্গুতে প্রাণ হারালেন আরও একজন, হাসপাতালে ১৬৯
অর্থপাচার রোধে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ১০০ মিলিয়নের ফান্ড সংগ্রহের পরিকল্পনা
মুম্বাইয়ে স্ত্রীকে খুনের পর আত্মহত্যা করলেন পাকিস্তানি নাগরিক
ঈদুল আজহার টানা ১০ দিন ছুটি শেষে আগামীকাল খুলছে অফিস
বোয়িং ৭৮৭ মডেলের সব বিমান পরীক্ষার নির্দেশ ভারতের
‘ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে তারেক রহমান নিজেকে মহানায়ক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন’
লন্ডন বৈঠক নিয়ে জামায়াত-এনসিপির প্রতিক্রিয়ার জবাব দিলেন সালাহউদ্দিন
‘ভূমিহীনদের বন্ধু’ উপাধি পেলেন হান্নান মাসউদ
‘সংস্কার এক মাসের বেশি লাগার কথা না’
সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ

কর্মসূচি সফলের লক্ষ্যে আজহারির জরুরি ৫ নির্দেশিকা

অনলাইন ডেস্ক

‘মার্চ ফর গাজা’য় অংশগ্রহণ করতে আগামী ১২ এপ্রিল (শনিবার) ঢাকা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আসার আহ্বান জানিয়েছেন জনপ্রিয় ইসলামিক স্কলার মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারি।  এ কর্মসূচিতে অংশ নিতে সবাইকে উদ্বুদ্ধ করার আহ্বান জানিয়েছেন আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান শায়খ আহমাদুল্লাহ ও জাতীয় দলের সাবেক ক্রিকেটার মাহমুদউল্লাহ রিয়াদসহ আরও অনেকে।

এদিকে এই কর্মসূচি সফল করার লক্ষ্যে আজ শুক্রবার (১১ এপ্রিল) বিকেলে নিজের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে অংশগ্রহণকারীদের জন্য পাঁচ দফা জরুরি নির্দেশিকা দিয়েছেন মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারি।

তিনি বলেন, এই মার্চ কেবল একটি রাজনৈতিক বা সামাজিক কর্মসূচি নয়, এটি এক মানবিক দায়বদ্ধতার বহিঃপ্রকাশ। এখানে অংশগ্রহণ করবেন সকল শ্রেণি-পেশা-ধর্ম-বর্ণের মানুষ। তাই আমাদের আচরণেও হতে হবে ঐক্য, শৃঙ্খলা ও সচেতনতার প্রতিফলন।

আজহারি প্রদত্ত নির্দেশিকায় যা যা বলা হয়েছে:

১. সহযোগিতাপূর্ণ স্বেচ্ছাসেবী মনোভাব রাখব। অনুষ্ঠানটা আমার, একে সফল করার দায়িত্বও আমিই পালন করব—এই সংকল্প নিয়েই ঘর থেকে বের হব।

২. আসার পথ কিংবা মার্চ শেষে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সমাবেশস্থল আমরা নিজ দায়িত্বে পরিচ্ছন্ন রাখব। পানি, ছাতা, মাস্ক-সহ অন্যান্য ব্যক্তিগত প্রয়োজনীয় জিনিস সাথে রাখব। মেডিকেল ইমার্জেন্সিতে উপস্থিত স্বেচ্ছাসেবকদের মাধ্যমে মেডিকেল টিম এবং অ্যাম্বুলেন্সের সহযোগিতা নেব।

৩। যেকোন পরিস্থিতিতে উত্তেজনা পরিহার করব, আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সচেষ্ট হব, অনাকাঙ্ক্ষিত কোনো পরিস্থিতি তৈরি হলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং স্বেচ্ছাসেবকদেরকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করব।

৪। শান্তিপূর্ণ এই বিক্ষোভ কর্মসূচিতে এমন কোনো প্রদর্শনী করব না যা দেশের ভাবমূর্তি নষ্টের কারণ হতে পারে। কোনো দল বা গোষ্ঠীর প্রতীক এড়িয়ে সৃজনশীল ব্যানার, প্ল্যাকার্ড এবং কেবলমাত্র বাংলাদেশ ও ফিলিস্তিনের পতাকা বহন করার মাধ্যমে সংহতি প্রকাশ করব।

৫। জনগণের জানমালের ক্ষতিসাধনকে যারা প্রতিবাদের ভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে চায়, তাদেরকে ষড়যন্ত্রকারী হিসেবে চিহ্নিত করব। দুষ্কৃতিকারীদেরকে প্রতিরোধে সম্মিলিতভাবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তা নেব। আর মনে রাখব, জুলুমের প্রতিবাদ আরেক জুলুম দিয়ে করা যায় না।

অনলাইন ডেস্ক

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ