সর্বশেষ
হজ ফ্লাইট শুরু, মধ্যরাতে ঢাকা ছাড়লেন ৩৯৮ যাত্রী
শাটডাউন কর্মসূচি ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
৪০৪ পদে সরকারি চাকরি, আবেদন শেষ আগামীকাল
৭ বৃত্তিতে বিদেশে পড়াশোনা, আবেদনের সুযোগ ২ দিন
৩৯৮ হজযাত্রী নিয়ে সৌদির পথে প্রথম ফ্লাইট
যেখানে পুতুলও ফিলিস্তিনি শিশুদের পক্ষ নেওয়ার অধিকার রাখে না!
রাখাইনের জন্য বাংলাদেশের ভূখণ্ড ব্যবহার মানবিক করিডরে বিতর্ক
তীব্র গরমে বেলের শরবত খেলে যেসব উপকার পাবেন
গরমে ত্বক সুন্দর রাখতে যা করবেন
অজিল্যান্ডের কনে দেখা আলো আর রোদের ছটায় মোহনীয় সাফা
চল্লিশ ছুঁই ছুঁই রাধিকার যত বোল্ড লুক
সিগারেট খেলে ১০ সেকেন্ডের মধ্যে যা হয়
ঠোঁট ও জিহ্বায় ঘা, কারণ কী?
দরুদ পাঠের সওয়াব
মামলা করতে এলে সত্য-মিথ্যা যাচাইয়ের সুযোগ পুলিশের নেই: আইজিপি

দরুদ পাঠের সওয়াব

অনলাইন ডেস্ক

আল্লাহর নবীকে (সা.) কেউ সালাম পাঠালে এবং তাঁর ওপর দরুদ পাঠ করা হলে, তা তাঁর অবিদিত থাকে না। বরং হাদিসে আছে, আল্লাহর অনেক ফেরেশতা জমিনে বিচরণরত আছেন। উম্মতের সালাম তারা নবীজির (সা.) কাছে পৌঁছে দেন (সুনানে নাসায়ি, হাদিস: ১,২৮১)। এমনকি এক হাদিসে আছে, মহানবী (সা.) নিজেই সালামের উত্তর দেন। কীভাবে? আবু হোরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আছে, মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘যে কেউ আমাকে সালাম পাঠালেই আল্লাহ আমার রুহ ফিরিয়ে দেবেন, যেন আমি তার সালামের উত্তর দিতে পারি।’ (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস: ২,০৪১)

কেউ আল্লাহর রাসুলের (সা.) নামে দরুদ ও সালাম পাঠালে প্রতিদান স্বরূপ আল্লাহ তাঁর ওপর দশবার দয়া করেন (সহিহ মুসলিম, হাদিস: ৪০৮)। নবীজির (সা.)দীর্ঘ দিনের খাদেম আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে পাওয়া যায়, আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে আমার প্রতি একবার দরুদ পড়বে, আল্লাহ তাকে দশবার রহমত করবেন এবং তার দশটি পাপ ক্ষমা করবেন এবং বেহেশতে তার মর্যাদা দশ স্তর বৃদ্ধি করে দেবেন।’ (সুনানে নাসায়ি, হাদিস: ১,২৯৬)

আবু তালহা (রা.) বলেন, একদিন রাসুল (সা.) এলেন। তাঁর চেহারাজুড়ে ছড়িয়ে ছিল খুশির আভা। আমরা বললাম, ‘আপনার চেহারায় খুশির আভা দেখছি, আল্লাহর রাসুল।’ তিনি বললেন, ‘আমার কাছে ফেরেশতা এসে বললেন, ‘মুহাম্মদ(সা.), আপনার প্রতিপালক বলেছেন, ‘এটা কি আপনাকে সন্তুষ্ট করবে না যে, কেউ আপনার ওপর একবার দরুদ পড়লে আমি তাকে দশবার রহমত করব, আর একবার আপনার ওপর শান্তি বর্ষণের প্রার্থনা করলে আমি তার ওপর দশবার শান্তি বর্ষণ করব?’ (সুনানে নাসায়ি, হাদিস: ১,২৮২)

একইভাবে যারা দরুদ পড়ে না, তাদের বিষয়েও সতর্কতা জানিয়েছেন নবীজি (সা.)। বলেছেন, ‘ধ্বংস হোক তাঁর, যার সামনে আমার আলোচনা হয়, অথচ আমার প্রতি দরুদ পড়ে না।’ (সুনানে তিরমিজি, হাদিস: ৩,৫৪৫)

মহানবীর দৌহিত্র হোসাইন ইবনে আলি (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আছেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘কৃপণ তো সে, যার সামনে আমার আলোচনা হয়, অথচ আমার প্রতি দরুদ পড়ে না।’ (সুনানে তিরমিজি, হাদিস: ৩,৫৪৬)

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ