সর্বশেষ
বিসিএস ডেন্টাল ক্যাডার অ্যাসোসিয়েশনের ৬ দাবি
পলাশবাড়ীতে অপপ্রচারের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন
২৫ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চেয়ে পরেশকে আইনি নোটিশ, যা বললেন অক্ষয়ের আইনজীবী
বজ্রপাতে মায়ের সামনেই মারা গেল ছেলে
সরকারই সিদ্ধান্ত নেবে কোন নির্বাচন আগে হবে: ইসি
রাতের মধ্যে ঢাকাসহ ১৭ জেলায় ঝড়ের আভাস ও সতর্কবার্তা
অটোপাসের দাবিতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যের ওপর হামলা
পছন্দের ঠিকাদার কাজ না পাওয়ায় ‘ভিপি নুর’ বিশৃঙ্খলা করেছেন, ডিএনসিসির বিবৃতি
সাম্য হত্যার ঘটনায় আরও ৩ জন গ্রেপ্তার
লিটারে তেলের দাম ৩৫ টাকা বাড়াল টিসিবি
ইহরাম অবস্থায় অলঙ্কার-চুড়ি পরা জায়েজ?
৪ দাবিতে লাগাতার অসহযোগ কর্মসূচির ঘোষণা এনবিআর কর্মকর্তাদের
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের হয়রানির ঘটনায় জামায়াতের উদ্বেগ
ব্যারিকেড ভেঙে ইসি ভবনের সামনে এনসিপি নেতাকর্মীরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে ইশরাকের সমর্থকদের স্লোগান

বাংলাদেশসহ ৮ দেশে অ্যান্টিবায়োটিক নিয়ে ভয়াবহ নতুন তথ্য

অনলাইন ডেস্ক

বাংলাদেশসহ ৮টি দেশে অ্যান্টিবায়োটিক নিয়ে নতুন এক গবেষণায় উদ্বেগের তথ্য উঠে এসেছে। এসব দেশে রোগ ও চিকিৎসার মধ্যে এক বিশাল ব্যবধান দেখতে পেয়েছেন গবেষকরা।

সম্প্রতি দ্য ল্যানসেট ইনফেকশাস ডিজিজেসে প্রকাশ হয়েছে গবেষণাটি।

গবেষকেরা বাংলাদেশ, ব্রাজিল, মিশর, ভারত, কেনিয়া, মেক্সিকো, পাকিস্তান ও দক্ষিণ আফ্রিকার তথ্য বিশ্লেষণ করেছেন। এতে তারা দেখেছেন, ২০১৯ সালে এসব দেশে প্রায় ১৫ লাখ কার্বাপেনেম-প্রতিরোধী গ্রাম-নেগেটিভ (সিআরজিএন) ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে। কিন্তু এই সংক্রমণ প্রতিরোধে কার্যকর অ্যান্টিবায়োটিক সরবরাহ হয়েছে মাত্র এক লাখ ৪ হাজার কোর্স। আর তাই প্রায় ৪ লাখ ৮০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে।

গবেষণা প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, সিআরজিএন সংক্রমণ সাধারণত নিউমোনিয়া, রক্তে সংক্রমণ ও জটিল মূত্রনালী সংক্রমণের মাধ্যমে দেখা যায়। আর এগুলো ক্রমেই ভয়াবহভাবে বাড়ছে। যথাযথ ওষুধ দেয়া না হলে এই সংক্রমণ দীর্ঘস্থায়ী হয়।

গবেষকরা উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, প্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিকের অভাবে এ দেশগুলোতে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স (এএমআর) আরও ছড়িয়ে পড়ছে। এতে মৃত্যু বেড়ে যাচ্ছে। একে নিয়ন্ত্রণ করা না গেলে ২০৫০ সালের মধ্যে প্রতি বছর ১৯ লাখ মানুষের মৃত্যুর আশঙ্কা রয়েছে।

গ্লোবাল অ্যান্টিবায়োটিক রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টনারশিপের গ্লোবাল অ্যাকসেস ডিরেক্টর ড. জেনিফার কোহন বলেন, ‘মারাত্মক অ্যান্টিবায়োটিক-প্রতিরোধী সংক্রমণে ভুগাদের অধিকাংশই প্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিক পাচ্ছেন না। বিশ্বব্যাপী আলোচনা ও নীতিনির্ধারণে অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহারের ওপর বেশি গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। কিন্তু দরিদ্র অঞ্চলে অ্যান্টিবায়োটিকের ঘাটতির দিকটি উপেক্ষিত রয়ে গেছে।’

 

সূত্র: নিউজ টোয়েন্টিফোর

অনলাইন ডেস্ক

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ