এসির পাশাপাশি রেফ্রিজারেটর বা ফ্রিজও ব্লাস্ট হয়ে আগুন ধরতে পারে। ফ্রিজ বিস্ফোরণের ঘটনা প্রায় ঘটে। যা সংবাদ শিরোনামও হয়। রেফ্রিজারেটর বিস্ফোরণের পেছনে অনেক কারণ রয়েছে, তার মধ্যে সবচেয়ে বড় কারণ হল কম্প্রেসার। ফ্রিজের কম্প্রেসার ঠিকভাবে কাজ করতে না পারলে হঠাৎ আগুন ধরে যেতে পারে ফ্রিজে।
রেফ্রিজারেটর ছাড়া গৃহস্থালি কাজ সামলানোর কথা আজকাল আর ভাবাই যায় না। গ্রীষ্মপ্রধান দেশে এর চাহিদা সব সময়ই বেশি। গরমকালে সেই চাহিদা আরও বেড়ে যায়। অতিরিক্ত তাপমাত্রা কারণে যে কোনও খাবার বাইরে রাখা হলে তা দ্রুত নষ্ট হতে শুরু করে। এই পরিস্থিতিতে ফল হোক বা শাকসবজি অথবা রান্না করা অতিরিক্ত খাবার— সবই ফ্রিজে রাখতে হয়।
ফ্রিজ কেউ রান্নাঘরে রাখেন, কেউ আবার ডাইনিংয়ে নির্দিষ্ট জায়গায় রাখেন। তবে ফ্রিজ সব সময় দেওয়াল থেকে একটা নির্দিষ্ট দূরে রাখতে হয়।
ফ্রিজ ঘরে রাখার পর দেওয়াল থেকে দূরত্ব কতটা হওয়া উচিৎ তা অনেকের কাছেই অজানা। রেফ্রিজারেটরে বাতাস চলাচলের জন্য দেওয়াল থেকে পর্যাপ্ত দূরত্বে রাখতে হবে। তা না হলে ফ্রিজও সঠিকভাবে কাজ করতে পারে না।
যদি বুঝতে পারেন ফ্রিজটি গরম হয়ে যাচ্ছে, তাহলে প্রথমেই ফ্রিজটি বন্ধ করে দিন। তারপর কোনও বিশেষজ্ঞকে ডেকে পরীক্ষা করে নিন।