সর্বশেষ
চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনায় বিকেলে যমুনায় সর্বদলীয় বৈঠক
কেমন ছিল নবীজির কুরবানি
অতিরিক্ত ঘুম মস্তিষ্কের ক্ষতি করে? যা বলছে গবেষণা
অন্য কেউ আপনার জিমেইল ব্যবহার করছে? এখনই ব্যবস্থা না নিলে হ্যাকিংয়ের ঝুঁকি!
রক্তচাপ কেড়ে নিতে পারে দৃষ্টিশক্তি
স্টাইল আর আবেদনে জুড়ি মেলা ভার এই গ্ল্যামার-কন্যার
টুনটুনি আর রাজার কথা
একনেকে ৯ প্রকল্প অনুমোদন
ঢাবিতে ‘নারীর ইসলামি মর্যাদা উদযাপনে’ উৎসব রোববার
ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ইবির ৩৫ শিক্ষার্থী
গণমাধ্যমকর্মীকে নিজস্ব মতামত প্রচার বর্জন করতে হবে: প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান
আমিরাতে মিনিবার ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত
‘বিএনপি ঘরে বসে থাকলে দেড়শ বছরেও হাসিনার পতন হতো না’
সাবেক বিমানবাহিনীর প্রধান ও তার পরিবারের ৩৮ ব্যাংক হিসাব জব্দ
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস

অতিরিক্ত ঘুম মস্তিষ্কের ক্ষতি করে? যা বলছে গবেষণা

অনলাইন ডেস্ক

শরীর ও মন সুস্থ রাখতে ঘুম অপরিহার্য।  শরীরকে নিরোগও রাখে ঘুম। যার ফলে প্রয়োজন পর্যাপ্ত ঘুম। ঘুমের অভাব যেমন শরীর ও মনকে দূর্বল করে দেয়, তেমনই অতিরিক্ত ঘুম মস্তিষ্কের কার্যকারিতাও ব্যাহত করতে পারে।

টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের সাম্প্রতিক এক গবেষণায় এই তথ্য উঠে এসেছে।

আলঝাইমারস অ্যান্ড ডিমেনশিয়া জার্নালে প্রকাশিত এই গবেষণায় ২৭ থেকে ৮৫ বছর বয়সি এক হাজার ৮৫৩ জন প্রাপ্তবয়স্কের ঘুমের ধরণ এবং মানসিক কর্মক্ষমতা বিশ্লেষণ করা হয়েছে। অংশগ্রহণকারীদের চারটি স্বতন্ত্র দলে ভাগ করা হয়েছিল:

  • যারা বিষণ্ণতামুক্ত
  • যারা কোনও অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট ব্যবহার করেননি
  • যারা বিষণ্ণতায় আক্রান্ত হয়েছেন
  • এবং যারা বিষণ্ণতায় ভুগছেন ও ওষুধও খাচ্ছিলেন

গবেষকরা আবিষ্কার করেছেন, যারা নিয়মিতভাবে প্রতি রাতে ৯ ঘণ্টা বা তার বেশি ঘুমান তাদের জ্ঞানীয় ক্ষমতা হ্রাস পেয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে দুর্বল স্মৃতিশক্তি, মনোযোগের সময়কাল এবং শেখার ক্ষমতা।  মজার বিষয় হল, বিষণ্ণতামুক্ত অংশগ্রহণকারীরাও অতিরিক্ত ঘুমের নেতিবাচক প্রভাব অনুভব করেছেন, তবে তা কম বিষণ্ণতাগ্রস্থদের চেয়ে কম।

এই ফলাফলগুলো যারা বিভিন্ন মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে ভুগছেন তাদের জন্য জন্য উদ্বেগজনক। গবেষণায় দেখা গেছে, দীর্ঘায়িত ঘুম কেবল জ্ঞানীয় কার্যকারিতাকে ধীর করে দেয় না বরং বিষণ্ণতা আরও খারাপ হওয়ার ঝুঁকিও বাড়িয়ে তোলে।

গবেষকরা জোর দিয়ে বলেছেন, ঘুমের মান এবং সময়কাল মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত।  খুব কম বা খুব বেশি ঘুম  দীর্ঘমেয়াদী স্নায়বিক সমস্যা যেমন জ্ঞানীয় অবক্ষয় এবং আলঝাইমার রোগের কারণ হতে পারে।

গবেষণার লেখকদের মতে, বেশিরভাগ প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য সর্বোত্তম ঘুমের সময়কাল প্রতি রাতে সাত থেকে আট ঘণ্টা। এই সীমার বাইরে চলে যাওয়া-খুব বেশি বা কম ঘুমানো মানসিক বা শারিরীক সমস্যার কারণ হতে পারে।

তথ্যসূত্র: সামাটিভি

মানসিক

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ